পাঁচদফা দাবিতে বিএম কলেজ শাটডাউন
বরিশাল ব্যুরো
বরিশাল সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের উন্নয়নের পাঁচ দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে শাটডাউনের ডাক দিয়ে কলেজের প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে তালা ঝুলিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকাল ১০টায় ক্লাস বর্জন ও চলমান ইনকোর্স পরীক্ষা বন্ধ করে ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্টে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়। পরে মিছিল করে প্রশাসনিক ভবনে সামনে গিয়ে অবস্থান নেয়। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে বিভিন্ন বিভাগ ও ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, পর্যাপ্ত ক্লাসরুম, মানসম্মত শিক্ষাদান, আধুনিকায়ন, পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ ও ক্যাম্পাসে নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, বছরের পর বছর ধরে অবকাঠামো ও একাডেমিক সংকটে ভুগছে এ ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। তাই আমারা পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছি। এগুলো শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার। দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা ক্লাসে ফিরবো না।
অপরদিকে দুপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা একই দাবিতে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি পেশ করেছেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ ড. তাইজুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে আগামী তিন দিনের সময় পেয়েছি। দাবি বাস্তবায়নে প্রশাসনের সাথে আলোচনা অব্যাহত আছে। আশা করছি এরমধ্যে ভালো কিছু হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে একইদাবিতে গতকাল (২৫ জুন) চার ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।
বরিশাল সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের উন্নয়নের পাঁচ দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে শাটডাউনের ডাক দিয়ে কলেজের প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে তালা ঝুলিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকাল ১০টায় ক্লাস বর্জন ও চলমান ইনকোর্স পরীক্ষা বন্ধ করে ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্টে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়। পরে মিছিল করে প্রশাসনিক ভবনে সামনে গিয়ে অবস্থান নেয়। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে বিভিন্ন বিভাগ ও ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, পর্যাপ্ত ক্লাসরুম, মানসম্মত শিক্ষাদান, আধুনিকায়ন, পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ ও ক্যাম্পাসে নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, বছরের পর বছর ধরে অবকাঠামো ও একাডেমিক সংকটে ভুগছে এ ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। তাই আমারা পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছি। এগুলো শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার। দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা ক্লাসে ফিরবো না।
অপরদিকে দুপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা একই দাবিতে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি পেশ করেছেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ ড. তাইজুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে আগামী তিন দিনের সময় পেয়েছি। দাবি বাস্তবায়নে প্রশাসনের সাথে আলোচনা অব্যাহত আছে। আশা করছি এরমধ্যে ভালো কিছু হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে একইদাবিতে গতকাল (২৫ জুন) চার ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
৯ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন