মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
অর্থনীতি
দেশব্যাপী

সফল উদ্যোক্তা নীলফামারীর সাংবাদিক জুয়েল

প্রতিনিধি
নীলফামারী
প্রকাশ : ২৫ মে ২০২৫, ১৩: ৩৮
আপডেট : ২৫ মে ২০২৫, ১৩: ৫৭
logo

সফল উদ্যোক্তা নীলফামারীর সাংবাদিক জুয়েল

নীলফামারী

প্রকাশ : ২৫ মে ২০২৫, ১৩: ৩৮
Photo
ছবি: প্রতিনিধি

নীলফামারী জেলার এক ছোট্ট গ্রাম থেকে উঠে আসা জুয়েল আহমেদ। পরিশ্রম, মেধা ও উদ্যম দিয়ে গড়ে তুলেছেন একটি স্বনির্ভর জীবনের পথ। এক সময়ের পেশাদার সাংবাদিক জুয়েল আজ একজন সফল উদ্যোক্তা। তিনি তাঁর নিজ বাড়িতে গরু মোটাতাজাকরণ, মাছ চাষ, আদা চাষ ও দেশি মুরগি পালন করে শুধু নিজের জীবনই বদলে দেননি, বরং আশেপাশের অনেকের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছেন।

জুয়েল আহমেদ পেশাগত জীবন শুরু করেন বাবা প্রভাষক তোফাজ্জল হোসেনের নিজ হাতে গড়া স্থানীয় সাপ্তাহিক নীলসাগর এ সাংবাদিক হিসেবে। দীর্ঘ তিন দশকের বেশি সময় কাটিয়েছেন সংবাদমাধ্যমে। তবে সাংবাদিকতা জীবনে আর্থিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বরাবরই ছিল এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। এই কারণেই একসময় নিজের জীবনে ভিন্ন কিছু করার ভাবনা আসে তার মনে। সাংবাদিকতার পাশাপাশি ছোট আকারে খামার গড়ে তোলার চিন্তা করেন তিনি।

তিনি বলেন, সংবাদপত্রে কাজ করতে গিয়ে কৃষি ও উদ্যোক্তাদের নিয়ে অনেক রিপোর্ট করেছি। তখনই ভাবনায় আসে, কিছু করার। সেটাই আমার অনুপ্রেরণা।

৩

জন্মস্থান নীলফামারীর রামনগর ইউনিয়নের চাঁদের হাটের দেওয়ানী পাড়ায় নিজের বসতবাড়ির খালি জায়গা থেকেই শুরু হয় জুয়েলের নতুন পথচলা। বাড়ির উঠোন, ফাঁকা জায়গায় প্রথমে শুরু করেন দেশি গরুর মোটাতাজাকরণ প্রকল্প।‘নাম দেয়া হয় ‘নীবিড় এ্যাগ্রো ও ডেইরি ফার্ম’। করেছেন সরকারি নিবন্ধনও। দুইটি গরু দিয়ে শুরু করে এখন তার খামারে গরুর সংখ্যা ১৫ এর বেশি।

বিশেষভাবে দেশীয় পদ্ধতিতে গরু লালনপালন করেন তিনি, যাতে কম খরচে ভালো মুনাফা পাওয়া যায়। গরুর খামারের পেছনেই তৈরি করেন একটি বড় পুকুর, যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করছেন তিনি। তেলাপিয়া, রুই, কাতলা, সিলভার কার্পসহ নানা জাতের মাছ রয়েছে তার পুকুরে। স্থানীয় বাজারে এই মাছের চাহিদা ব্যাপক। সপ্তাহে একাধিকবার স্থানীয় বাজারে মাছ সরবরাহ করেন তিনি।

৪

এছাড়াও পলিব্যাগে বা বস্তায় আদা চাষ করে চমক দেখিয়েছেন জুয়েল। সামান্য জায়গায় কিভাবে আদা চাষ করে লাভবান হওয়া যায়, তার উজ্জ্বল উদাহরণ তিনি।

জুয়েলের উদ্যোগের আরেকটি দৃষ্টান্ত হচ্ছে দেশি মুরগি পালন। বাড়ির উঠানে ঘেরা পরিবেশে দেশি জাতের মুরগি লালনপালন করে বাজারজাত করছেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘দেশি মুরগি পালন করতে গেলে একটু সময় ও যত্ন লাগে, তবে বাজারে এর দাম অনেক বেশি। তাই আমি এটা নিয়মিত করছি। স্থানীয় নারীরাও এখন আমার কাছ থেকে শিখে নিজেদের বাড়িতে ছোট খামার গড়ে তুলছেন।’

জুয়েল আহমেদ আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করতেও দক্ষ। ইউটিউব, কৃষিভিত্তিক ফেসবুক গ্রুপ ও সরকারি কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে নিজের খামারে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেন তিনি।

জুয়েল আহমেদ জানান, চ্যালেঞ্জিং পেশা সাংবাদিকতা। তার ওপর রংপুর বিভাগীয় শহরে সাংবাদিকতা সামলে যে টুকু সময় পান তখনি ছুটে আসেন নীলফামারীর গ্রামের বাড়িতে। পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে ৬৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ছুটে আসেন খামারে। নীলফামারী আর রংপুরে স্থায়ী বসবাসের কারণে গ্রামের বাড়িটি ভূতুড়ে হয়ে ছিলো। পালাপার্বণ ছাড়া বাড়িতে খুব একটা আশা হতো না। যদিও বৃদ্ধ মা মনোয়ারা বেগম (৭৬) এর মন টেকে না শহরে। খামার তৈরির পর থেকে মায়ের মন বসেছে বাড়িতে।

তার এই পরিকল্পনা স্থানীয় বেকার যুবকদেরও উদ্যোক্তা হতে অনুপ্রাণিত করছেন তিনি।

d90f5951-ac2d-46d3-9f4a-ed553adde76f

খামার শুরু করার পর প্রথম দিকে লোকসানের মুখে পড়তে হয় তাকে। খাদ্য খরচ, রোগ প্রতিরোধ, বাজারের ওঠানামা সবকিছু মিলিয়ে কষ্টে চলেছে অনেক সময়। তবে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম আমার লক্ষ্য কোথায়। তাই যত কষ্টই হোক, হাল ছাড়িনি। আজ সেই পরিশ্রমের ফল পাচ্ছি। জুয়েল আহমেদের খামার আজ শুধু একটি পরিবারের আয়ের উৎস নয়, বরং স্থানীয় অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তার খামারে কাজ করছেন স্থানীয় ৫-৭ জন যুবক।

জুয়েল আহমেদ থেমে থাকতে চান না। তার লক্ষ্য তার খামারকে আরও সম্প্রসারণ করা। গরুর খামারের জন্য আরো আলাদা একটি শেড নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন। মাছ চাষে বায়োফ্লক পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে তার। আদা চাষকে বাণিজ্যিক পরিসরে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তিনি। এছাড়া দেশি হাঁস পালন এবং ছাগল পালনের দিকেও নজর দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমার স্বপ্ন হলো, আমার মত আরও ১০ জন যুবক যেন উদ্যোক্তা হতে পারে। ’

জুয়েল আহমেদ আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছা শক্তি, পরিশ্রম আর পরিকল্পনা থাকলে নিজের অবস্থান নিজেই তৈরি করা যায়। সাংবাদিকতা পেশা থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা তার এই গল্প শুধু একটি জীবনের পরিবর্তন নয়, বরং একটি এলাকার অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি।

Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

নীলফামারী জেলার এক ছোট্ট গ্রাম থেকে উঠে আসা জুয়েল আহমেদ। পরিশ্রম, মেধা ও উদ্যম দিয়ে গড়ে তুলেছেন একটি স্বনির্ভর জীবনের পথ। এক সময়ের পেশাদার সাংবাদিক জুয়েল আজ একজন সফল উদ্যোক্তা। তিনি তাঁর নিজ বাড়িতে গরু মোটাতাজাকরণ, মাছ চাষ, আদা চাষ ও দেশি মুরগি পালন করে শুধু নিজের জীবনই বদলে দেননি, বরং আশেপাশের অনেকের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছেন।

জুয়েল আহমেদ পেশাগত জীবন শুরু করেন বাবা প্রভাষক তোফাজ্জল হোসেনের নিজ হাতে গড়া স্থানীয় সাপ্তাহিক নীলসাগর এ সাংবাদিক হিসেবে। দীর্ঘ তিন দশকের বেশি সময় কাটিয়েছেন সংবাদমাধ্যমে। তবে সাংবাদিকতা জীবনে আর্থিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বরাবরই ছিল এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। এই কারণেই একসময় নিজের জীবনে ভিন্ন কিছু করার ভাবনা আসে তার মনে। সাংবাদিকতার পাশাপাশি ছোট আকারে খামার গড়ে তোলার চিন্তা করেন তিনি।

তিনি বলেন, সংবাদপত্রে কাজ করতে গিয়ে কৃষি ও উদ্যোক্তাদের নিয়ে অনেক রিপোর্ট করেছি। তখনই ভাবনায় আসে, কিছু করার। সেটাই আমার অনুপ্রেরণা।

৩

জন্মস্থান নীলফামারীর রামনগর ইউনিয়নের চাঁদের হাটের দেওয়ানী পাড়ায় নিজের বসতবাড়ির খালি জায়গা থেকেই শুরু হয় জুয়েলের নতুন পথচলা। বাড়ির উঠোন, ফাঁকা জায়গায় প্রথমে শুরু করেন দেশি গরুর মোটাতাজাকরণ প্রকল্প।‘নাম দেয়া হয় ‘নীবিড় এ্যাগ্রো ও ডেইরি ফার্ম’। করেছেন সরকারি নিবন্ধনও। দুইটি গরু দিয়ে শুরু করে এখন তার খামারে গরুর সংখ্যা ১৫ এর বেশি।

বিশেষভাবে দেশীয় পদ্ধতিতে গরু লালনপালন করেন তিনি, যাতে কম খরচে ভালো মুনাফা পাওয়া যায়। গরুর খামারের পেছনেই তৈরি করেন একটি বড় পুকুর, যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করছেন তিনি। তেলাপিয়া, রুই, কাতলা, সিলভার কার্পসহ নানা জাতের মাছ রয়েছে তার পুকুরে। স্থানীয় বাজারে এই মাছের চাহিদা ব্যাপক। সপ্তাহে একাধিকবার স্থানীয় বাজারে মাছ সরবরাহ করেন তিনি।

৪

এছাড়াও পলিব্যাগে বা বস্তায় আদা চাষ করে চমক দেখিয়েছেন জুয়েল। সামান্য জায়গায় কিভাবে আদা চাষ করে লাভবান হওয়া যায়, তার উজ্জ্বল উদাহরণ তিনি।

জুয়েলের উদ্যোগের আরেকটি দৃষ্টান্ত হচ্ছে দেশি মুরগি পালন। বাড়ির উঠানে ঘেরা পরিবেশে দেশি জাতের মুরগি লালনপালন করে বাজারজাত করছেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘দেশি মুরগি পালন করতে গেলে একটু সময় ও যত্ন লাগে, তবে বাজারে এর দাম অনেক বেশি। তাই আমি এটা নিয়মিত করছি। স্থানীয় নারীরাও এখন আমার কাছ থেকে শিখে নিজেদের বাড়িতে ছোট খামার গড়ে তুলছেন।’

জুয়েল আহমেদ আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করতেও দক্ষ। ইউটিউব, কৃষিভিত্তিক ফেসবুক গ্রুপ ও সরকারি কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে নিজের খামারে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেন তিনি।

জুয়েল আহমেদ জানান, চ্যালেঞ্জিং পেশা সাংবাদিকতা। তার ওপর রংপুর বিভাগীয় শহরে সাংবাদিকতা সামলে যে টুকু সময় পান তখনি ছুটে আসেন নীলফামারীর গ্রামের বাড়িতে। পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে ৬৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ছুটে আসেন খামারে। নীলফামারী আর রংপুরে স্থায়ী বসবাসের কারণে গ্রামের বাড়িটি ভূতুড়ে হয়ে ছিলো। পালাপার্বণ ছাড়া বাড়িতে খুব একটা আশা হতো না। যদিও বৃদ্ধ মা মনোয়ারা বেগম (৭৬) এর মন টেকে না শহরে। খামার তৈরির পর থেকে মায়ের মন বসেছে বাড়িতে।

তার এই পরিকল্পনা স্থানীয় বেকার যুবকদেরও উদ্যোক্তা হতে অনুপ্রাণিত করছেন তিনি।

d90f5951-ac2d-46d3-9f4a-ed553adde76f

খামার শুরু করার পর প্রথম দিকে লোকসানের মুখে পড়তে হয় তাকে। খাদ্য খরচ, রোগ প্রতিরোধ, বাজারের ওঠানামা সবকিছু মিলিয়ে কষ্টে চলেছে অনেক সময়। তবে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম আমার লক্ষ্য কোথায়। তাই যত কষ্টই হোক, হাল ছাড়িনি। আজ সেই পরিশ্রমের ফল পাচ্ছি। জুয়েল আহমেদের খামার আজ শুধু একটি পরিবারের আয়ের উৎস নয়, বরং স্থানীয় অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তার খামারে কাজ করছেন স্থানীয় ৫-৭ জন যুবক।

জুয়েল আহমেদ থেমে থাকতে চান না। তার লক্ষ্য তার খামারকে আরও সম্প্রসারণ করা। গরুর খামারের জন্য আরো আলাদা একটি শেড নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন। মাছ চাষে বায়োফ্লক পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে তার। আদা চাষকে বাণিজ্যিক পরিসরে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তিনি। এছাড়া দেশি হাঁস পালন এবং ছাগল পালনের দিকেও নজর দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমার স্বপ্ন হলো, আমার মত আরও ১০ জন যুবক যেন উদ্যোক্তা হতে পারে। ’

জুয়েল আহমেদ আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছা শক্তি, পরিশ্রম আর পরিকল্পনা থাকলে নিজের অবস্থান নিজেই তৈরি করা যায়। সাংবাদিকতা পেশা থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা তার এই গল্প শুধু একটি জীবনের পরিবর্তন নয়, বরং একটি এলাকার অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

দেশব্যাপী নিয়ে আরও পড়ুন

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।

২ দিন আগে
ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

১৩ দিন আগে
‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

১৩ দিন আগে
বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

১৪ দিন আগে
পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।

২ দিন আগে
ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

১৩ দিন আগে
‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

১৩ দিন আগে
বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

১৪ দিন আগে