খুলনা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (ডিএস) ডিসিপ্লিন ও দলিত সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এবং দাতা সংস্থা খ্রিস্টান এইডের সহযোগিতায় সোমবার (১২মে) `Uplifting Vulnerable Communities Livelihood Pathway through Digital Access-II` প্রকল্পের আওতায় দু’দিনব্যাপী এক কর্মশালা শুরু হয়েছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় এ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান। তিনি বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার ৩.৫ শতাংশ হচ্ছে দলিত সম্প্রদায়ভুক্ত।
এই জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি ছাড়া দেশের কাঙ্ক্ষিত ও টেকসই উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে উন্নয়ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করলেই একটি টেকসই ও মানবিক সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, পেশাকে ছোট করে দেখার মানসিকতা উন্নয়নের বড় অন্তরায়। উন্নত বিশ্বে পেশা নয়, দক্ষতা ও মানবিক মূল্যবোধের ভিত্তিতেই মানুষকে মূল্যায়ন করা হয়। আমাদের সমাজেও সেই চর্চা গড়ে তুলতে হবে। সমাজে ভেদাভেদ দূর করে সকলের মধ্যে মানবিকতা জাগ্রত করতে হবে।
ডিজিটাল প্রবেশাধিকার প্রসঙ্গে উপ-উপাচার্য বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তথ্যপ্রযুক্তি অন্যতম সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। শিক্ষার্থীদের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে এমন আয়োজন কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিন প্রধান ড. কাজী হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. এস এম মাহবুবুর রহমান এবং খ্রিস্টান এইডের প্রতিনিধি ইয়েত্র মারিয়েন। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন দলিত সংস্থার নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার দাশ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দলিত সংস্থার কর্মকর্তা আরবী সুলতানা।
দু’দিনব্যাপী কর্মশালার প্রথম দিনে ‘সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়ক ক্যারিয়ার গাইডলাইন, সামাজিক ঐক্য ও সম্প্রীতি’ শীর্ষক সেশনের আয়োজন করা হয়। এতে অংশগ্রহণকারীরা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন, পেশাগত পরিকল্পনা এবং সামাজিক সংহতির গুরুত্ব সম্পর্কে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (ডিএস) ডিসিপ্লিন ও দলিত সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এবং দাতা সংস্থা খ্রিস্টান এইডের সহযোগিতায় সোমবার (১২মে) `Uplifting Vulnerable Communities Livelihood Pathway through Digital Access-II` প্রকল্পের আওতায় দু’দিনব্যাপী এক কর্মশালা শুরু হয়েছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় এ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান। তিনি বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার ৩.৫ শতাংশ হচ্ছে দলিত সম্প্রদায়ভুক্ত।
এই জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি ছাড়া দেশের কাঙ্ক্ষিত ও টেকসই উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে উন্নয়ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করলেই একটি টেকসই ও মানবিক সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, পেশাকে ছোট করে দেখার মানসিকতা উন্নয়নের বড় অন্তরায়। উন্নত বিশ্বে পেশা নয়, দক্ষতা ও মানবিক মূল্যবোধের ভিত্তিতেই মানুষকে মূল্যায়ন করা হয়। আমাদের সমাজেও সেই চর্চা গড়ে তুলতে হবে। সমাজে ভেদাভেদ দূর করে সকলের মধ্যে মানবিকতা জাগ্রত করতে হবে।
ডিজিটাল প্রবেশাধিকার প্রসঙ্গে উপ-উপাচার্য বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তথ্যপ্রযুক্তি অন্যতম সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। শিক্ষার্থীদের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে এমন আয়োজন কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিন প্রধান ড. কাজী হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. এস এম মাহবুবুর রহমান এবং খ্রিস্টান এইডের প্রতিনিধি ইয়েত্র মারিয়েন। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন দলিত সংস্থার নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার দাশ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দলিত সংস্থার কর্মকর্তা আরবী সুলতানা।
দু’দিনব্যাপী কর্মশালার প্রথম দিনে ‘সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়ক ক্যারিয়ার গাইডলাইন, সামাজিক ঐক্য ও সম্প্রীতি’ শীর্ষক সেশনের আয়োজন করা হয়। এতে অংশগ্রহণকারীরা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন, পেশাগত পরিকল্পনা এবং সামাজিক সংহতির গুরুত্ব সম্পর্কে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
৪ ঘণ্টা আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
১ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো