খুলনা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রাজস্ব/উন্নয়ন বাজেটের আওতায় গবেষণা প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দকৃত অর্থের তৃতীয় পর্যায়ের চেক হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের সম্মেলন কক্ষে গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্র আয়োজিত অনুষ্ঠানে ৪০টি গবেষণা প্রকল্পের অনুকূলে ২ কোটি ৫ লাখ ৪৯ হাজার টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে গবেষকদের হাতে চেক তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম। তিনি বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর গবেষণার পরিমাণ ও গুণগত মান বৃদ্ধি পাচ্ছে।
উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, গবেষণার বরাদ্দও ক্রমাগত বাড়ছে, যা একটি ইতিবাচক অগ্রগতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ডিসিপ্লিনেই এখন গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। আমাদের গবেষকদের অনেক গবেষণা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন। এসব গবেষণার শোকেসিং হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে।
তিনি আরও বলেন, গবেষণায় মাল্টিডিসিপ্লিনারি ও কোলাবরেটিভ উদ্যোগের প্রতি শিক্ষকদের আগ্রহ বাড়ছে, যা সময়োপযোগী এবং আশাব্যঞ্জক। খুব শীঘ্রই এ ধরনের গবেষণায়ও পৃথকভাবে অনুদান দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। এ সময় তিনি কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের আধুনিক যন্ত্রপাতি আরও অধিকমাত্রায় ব্যবহারের মাধ্যমে গবেষণার মান উন্নয়নের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান।
তিনি বলেন, উন্নত বিশ্বে শিক্ষা ও গবেষণায় বরাদ্দ অনেক বেশি। আমাদের সীমিত সম্পদের মাঝেও গবেষকরা যে মানসম্পন্ন গবেষণা করছেন, তা প্রশংসনীয়। দেশের খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে কৃষি গবেষণার ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী। তিনি গবেষণায় বরাদ্দকৃত অর্থের যথাযথ ব্যবহার, গবেষণা প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন এবং যথাসময়ে এর সমন্বয় প্রদান বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কাজী দিদারুল ইসলাম। বরাদ্দপ্রাপ্ত গবেষকদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন গণিত ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. সরদার ফিরোজ আহম্মেদ ও সমাজবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের প্রভাষক নিশানা আফরিন নিশু।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্রের রিসার্চ অফিসার সাজ্জাদ হোসেন তুহিন। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, শিক্ষক ও অনুদানপ্রাপ্ত গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রাজস্ব/উন্নয়ন বাজেটের আওতায় গবেষণা প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দকৃত অর্থের তৃতীয় পর্যায়ের চেক হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের সম্মেলন কক্ষে গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্র আয়োজিত অনুষ্ঠানে ৪০টি গবেষণা প্রকল্পের অনুকূলে ২ কোটি ৫ লাখ ৪৯ হাজার টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে গবেষকদের হাতে চেক তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম। তিনি বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর গবেষণার পরিমাণ ও গুণগত মান বৃদ্ধি পাচ্ছে।
উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, গবেষণার বরাদ্দও ক্রমাগত বাড়ছে, যা একটি ইতিবাচক অগ্রগতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ডিসিপ্লিনেই এখন গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। আমাদের গবেষকদের অনেক গবেষণা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন। এসব গবেষণার শোকেসিং হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে।
তিনি আরও বলেন, গবেষণায় মাল্টিডিসিপ্লিনারি ও কোলাবরেটিভ উদ্যোগের প্রতি শিক্ষকদের আগ্রহ বাড়ছে, যা সময়োপযোগী এবং আশাব্যঞ্জক। খুব শীঘ্রই এ ধরনের গবেষণায়ও পৃথকভাবে অনুদান দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। এ সময় তিনি কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের আধুনিক যন্ত্রপাতি আরও অধিকমাত্রায় ব্যবহারের মাধ্যমে গবেষণার মান উন্নয়নের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান।
তিনি বলেন, উন্নত বিশ্বে শিক্ষা ও গবেষণায় বরাদ্দ অনেক বেশি। আমাদের সীমিত সম্পদের মাঝেও গবেষকরা যে মানসম্পন্ন গবেষণা করছেন, তা প্রশংসনীয়। দেশের খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে কৃষি গবেষণার ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী। তিনি গবেষণায় বরাদ্দকৃত অর্থের যথাযথ ব্যবহার, গবেষণা প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন এবং যথাসময়ে এর সমন্বয় প্রদান বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কাজী দিদারুল ইসলাম। বরাদ্দপ্রাপ্ত গবেষকদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন গণিত ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. সরদার ফিরোজ আহম্মেদ ও সমাজবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের প্রভাষক নিশানা আফরিন নিশু।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্রের রিসার্চ অফিসার সাজ্জাদ হোসেন তুহিন। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, শিক্ষক ও অনুদানপ্রাপ্ত গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন।
২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
১২ ঘণ্টা আগেসেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
১৩ দিন আগেএকাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
১৩ দিন আগেসিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে
১৪ দিন আগে২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
সেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
একাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
সিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে