সাতক্ষীরা
নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে বদলি হয়ে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে আসা সহকারী অধ্যাপক নাদিরা ইয়াসমিনকে যোগদান করতে না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের একদল শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুর ১টার দিকে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহা. আল মুস্তানছির বিল্লাহ’র কাছে প্রথম স্মারকলিপি প্রদান করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা ২টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিষ্ণুপদ পালের হাতে দ্বিতীয় স্মারকলিপিটি হস্তান্তর করা হয়।
স্মারকলিপি হস্তান্তরকালে উপস্থিত ছিলেন- সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. বখতিয়ার হোসেন, রবিউল ইসলাম, ফাহমিদ আলম, ঝুমা মারিয়াম ও আব্দুল্লাহ আল মামুন।
শিক্ষার্থীদের প্রধান দাবিগুলো হলো—নাদিরা ইয়াসমিনকে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে যোগদান করতে না দেওয়া, তার বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ভবিষ্যতে ইসলাম বিদ্বেষী কাউকে সাতক্ষীরার কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বদলি বা নিয়োগ না করা।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, নাদিরা ইয়াসমিন ইসলাম ধর্ম, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.)-এর প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন। এ ছাড়া কুরআনের উত্তরাধিকার আইন নিয়েও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করেছেন বলে তারা দাবি করেন। ফলে তাঁর উপস্থিতি কলেজের ধর্মীয় পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তারা।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন গণিত বিভাগের বখতিয়ার হোসেন ও রবিউল ইসলাম, প্রাণীবিদ্যার ফাহমিদ আলম ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, অর্থনীতির ঝুমা মারিয়াম, উদ্ভিদবিদ্যার ইমরান নাজির শুভ এবং বাংলা বিভাগের শাওন হোসেন প্রমুখ।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের জানানো হয়, যেহেতু বদলির সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এসেছে, তাই স্মারকলিপিটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে এবং পরবর্তী সিদ্ধান্তও সেখান থেকেই জানানো হবে।
নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে বদলি হয়ে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে আসা সহকারী অধ্যাপক নাদিরা ইয়াসমিনকে যোগদান করতে না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের একদল শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুর ১টার দিকে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহা. আল মুস্তানছির বিল্লাহ’র কাছে প্রথম স্মারকলিপি প্রদান করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা ২টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিষ্ণুপদ পালের হাতে দ্বিতীয় স্মারকলিপিটি হস্তান্তর করা হয়।
স্মারকলিপি হস্তান্তরকালে উপস্থিত ছিলেন- সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মো. বখতিয়ার হোসেন, রবিউল ইসলাম, ফাহমিদ আলম, ঝুমা মারিয়াম ও আব্দুল্লাহ আল মামুন।
শিক্ষার্থীদের প্রধান দাবিগুলো হলো—নাদিরা ইয়াসমিনকে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে যোগদান করতে না দেওয়া, তার বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ভবিষ্যতে ইসলাম বিদ্বেষী কাউকে সাতক্ষীরার কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বদলি বা নিয়োগ না করা।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, নাদিরা ইয়াসমিন ইসলাম ধর্ম, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.)-এর প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন। এ ছাড়া কুরআনের উত্তরাধিকার আইন নিয়েও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করেছেন বলে তারা দাবি করেন। ফলে তাঁর উপস্থিতি কলেজের ধর্মীয় পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তারা।
প্রতিবাদ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন গণিত বিভাগের বখতিয়ার হোসেন ও রবিউল ইসলাম, প্রাণীবিদ্যার ফাহমিদ আলম ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, অর্থনীতির ঝুমা মারিয়াম, উদ্ভিদবিদ্যার ইমরান নাজির শুভ এবং বাংলা বিভাগের শাওন হোসেন প্রমুখ।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের জানানো হয়, যেহেতু বদলির সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এসেছে, তাই স্মারকলিপিটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে এবং পরবর্তী সিদ্ধান্তও সেখান থেকেই জানানো হবে।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
৯ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন