অমিত পাল
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে বাগেরহাটের বাজারগুলো এখন সরগরম। ক্রেতা বিক্রেতাদের হাকডাকে মুখর জেলা সদরের অধিকাংশ বিপণিবিতান। নতুন পোশাক, জুতা, কসমেটিকসসহ নানান পণ্যের দোকানে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
শহরের বড় বিপণিবিতানগুলো সদরের রেলরোড, সাধনার মোড়, রাহাতের মোড়ে অবস্থিত। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সেখানে চলছে ঈদের কেনাকাটা । বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের সময় যত ঘনিয়ে আসছে দোকান শোরুমগুলোতে ভিড় ততই বাড়ছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় এখন বেচাকেনা কয়েকগুণ বেড়ে গেছে।
বেচাকোনার একই চিত্র মোংলা, ফকিরহাট, মোল্লাহাট মোরেলগঞ্জ ও রামপাল উপজেলার ফয়লাহাট বাজারে। জেলা সদর থেকে কিছুটা দূরে হলেও এসব উপজেলার বিপণিবিতানগুলোতে এখন ঠাসা ভিড়। স্বল্প আয়ের স্থানীয় মানুষজন পরিবার পরিজন নিয়ে এসব স্থানীয় বাজারে ঈদের কেনাকাটা করতে আসছেন।
বাগেরহাটের রেলরোডে ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত গৃহবধূ শারমীন আক্তার বলেন, "ছেলে মেয়েদের জন্য ঈদের পোশাক কেনাকাটা করছি। কিন্তু গত ঈদের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি মনে হচ্ছে"।
বাগেরহাট সদরের কাছাকাছি রামপাল উপজেলার ফয়লাবাজার একটি বড় মার্কেট। সেখানে পায়ে পায়ে সুজ নামে একটি জুতার দোকানে কেনাকাটা করতে এসেছেন বাগেরহাটের একটি স্কুলের শিক্ষিকা ফারজানা আক্তার রুপা। তিনি বলেন, ফয়লাবাজারে সব ধরনের জিনিসের দাম জেলা সদরের থেকে অনেক কম। তাই সারা বছরই তিনি এখান থেকে কেনাকাটা করেন। তিনি বলেন "জুতা ও কসমেটিকস কেনা হয়ে গেছে, এবার নিজের ও বাচ্চাদের জন্য ড্রেস কিনতে যাবো"।
একাধিক দোকান মালিক বলেন, ঈদ উপলক্ষে নতুন ডিজাইনের পোশাক ও অন্যান্য পণ্য এনেছেন তারা, যা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছে। বাজারের চিত্র দেখে বোঝা যাচ্ছে, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় আরও ভিড় বাড়বে।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ ঈদের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাজার মনিটরিং, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাগেরহাটের একটি কলেজের মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক শান্তি রানী দাস বলেন, "ঈদের বাজার স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, কারণ এটি ব্যবসা-বাণিজ্যকে চাঙা করে এবং বিভিন্ন খাতের অর্থনৈতিক প্রবাহকে ত্বরান্বিত করে। ঈদ উপলক্ষে পোশাক, খাদ্য, উপহারসামগ্রী, গৃহস্থালি পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। যার কারনে দোকানপাট, শপিং মল, ফুটপাতের ব্যবসায়ী, তরুন উদ্যোক্তাদের জন্য একদিকে যেমন ব্যবসার সুযোগ বাড়ে তেমনি ব্যবসা সম্প্রসারনেরও সুযোগ তৈরি করে। এছাড়া অস্থায়ীভাবেও অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী হয়। ঈদের কেনাকাটায় অর্থ বেশি ব্যয় হয়, যা স্থানীয় বাজারে নগদ অর্থের প্রবাহ বাড়ায় এবং সামগ্রিক অর্থনীতিকে চাঙা করে"।
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে বাগেরহাটের বাজারগুলো এখন সরগরম। ক্রেতা বিক্রেতাদের হাকডাকে মুখর জেলা সদরের অধিকাংশ বিপণিবিতান। নতুন পোশাক, জুতা, কসমেটিকসসহ নানান পণ্যের দোকানে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
শহরের বড় বিপণিবিতানগুলো সদরের রেলরোড, সাধনার মোড়, রাহাতের মোড়ে অবস্থিত। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সেখানে চলছে ঈদের কেনাকাটা । বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের সময় যত ঘনিয়ে আসছে দোকান শোরুমগুলোতে ভিড় ততই বাড়ছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় এখন বেচাকেনা কয়েকগুণ বেড়ে গেছে।
বেচাকোনার একই চিত্র মোংলা, ফকিরহাট, মোল্লাহাট মোরেলগঞ্জ ও রামপাল উপজেলার ফয়লাহাট বাজারে। জেলা সদর থেকে কিছুটা দূরে হলেও এসব উপজেলার বিপণিবিতানগুলোতে এখন ঠাসা ভিড়। স্বল্প আয়ের স্থানীয় মানুষজন পরিবার পরিজন নিয়ে এসব স্থানীয় বাজারে ঈদের কেনাকাটা করতে আসছেন।
বাগেরহাটের রেলরোডে ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত গৃহবধূ শারমীন আক্তার বলেন, "ছেলে মেয়েদের জন্য ঈদের পোশাক কেনাকাটা করছি। কিন্তু গত ঈদের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি মনে হচ্ছে"।
বাগেরহাট সদরের কাছাকাছি রামপাল উপজেলার ফয়লাবাজার একটি বড় মার্কেট। সেখানে পায়ে পায়ে সুজ নামে একটি জুতার দোকানে কেনাকাটা করতে এসেছেন বাগেরহাটের একটি স্কুলের শিক্ষিকা ফারজানা আক্তার রুপা। তিনি বলেন, ফয়লাবাজারে সব ধরনের জিনিসের দাম জেলা সদরের থেকে অনেক কম। তাই সারা বছরই তিনি এখান থেকে কেনাকাটা করেন। তিনি বলেন "জুতা ও কসমেটিকস কেনা হয়ে গেছে, এবার নিজের ও বাচ্চাদের জন্য ড্রেস কিনতে যাবো"।
একাধিক দোকান মালিক বলেন, ঈদ উপলক্ষে নতুন ডিজাইনের পোশাক ও অন্যান্য পণ্য এনেছেন তারা, যা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছে। বাজারের চিত্র দেখে বোঝা যাচ্ছে, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় আরও ভিড় বাড়বে।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ ঈদের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাজার মনিটরিং, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাগেরহাটের একটি কলেজের মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক শান্তি রানী দাস বলেন, "ঈদের বাজার স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, কারণ এটি ব্যবসা-বাণিজ্যকে চাঙা করে এবং বিভিন্ন খাতের অর্থনৈতিক প্রবাহকে ত্বরান্বিত করে। ঈদ উপলক্ষে পোশাক, খাদ্য, উপহারসামগ্রী, গৃহস্থালি পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। যার কারনে দোকানপাট, শপিং মল, ফুটপাতের ব্যবসায়ী, তরুন উদ্যোক্তাদের জন্য একদিকে যেমন ব্যবসার সুযোগ বাড়ে তেমনি ব্যবসা সম্প্রসারনেরও সুযোগ তৈরি করে। এছাড়া অস্থায়ীভাবেও অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী হয়। ঈদের কেনাকাটায় অর্থ বেশি ব্যয় হয়, যা স্থানীয় বাজারে নগদ অর্থের প্রবাহ বাড়ায় এবং সামগ্রিক অর্থনীতিকে চাঙা করে"।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও নীতিনির্ধারণে কিছু ঘাটতি আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, মাত্র ১৪ মাসে আগের সব ভুল শুধরে ফেলা কঠিন। তাই জনগণের ধৈর্য দরকার। আমরা চেষ্টা করছি আগামী কয়েক মাসে কিছু মৌলিক সংস্কার কার্যকর করতে
৫ ঘণ্টা আগেএ ঋণ হবে কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক, যেখানে পূর্বনির্ধারিত পরিবেশগত ও টেকসই সূচক পূরণের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে। এনভয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে—কারখানার ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা
৩ দিন আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সে সময় থেকেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক লড়াই শুরু হয়। তখন থেকেই চীনা পোশাকের রপ্তানি কমতে থাকে। আগামীতে আরও কমবে। সেখানে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে
৩ দিন আগেবর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা ধরে সারকারখানায় গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই গ্যাসের দাম হবে প্রতি ঘনমিটার ৪০ টাকা। এক লাফে ২৪ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে পেট্রোবাংলা এবং গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো বলছে— নতুন গ্যাসের সংস্থান করতে হলে এলএনজি আমদানি করতে হবে
৩ দিন আগেনিয়ন্ত্রক সংস্থা ও নীতিনির্ধারণে কিছু ঘাটতি আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, মাত্র ১৪ মাসে আগের সব ভুল শুধরে ফেলা কঠিন। তাই জনগণের ধৈর্য দরকার। আমরা চেষ্টা করছি আগামী কয়েক মাসে কিছু মৌলিক সংস্কার কার্যকর করতে
এ ঋণ হবে কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক, যেখানে পূর্বনির্ধারিত পরিবেশগত ও টেকসই সূচক পূরণের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে। এনভয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে—কারখানার ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সে সময় থেকেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক লড়াই শুরু হয়। তখন থেকেই চীনা পোশাকের রপ্তানি কমতে থাকে। আগামীতে আরও কমবে। সেখানে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে
বর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা ধরে সারকারখানায় গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই গ্যাসের দাম হবে প্রতি ঘনমিটার ৪০ টাকা। এক লাফে ২৪ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে পেট্রোবাংলা এবং গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো বলছে— নতুন গ্যাসের সংস্থান করতে হলে এলএনজি আমদানি করতে হবে