*কক্ষ তালাবদ্ধ করে কুশপুত্তলিকা দাহ
বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামের অপসারণসহ চার দফা দাবিতে বিক্ষোভে ফেঁটে পরেছেন একদল শিক্ষার্থী। আজ রোববার দুপুরে তারা প্রশাসনিক ভবনে তালা লাগিয়ে রেজিস্ট্রারের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন।
তালা লাগানোর সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তার কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না। তবে আন্দোলনকারীরা স্পষ্ট করেছেন দাবির ব্যাপারে প্রশাসন যদি অগ্রগতি না দেখায় তাহলে আন্দোলনের মাত্রা আরও বাড়ানো হবে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে মুখপাত্র রাকিন খান বলেন, রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামকে দাপ্তরিকভাবে অপসারণ না করা পর্যন্ত আমরা এই তালা খুলবো না এবং খুলতেও দেবো না।
তিনি আরও বলেন, মনিরুল ইসলাম ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি। তিনি জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ন্যায্য দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা সত্বেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনে প্রভাব বিস্তার করছেন। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ফ্যাসিবাদের দোসররা অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দিন স্যারকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করেছে এবং তাকে সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল থেকে বাদ দিয়েছে। আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কোনো গুরুত্ব দিচ্ছেনা।
কোস্টাল স্টাডিজ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী স্বপ্নিল অপূর্ব রকি বলেন, রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তারপরেও তাকে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখা হয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য লজ্জাজনক। আমরা তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছি।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রারের অপসারণসহ চার দফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দুই দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো সাড়া না পাওয়ায় তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো-অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ প্রত্যাহার করে তাকে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে পুনর্বহাল করা। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামকে অবিলম্বে অপসারণ করা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন লাভজনক কমিটিতে থাকা স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সহযোগি শিক্ষকদের অপসারণ করা। বিতর্কিত শিক্ষকদের পুনর্বাসনের ঘটনায় উপাচার্যকে প্রকাশ্যে দুঃখপ্রকাশ ও ক্ষমা চাওয়া।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামের অপসারণসহ চার দফা দাবিতে বিক্ষোভে ফেঁটে পরেছেন একদল শিক্ষার্থী। আজ রোববার দুপুরে তারা প্রশাসনিক ভবনে তালা লাগিয়ে রেজিস্ট্রারের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন।
তালা লাগানোর সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তার কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না। তবে আন্দোলনকারীরা স্পষ্ট করেছেন দাবির ব্যাপারে প্রশাসন যদি অগ্রগতি না দেখায় তাহলে আন্দোলনের মাত্রা আরও বাড়ানো হবে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে মুখপাত্র রাকিন খান বলেন, রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামকে দাপ্তরিকভাবে অপসারণ না করা পর্যন্ত আমরা এই তালা খুলবো না এবং খুলতেও দেবো না।
তিনি আরও বলেন, মনিরুল ইসলাম ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি। তিনি জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ন্যায্য দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা সত্বেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনে প্রভাব বিস্তার করছেন। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী তরিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ফ্যাসিবাদের দোসররা অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দিন স্যারকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করেছে এবং তাকে সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল থেকে বাদ দিয়েছে। আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কোনো গুরুত্ব দিচ্ছেনা।
কোস্টাল স্টাডিজ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী স্বপ্নিল অপূর্ব রকি বলেন, রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তারপরেও তাকে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখা হয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য লজ্জাজনক। আমরা তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছি।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রারের অপসারণসহ চার দফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দুই দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো সাড়া না পাওয়ায় তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো-অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ প্রত্যাহার করে তাকে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে পুনর্বহাল করা। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামকে অবিলম্বে অপসারণ করা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন লাভজনক কমিটিতে থাকা স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের সহযোগি শিক্ষকদের অপসারণ করা। বিতর্কিত শিক্ষকদের পুনর্বাসনের ঘটনায় উপাচার্যকে প্রকাশ্যে দুঃখপ্রকাশ ও ক্ষমা চাওয়া।
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
৯ ঘণ্টা আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
১ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো