বিশেষ প্রতিনিধি
দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ৪ হাজার ১৮৭ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে বলে আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাজুস।
এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫৪১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১০ হাজার ২৭১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, সবশেষ গত ১০ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৪০৩ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫৯ হাজার ২৭ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৫১ হাজার ৭৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩০ হাজার ১১২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭ হাজার ৩৪৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ১১ এপ্রিল থেকে।
এ নিয়ে চলতি বছর ১৯ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৪ বার, আর কমেছে মাত্র ৫ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়।
এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।
দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ৪ হাজার ১৮৭ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে বলে আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাজুস।
এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫৪১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১০ হাজার ২৭১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, সবশেষ গত ১০ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৪০৩ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫৯ হাজার ২৭ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৫১ হাজার ৭৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩০ হাজার ১১২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭ হাজার ৩৪৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল ১১ এপ্রিল থেকে।
এ নিয়ে চলতি বছর ১৯ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৪ বার, আর কমেছে মাত্র ৫ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়।
এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।
পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।
২ দিন আগেআসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
১৩ দিন আগেপঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।