শেরপুর
শেরপুরের কৃষকদের মুখে যেন আনন্দের ফোয়ারা বইছে চলতি বোরো মৌসুম ঘিরে। কৃষকদের নানা ব্যস্ততার যেন শেষ নেই বোরো ধান কাটা শেষ না হওয়া পর্যন্ত। পল্লি গাঁয়ের মাঠঘাট যেন সবুজের সমারোহ। সবুজ ধানগাছের শিষে বাতাসের দোল খেলা যেন প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্য। পাশাপাশি বিকেল বেলায় ধানক্ষেতে চোখ বুলালেই যেন মন জুড়িয়ে যায়।
শেরপুরের যেদিকে চোখ যায়, সেদিকে ছেয়ে গেছে সবুজ আর সবুজ। মাঠের চারদিকে যেন সবুজের মেলা বইছে। প্রতি বছরের মতো এ বছরও চাষিরা বোরো ধান চাষে ব্যস্ত। জেলার পাঁচটি উপজেলায় এবার ব্যাপকভাবে বোরো চাষাবাদ করা হয়েছে। চলতি বোরো ফসল রোপণের সময় তীব্র শীত, ঘন কুয়াশা ও বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে চাষাবাদে মনোযোগী হয়েছেন এ অঞ্চলের কৃষকরা। কারণ, বিগত বছরের দুটি ফসল বোরো ও আমন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কৃষকরা এ বছর বোরো চাষকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ফসলের বাম্পার ফলন এবং লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। যদি আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূল থাকে, তাহলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও অধিক ফলন হবে বলে ধারণা কৃষিবিদদের।
চলতি বোরো মৌসুমে পাঁচ উপজেলায় প্রায় ১ লাখ হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে। শেরপুর সদর উপজেলায় প্রায় ২৩ হাজার হেক্টর, নকলা উপজেলায় প্রায় ১১ হাজার হেক্টর, শ্রীবরদী উপজেলায় প্রায় ২১ হাজার হেক্টর, ঝিনাইগাতী উপজেলায় প্রায় ১৪ হাজার হেক্টর এবং নালিতাবাড়ী উপজেলায় প্রায় ২৩ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে। তবে কৃষি বিভাগের হিসাব অনুযায়ী এই চাষাবাদের পরিমাণ কিছুটা ব্যতিক্রম হতে পারে।
স্থানীয় কৃষক মঞ্জু আহমেদ বলেন, বোরো ধান চাষ হলো কৃষকদের একমাত্র অবলম্বন। নজরুল ইসলাম নামে অন্য এক কৃষক বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর বোরো আবাদ ভালো হয়েছে। ফলনও বেশি আশা করছেন তিনি।
পলাশিয়া গ্রামের কৃষক জানান, বোরো ধানের ভালো ফলনের জন্য উপজেলা কৃষি অফিসে ট্রেনিং সেন্টার খোলা হয়েছে। সেখান থেকে তারা উন্নত জাতের বীজ নিয়েছেন। একই এলাকার দুলাল মিয়া জানান, বোরো ধান চাষে ভালো ফলনের জন্য রাবার ড্যাম করা হয়েছে নালিতাবাড়ীর ভোগাই নদীতে। ফলে তারা সময়মতো ধানক্ষেতে সেচ দিতে সক্ষম হচ্ছেন।
নালিতাবাড়ী কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ নিখাদ খবরকে জানান, এ বছর চলতি বোরো ফসলের বাম্পার ফলনের আশা করা যায়। নালিতাবাড়ীতেই ২৩ হাজার ১৩৩ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। প্রতি একরে ৭৫-৮০ মণ ধান পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
শেরপুরের কৃষকদের মুখে যেন আনন্দের ফোয়ারা বইছে চলতি বোরো মৌসুম ঘিরে। কৃষকদের নানা ব্যস্ততার যেন শেষ নেই বোরো ধান কাটা শেষ না হওয়া পর্যন্ত। পল্লি গাঁয়ের মাঠঘাট যেন সবুজের সমারোহ। সবুজ ধানগাছের শিষে বাতাসের দোল খেলা যেন প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্য। পাশাপাশি বিকেল বেলায় ধানক্ষেতে চোখ বুলালেই যেন মন জুড়িয়ে যায়।
শেরপুরের যেদিকে চোখ যায়, সেদিকে ছেয়ে গেছে সবুজ আর সবুজ। মাঠের চারদিকে যেন সবুজের মেলা বইছে। প্রতি বছরের মতো এ বছরও চাষিরা বোরো ধান চাষে ব্যস্ত। জেলার পাঁচটি উপজেলায় এবার ব্যাপকভাবে বোরো চাষাবাদ করা হয়েছে। চলতি বোরো ফসল রোপণের সময় তীব্র শীত, ঘন কুয়াশা ও বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে চাষাবাদে মনোযোগী হয়েছেন এ অঞ্চলের কৃষকরা। কারণ, বিগত বছরের দুটি ফসল বোরো ও আমন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কৃষকরা এ বছর বোরো চাষকেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ফসলের বাম্পার ফলন এবং লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। যদি আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূল থাকে, তাহলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও অধিক ফলন হবে বলে ধারণা কৃষিবিদদের।
