অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ক্যাম্পাসে প্রশাসনিক ভবনের গেটে গাড়ি থেকে নামার সময় স্নাতক (পাস) ২০২২ এর পরীক্ষার্থীরা অটোপাসের দাবিতে তাকে ঘিরে ধরেন। এ সময় তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা কিছু ছাত্র নামধারী দুষ্কৃতকারী অসৎ উদ্দেশ্যে উপাচার্যকে হামলার চেষ্টা করেন। এতে তিনি কিছুটা আহত হন।
বুধবার (২১ মে) বেলা ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, স্নাতক (পাস) কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা অটোপাসের দাবিতে কয়েক মাস আগেও বহুবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশৃংখল অবস্থার সৃষ্টি করেছিল কিন্তু অটোপাস না দেওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সুদৃঢ় অবস্থানের কারণে এই স্নাতক (পাস) কোর্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং এতে ৬৯% পরীক্ষার্থী পাস করে।
করোনা মহামারি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক অস্থিরতার কথা বিবেচনা করে এই ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে ইতোমধ্যেই গ্রেস মার্ক দিয়ে পাস করানো হয়েছে। এছাড়া এদেরকে খাতা পুনঃ মূল্যায়নের সুযোগও করে দেওয়া হয়েছে, যার ফল এ মাসেই বের হবে। কিন্তু বিভিন্ন মহলের উসকানির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যাচের কিছুসংখ্যক অকৃতকার্য শিক্ষার্থী আবার অটোপাসের দাবি নিয়ে এসে বুধবার হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মহোদয়ের ওপর ন্যক্কারজনক হামলা চালায়।
তিনি আরো জানান, এ পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুস্পষ্ট বক্তব্য হলো যেকোনো অবস্থাতেই কোন ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে কোন প্রকার অটোপাস জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবে না। আজকের এই ন্যক্কারজনক ব্যাপারে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে স্থানীয় গাছা থানায় মামলা দায়েরের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ক্যাম্পাসে প্রশাসনিক ভবনের গেটে গাড়ি থেকে নামার সময় স্নাতক (পাস) ২০২২ এর পরীক্ষার্থীরা অটোপাসের দাবিতে তাকে ঘিরে ধরেন। এ সময় তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা কিছু ছাত্র নামধারী দুষ্কৃতকারী অসৎ উদ্দেশ্যে উপাচার্যকে হামলার চেষ্টা করেন। এতে তিনি কিছুটা আহত হন।
বুধবার (২১ মে) বেলা ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, স্নাতক (পাস) কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা অটোপাসের দাবিতে কয়েক মাস আগেও বহুবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশৃংখল অবস্থার সৃষ্টি করেছিল কিন্তু অটোপাস না দেওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সুদৃঢ় অবস্থানের কারণে এই স্নাতক (পাস) কোর্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং এতে ৬৯% পরীক্ষার্থী পাস করে।
করোনা মহামারি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক অস্থিরতার কথা বিবেচনা করে এই ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে ইতোমধ্যেই গ্রেস মার্ক দিয়ে পাস করানো হয়েছে। এছাড়া এদেরকে খাতা পুনঃ মূল্যায়নের সুযোগও করে দেওয়া হয়েছে, যার ফল এ মাসেই বের হবে। কিন্তু বিভিন্ন মহলের উসকানির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যাচের কিছুসংখ্যক অকৃতকার্য শিক্ষার্থী আবার অটোপাসের দাবি নিয়ে এসে বুধবার হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মহোদয়ের ওপর ন্যক্কারজনক হামলা চালায়।
তিনি আরো জানান, এ পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুস্পষ্ট বক্তব্য হলো যেকোনো অবস্থাতেই কোন ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে কোন প্রকার অটোপাস জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবে না। আজকের এই ন্যক্কারজনক ব্যাপারে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে স্থানীয় গাছা থানায় মামলা দায়েরের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
১২ ঘণ্টা আগেসেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
১৩ দিন আগেএকাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
১৩ দিন আগেসিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে
১৪ দিন আগে২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
সেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
একাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
সিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে