নীলফামারী

ব্রি-৯৮ জাতের ধান নীলফামারীর কৃষকদের মাঝে সাড়া জাগিয়েছে। স্থানীয় জাতের আউশ ধানের চেয়ে কমপক্ষে ১০ মন ধান অধিক ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে চওড়া হাসি ফুটেছে। ধান পেকে সোনালী বর্ণ হলেও ,গাছ সতেজ ও সবুজ থাকে। ঘাসের মতই সোনার দামের মত খড় বিক্রিতে বাড়তি মুনাফা পাচ্ছে কৃষকরা। তাই সম্ভাবনা ও আশাজাগানিয়া ধান হিসাবে কদর পাচ্ছে ব্রি-৯৮ আউশ ধান।
নীলফামারীর চাষীরা আগাম আলু চাষের কারণে কম জীবনকাল(১১০ দিন) জাতের ‘চায়না’ ধান চাষাবাদ করে বিঘা(৩০ শতক) প্রতি ১০ থেকে ১২ মণ ধান ঘরে তুলতে পারেন।
এদিকে ব্রি-৯৮ চাষ করে বিঘা প্রতি কমপক্ষে ১০ মণ অধিক ফলন পাচ্ছেন জেলার কৃষকরা। ইতিমধ্যে ক্ষেত থেকে ধান সংগ্রহ শুরু করেছেন তারা।
৫ সেপ্টেম্বর নীলফামারীরকিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই কোরানীপাড়ার মকবুল হোসেন(৭০) তার ১ বিঘা ধান ক্ষেত থেকে ফসল কেটে ২১ মন ধান সংগ্রহ করেন। সাথে ধানের সতেজ ও সবুজ খড়ও বিক্রি হয়েছে উচ্চ মুল্যে।
ফসল সংগ্রহের দিনে ওই এলাকার উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিহাত সরকার অর্ধ শতক জমি ফিতাদিয়ে মেপে ধান কেটে উৎপাদন পরিমান বের করে দেখান সমবেত কৃষকদের।
উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিহাত সরকার বলেন, ব্রি-৯৮ জাতের ধানের জীবনকাল ১১৫ দিন।স্থানীয় জাতের চেয়ে ৫ দিন জীবনকাল বেশী হলেও লাভে ও গুণে অনেক বেশী। এই ধানে সেচ ও সার কম লাগে। পোকামাকড়ের আক্রমণও কম হয়। ধানের আকার চিকন ও লম্বা । খেতে ঝরঝরে ও সুস্বাদু।
কৃষক মকবুল হোসেন বলেন, জমিতে মাত্র দুইবার সেচ দিয়েছি। আউস জাতের (খরিপ-১) ধান আমন মৌসুমে (খরিপ-২) করলেও ফলনে আমি খুশি। একটু দেরীতে চাষাবাদের কারণে ক্ষেতে পাখীর উপদ্রব হয়নি। আগামী বছরে অনেক বেশী জমিতে ব্রি-৯৮জাতের আউস ধান চাষাবাদ করব ইনশাআল্লাহ।
পাশের এলাকা সরকারপাড়ার কৃষক এরশাদ ইসলাম খিজির(৫০) তার ৪০ শতক জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। তিনিও তার ফসলের চেহারা দেখে বলেন, ‘থোকায় থোকায় ক্যাংবা ধান দ্যাকো। কায়জানে বাবা, এ্যার আগোত ক্যানে এই ধান আবাদ করনু না?’
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামের কৃষক শামীমা নাসরিন, গত বছর তার জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের ধান চাষ করে প্রত্যাশার অনেক বেশী ফলন পাওয়ায় এবারও ৩৬ শতক জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। ধানের ফলন দেখে তিনি মুগ্ধ হয়েছেন। আগামীতে আরো অনেক বেশী জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের আউস ধান চাষ করবেন বলে জানিয়েছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম জানান, দেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টায় আউশ মৌসুমের জন্য উদ্ভাবিত ব্রি-৯৮ খুবই সম্ভাবনায়। এটি খরিপ-১ মৌসুমের ফসল হলেও খরিফ-২মৌসুমে(আমন) অনেকে চাষাবাদ করেন। তবে আগাম আলু রোপনের জন্য সময়মত প্রস্ততি নিলে স্থানীয় জাতের আগেই এটি চাষাবাদ করা সম্ভব।

ব্রি-৯৮ জাতের ধান নীলফামারীর কৃষকদের মাঝে সাড়া জাগিয়েছে। স্থানীয় জাতের আউশ ধানের চেয়ে কমপক্ষে ১০ মন ধান অধিক ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে চওড়া হাসি ফুটেছে। ধান পেকে সোনালী বর্ণ হলেও ,গাছ সতেজ ও সবুজ থাকে। ঘাসের মতই সোনার দামের মত খড় বিক্রিতে বাড়তি মুনাফা পাচ্ছে কৃষকরা। তাই সম্ভাবনা ও আশাজাগানিয়া ধান হিসাবে কদর পাচ্ছে ব্রি-৯৮ আউশ ধান।
নীলফামারীর চাষীরা আগাম আলু চাষের কারণে কম জীবনকাল(১১০ দিন) জাতের ‘চায়না’ ধান চাষাবাদ করে বিঘা(৩০ শতক) প্রতি ১০ থেকে ১২ মণ ধান ঘরে তুলতে পারেন।
এদিকে ব্রি-৯৮ চাষ করে বিঘা প্রতি কমপক্ষে ১০ মণ অধিক ফলন পাচ্ছেন জেলার কৃষকরা। ইতিমধ্যে ক্ষেত থেকে ধান সংগ্রহ শুরু করেছেন তারা।
৫ সেপ্টেম্বর নীলফামারীরকিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই কোরানীপাড়ার মকবুল হোসেন(৭০) তার ১ বিঘা ধান ক্ষেত থেকে ফসল কেটে ২১ মন ধান সংগ্রহ করেন। সাথে ধানের সতেজ ও সবুজ খড়ও বিক্রি হয়েছে উচ্চ মুল্যে।
ফসল সংগ্রহের দিনে ওই এলাকার উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিহাত সরকার অর্ধ শতক জমি ফিতাদিয়ে মেপে ধান কেটে উৎপাদন পরিমান বের করে দেখান সমবেত কৃষকদের।
উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিহাত সরকার বলেন, ব্রি-৯৮ জাতের ধানের জীবনকাল ১১৫ দিন।স্থানীয় জাতের চেয়ে ৫ দিন জীবনকাল বেশী হলেও লাভে ও গুণে অনেক বেশী। এই ধানে সেচ ও সার কম লাগে। পোকামাকড়ের আক্রমণও কম হয়। ধানের আকার চিকন ও লম্বা । খেতে ঝরঝরে ও সুস্বাদু।
কৃষক মকবুল হোসেন বলেন, জমিতে মাত্র দুইবার সেচ দিয়েছি। আউস জাতের (খরিপ-১) ধান আমন মৌসুমে (খরিপ-২) করলেও ফলনে আমি খুশি। একটু দেরীতে চাষাবাদের কারণে ক্ষেতে পাখীর উপদ্রব হয়নি। আগামী বছরে অনেক বেশী জমিতে ব্রি-৯৮জাতের আউস ধান চাষাবাদ করব ইনশাআল্লাহ।
পাশের এলাকা সরকারপাড়ার কৃষক এরশাদ ইসলাম খিজির(৫০) তার ৪০ শতক জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। তিনিও তার ফসলের চেহারা দেখে বলেন, ‘থোকায় থোকায় ক্যাংবা ধান দ্যাকো। কায়জানে বাবা, এ্যার আগোত ক্যানে এই ধান আবাদ করনু না?’
কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামের কৃষক শামীমা নাসরিন, গত বছর তার জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের ধান চাষ করে প্রত্যাশার অনেক বেশী ফলন পাওয়ায় এবারও ৩৬ শতক জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। ধানের ফলন দেখে তিনি মুগ্ধ হয়েছেন। আগামীতে আরো অনেক বেশী জমিতে ব্রি-৯৮ জাতের আউস ধান চাষ করবেন বলে জানিয়েছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম জানান, দেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টায় আউশ মৌসুমের জন্য উদ্ভাবিত ব্রি-৯৮ খুবই সম্ভাবনায়। এটি খরিপ-১ মৌসুমের ফসল হলেও খরিফ-২মৌসুমে(আমন) অনেকে চাষাবাদ করেন। তবে আগাম আলু রোপনের জন্য সময়মত প্রস্ততি নিলে স্থানীয় জাতের আগেই এটি চাষাবাদ করা সম্ভব।


আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
৩ দিন আগে
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
৩ দিন আগে
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
৩ দিন আগে
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়
৪ দিন আগেআদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়