খুলনা
জুলাই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা খুলনার সাংবাদিক সমাজে একটি মর্যাদার অবস্থান তৈরি করেছে। এমনটাই বললেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ কে কাজে লাগিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে। জবাবদিহিমূলক শাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ও সামাজিক দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনেক। বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে সাংবাদিকতা সহজ হয়েছে ঠিকই, তবে তা দায়িত্বহীন হওয়া উচিত নয়।
রোববার (১১মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (খুবিসাস) আয়োজিত বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘প্রতিচ্ছবি’ এর মোড়ক উন্মোচন ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শিক্ষার পাশাপাশি সাংবাদিকতার মতো দায়িত্বশীল পেশায় যুক্ত থেকে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মেধা ও মনন বিকাশের সুযোগ পাচ্ছেন। তাদের লেখনির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার অর্জন-অগ্রগতির পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যামূলক তথ্য গণমাধ্যমে উঠে আসে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান বলেন, বিশ্বের সম্মানজনক পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা অন্যতম। সত্যের অনুসন্ধান, দায়িত্বশীলতা ও সৃজনশীলতা এই পেশার মূল ভিত্তি। একটি ভুল সংবাদে কারও জীবন নষ্ট হতে পারে। তাই সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যনিষ্ঠ থাকতে হবে। উপ-উপাচার্য জুলাই আন্দোলনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিদায়ী কমিটির সভাপতি একরামুল হক স্বাগত বক্তব্যে খুবিসাসের যাত্রাপথ, সাফল্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর পাওয়ারপয়েন্টে উপস্থাপন করেন। নবনির্বাচিত সভাপতি আলকামা রমিন তাঁর বক্তব্যে সংগঠনের উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সুমাইয়া আক্তার এবং নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম। দায়িত্ব হস্তান্তর পর্বে বিদায়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নবনির্বাচিত কমিটির হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে দাপ্তরিক ফাইল তুলে দেন।
এসময় খুলনার বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির নির্বাহী পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের সদস্যবৃন্দ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা খুলনার সাংবাদিক সমাজে একটি মর্যাদার অবস্থান তৈরি করেছে। এমনটাই বললেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ কে কাজে লাগিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে। জবাবদিহিমূলক শাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ও সামাজিক দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনেক। বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে সাংবাদিকতা সহজ হয়েছে ঠিকই, তবে তা দায়িত্বহীন হওয়া উচিত নয়।
রোববার (১১মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (খুবিসাস) আয়োজিত বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘প্রতিচ্ছবি’ এর মোড়ক উন্মোচন ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শিক্ষার পাশাপাশি সাংবাদিকতার মতো দায়িত্বশীল পেশায় যুক্ত থেকে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মেধা ও মনন বিকাশের সুযোগ পাচ্ছেন। তাদের লেখনির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার অর্জন-অগ্রগতির পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যামূলক তথ্য গণমাধ্যমে উঠে আসে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান বলেন, বিশ্বের সম্মানজনক পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা অন্যতম। সত্যের অনুসন্ধান, দায়িত্বশীলতা ও সৃজনশীলতা এই পেশার মূল ভিত্তি। একটি ভুল সংবাদে কারও জীবন নষ্ট হতে পারে। তাই সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যনিষ্ঠ থাকতে হবে। উপ-উপাচার্য জুলাই আন্দোলনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিদায়ী কমিটির সভাপতি একরামুল হক স্বাগত বক্তব্যে খুবিসাসের যাত্রাপথ, সাফল্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর পাওয়ারপয়েন্টে উপস্থাপন করেন। নবনির্বাচিত সভাপতি আলকামা রমিন তাঁর বক্তব্যে সংগঠনের উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক সুমাইয়া আক্তার এবং নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম। দায়িত্ব হস্তান্তর পর্বে বিদায়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নবনির্বাচিত কমিটির হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে দাপ্তরিক ফাইল তুলে দেন।
এসময় খুলনার বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির নির্বাহী পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের সদস্যবৃন্দ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
৪ ঘণ্টা আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
১ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো