ভোলা
বিদেশি ফসল ক্যাপসিকাম চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন ভোলার চরাঞ্চলের কৃষকরা। কয়েক বছর আগে এসব চরে প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে ক্যাপসিকাম চাষ হয়। তাতে সফলতা পেয়ে এখন বেশিরভাগ কৃষকই ঝুঁকছেন এ ক্যাপসিক্যাম চাষে। ভালো ফলন ও চাহিদা বেশি থাকায় দিন দিন বেড়েই চলছে ক্যাপসিক্যাম চাষ।
প্রতি বছরের মতো এবারও বাম্পার ফলন হয়েছে ক্যাপসিক্যামের। ভালো ফলন ও দাম পাওয়ায় সন্তুষ্ট এখানকার কৃষকরা। এখানকার ক্যাপসিকাম মাঠ থেকে তুলতে না তুলতেই সরাসরি বরিশাল হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাজারগুলোতে চলে যায়। বেশি লাভবান হওয়ায় আগামীতে আরও বেশি জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করার কথা ভাবছেন কৃষকরা।
ভোলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এ জেলায় ৭০ হেক্টর জমিতে আবাদ হলেও এ বছর ৭৫ হেক্টর জমিতে ক্যাপসিকাম আবাদ করা হয়েছে। হেক্টরপ্রতি ১৪ মেট্রিক টন হিসাবে জেলায় এ বছর মোট ১ হাজার ১২০ মেট্রিক টন ক্যাপসিকাম উৎপাদন হয়েছে।
বাজারে চাহিদা ভালো থাকায় খেতে এসে পাইকাররা ক্যাপসিক্যাম নিয়ে যান। দামও ভালো পাওয়া যায়।
কৃষকরা জানান, চরে এমন কোনো ফসল নেই, যার চাষ করা হয় না। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় ক্যাপসিকাম। এ এলাকার মাটি ক্যাপসিক্যাম চাষে খুব উপযোগী হওয়ায় ভালো ফলন মেলে। দাম নিয়ে তেমন চিন্তা করতে হয় না। বিভিন্ন এলাকায় নৌযানে করে এ সবজি পাঠানো হয়। রায়পুর-লক্ষ্মীপুর হয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যায় এখানকার ক্যাপসিকাম।
ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. হাসান ওয়ারেসুল কবির জানান, ভোলা জেলা বিগত দিনগুলোতেও ফসল উৎপাদনে ব্যাপক ভূমিকা রেখে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও ক্যাপসিকাম চাষে সফল এ জেলার কৃষকরা। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তা করে যাওয়া হচ্ছে। আগামীতে যদি পরিস্থিতি ও পরিবেশ অনুকূলে থাকে, তাহলে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ক্যাপসিকাম চাষের পরিধি আরও বৃদ্ধি পাবে।
বিদেশি ফসল ক্যাপসিকাম চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন ভোলার চরাঞ্চলের কৃষকরা। কয়েক বছর আগে এসব চরে প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে ক্যাপসিকাম চাষ হয়। তাতে সফলতা পেয়ে এখন বেশিরভাগ কৃষকই ঝুঁকছেন এ ক্যাপসিক্যাম চাষে। ভালো ফলন ও চাহিদা বেশি থাকায় দিন দিন বেড়েই চলছে ক্যাপসিক্যাম চাষ।
প্রতি বছরের মতো এবারও বাম্পার ফলন হয়েছে ক্যাপসিক্যামের। ভালো ফলন ও দাম পাওয়ায় সন্তুষ্ট এখানকার কৃষকরা। এখানকার ক্যাপসিকাম মাঠ থেকে তুলতে না তুলতেই সরাসরি বরিশাল হয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাজারগুলোতে চলে যায়। বেশি লাভবান হওয়ায় আগামীতে আরও বেশি জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করার কথা ভাবছেন কৃষকরা।
ভোলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এ জেলায় ৭০ হেক্টর জমিতে আবাদ হলেও এ বছর ৭৫ হেক্টর জমিতে ক্যাপসিকাম আবাদ করা হয়েছে। হেক্টরপ্রতি ১৪ মেট্রিক টন হিসাবে জেলায় এ বছর মোট ১ হাজার ১২০ মেট্রিক টন ক্যাপসিকাম উৎপাদন হয়েছে।
বাজারে চাহিদা ভালো থাকায় খেতে এসে পাইকাররা ক্যাপসিক্যাম নিয়ে যান। দামও ভালো পাওয়া যায়।
কৃষকরা জানান, চরে এমন কোনো ফসল নেই, যার চাষ করা হয় না। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় ক্যাপসিকাম। এ এলাকার মাটি ক্যাপসিক্যাম চাষে খুব উপযোগী হওয়ায় ভালো ফলন মেলে। দাম নিয়ে তেমন চিন্তা করতে হয় না। বিভিন্ন এলাকায় নৌযানে করে এ সবজি পাঠানো হয়। রায়পুর-লক্ষ্মীপুর হয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যায় এখানকার ক্যাপসিকাম।
ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. হাসান ওয়ারেসুল কবির জানান, ভোলা জেলা বিগত দিনগুলোতেও ফসল উৎপাদনে ব্যাপক ভূমিকা রেখে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও ক্যাপসিকাম চাষে সফল এ জেলার কৃষকরা। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তা করে যাওয়া হচ্ছে। আগামীতে যদি পরিস্থিতি ও পরিবেশ অনুকূলে থাকে, তাহলে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ক্যাপসিকাম চাষের পরিধি আরও বৃদ্ধি পাবে।
৫ লাখ টন মসুর ডাল ও ৫ লাখ টন চিনি আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত হিসেবে আন্তর্জাতিক মান ও বিএসটিআইয়ের নির্ধারিত মান বজায় রাখতে হবে
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাই মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র এক হাজার ৬৪৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ০.৬৯ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হয়েছিল দুই হাজার ৯২২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বা ১.০৫ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসের বাস্তবায়ন একক মাস হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে
২০ ঘণ্টা আগেআগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ৯০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৬ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিদেশি ব্যাংকে
২ দিন আগে২০২৪ সালের অক্টোবরে ব্যাংকটি এমডি পদে যোগ দেন শেখ মোহাম্মদ মারুফ। এর আগে তিনি সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত এমডি ছিলেন
২ দিন আগে৫ লাখ টন মসুর ডাল ও ৫ লাখ টন চিনি আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত হিসেবে আন্তর্জাতিক মান ও বিএসটিআইয়ের নির্ধারিত মান বজায় রাখতে হবে
জুলাই মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র এক হাজার ৬৪৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ০.৬৯ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হয়েছিল দুই হাজার ৯২২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বা ১.০৫ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসের বাস্তবায়ন একক মাস হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে
আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ৯০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৬ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিদেশি ব্যাংকে
২০২৪ সালের অক্টোবরে ব্যাংকটি এমডি পদে যোগ দেন শেখ মোহাম্মদ মারুফ। এর আগে তিনি সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত এমডি ছিলেন