চলতি বোরো মৌসুমে পাঁচ উপজেলায় প্রায় ১ লাখ হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে। শেরপুর সদর উপজেলায় প্রায় ২৩ হাজার হেক্টর, নকলা উপজেলায় প্রায় ১১ হাজার হেক্টর, শ্রীবরদী উপজেলায় প্রায় ২১ হাজার হেক্টর, ঝিনাইগাতী উপজেলায় প্রায় ১৪ হাজার হেক্টর এবং নালিতাবাড়ী উপজেলায় প্রায় ২৩ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে। তবে কৃষি বিভাগের হিসাব অনুযায়ী এই চাষাবাদের পরিমাণ কিছুটা ব্যতিক্রম হতে পারে।
স্থানীয় কৃষক মঞ্জু আহমেদ বলেন, বোরো ধান চাষ হলো কৃষকদের একমাত্র অবলম্বন। নজরুল ইসলাম নামে অন্য এক কৃষক বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর বোরো আবাদ ভালো হয়েছে। ফলনও বেশি আশা করছেন তিনি।
পলাশিয়া গ্রামের কৃষক জানান, বোরো ধানের ভালো ফলনের জন্য উপজেলা কৃষি অফিসে ট্রেনিং সেন্টার খোলা হয়েছে। সেখান থেকে তারা উন্নত জাতের বীজ নিয়েছেন। একই এলাকার দুলাল মিয়া জানান, বোরো ধান চাষে ভালো ফলনের জন্য রাবার ড্যাম করা হয়েছে নালিতাবাড়ীর ভোগাই নদীতে। ফলে তারা সময়মতো ধানক্ষেতে সেচ দিতে সক্ষম হচ্ছেন।
নালিতাবাড়ী কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ নিখাদ খবরকে জানান, এ বছর চলতি বোরো ফসলের বাম্পার ফলনের আশা করা যায়। নালিতাবাড়ীতেই ২৩ হাজার ১৩৩ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। প্রতি একরে ৭৫-৮০ মণ ধান পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
৫ লাখ টন মসুর ডাল ও ৫ লাখ টন চিনি আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত হিসেবে আন্তর্জাতিক মান ও বিএসটিআইয়ের নির্ধারিত মান বজায় রাখতে হবে
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র এক হাজার ৬৪৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ০.৬৯ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হয়েছিল দুই হাজার ৯২২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বা ১.০৫ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসের বাস্তবায়ন একক মাস হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে
১৮ ঘণ্টা আগেআগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ৯০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৬ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিদেশি ব্যাংকে
২ দিন আগে২০২৪ সালের অক্টোবরে ব্যাংকটি এমডি পদে যোগ দেন শেখ মোহাম্মদ মারুফ। এর আগে তিনি সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত এমডি ছিলেন
২ দিন আগে৫ লাখ টন মসুর ডাল ও ৫ লাখ টন চিনি আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত হিসেবে আন্তর্জাতিক মান ও বিএসটিআইয়ের নির্ধারিত মান বজায় রাখতে হবে
জুলাই মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র এক হাজার ৬৪৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ০.৬৯ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হয়েছিল দুই হাজার ৯২২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বা ১.০৫ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসের বাস্তবায়ন একক মাস হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে
আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ৯০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৬ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এ ছাড়া বিদেশি ব্যাংকে
২০২৪ সালের অক্টোবরে ব্যাংকটি এমডি পদে যোগ দেন শেখ মোহাম্মদ মারুফ। এর আগে তিনি সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত এমডি ছিলেন