নিজস্ব প্রতিবেদক
ছাত্রদলের হল কমিটি দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল, কুয়েত মৈত্রী হল, মাস্টারদা সূর্যসেন হল ও মুহসীন হলসহ বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে কয়েকশ শিক্ষার্থীকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
এর আগে, রোকেয়া হলে ছাত্রদলের কমিটি দেওয়ার প্রতিবাদে বিকেলে হলের শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বিকেল ৫টায় প্রতিবাদ মিছিল বের করে।
বিক্ষোভকারীরা পদ পাওয়া ৮ শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান।
এদিকে ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সকল হল থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বের করে হল প্রশাসন থেকে রাজনীতি মুক্ত হলের সিদ্ধান্ত আদায় করেছিল শিক্ষার্থীরা। সেই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাত তিনটার দিকে ১৮টি হলে ছাত্রদলের কমিটি দেওয়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে উপাচার্য এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ‘১৭ জুলাইয়ের ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলো।’
পরে বিষয়টি ব্যাখ্যা করে প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত হলো হল পর্যায়ে কোনো ছাত্ররাজনীতি চলবে না। তারা কেন্দ্রে, মধুর ক্যান্টিন করতে পারবে। যেটা সমঝোতা হয়েছিল। তবে আমরা কোনো ছাত্রসংগঠনকে ফোর্স করতে পারি না, আপনি বাতিল করেন। আমরা জানিয়েছি, ১৭ জুলাই যা নিষিদ্ধ হয়েছিল সেটা বহাল থাকবে। নিয়ম ভাঙার বিষয়ে আজকে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হবে। তারপর যে ছাত্রসংগঠনগুলোর নাম এসেছে, তাদের সঙ্গেও আমাদের কথা বলতে হবে।’
প্রক্টর আরও বলেন, ‘আমরা এ জন্য তাৎক্ষণিক শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত দিতে পারিনি শাস্তির বিষয়ে। সবার সঙ্গে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটা সময় লাগবে।’
এর আগে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। তাদের সঙ্গে হলের তালা ভেঙে রোকেয়া হল এবং শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। পরে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান নেন তারা। আধা ঘণ্টা পর রাত দেড়টার দিকে উপাচার্য ফটকের ছোট গেট খুলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। কিছুক্ষণ বাকবিতণ্ডার পর তিনি হলে রাজনীতি না রাখার ঘোষণা দেন।
ছাত্রদলের হল কমিটি দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হল, কুয়েত মৈত্রী হল, মাস্টারদা সূর্যসেন হল ও মুহসীন হলসহ বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে কয়েকশ শিক্ষার্থীকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
এর আগে, রোকেয়া হলে ছাত্রদলের কমিটি দেওয়ার প্রতিবাদে বিকেলে হলের শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বিকেল ৫টায় প্রতিবাদ মিছিল বের করে।
বিক্ষোভকারীরা পদ পাওয়া ৮ শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান।
এদিকে ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সকল হল থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বের করে হল প্রশাসন থেকে রাজনীতি মুক্ত হলের সিদ্ধান্ত আদায় করেছিল শিক্ষার্থীরা। সেই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) দিবাগত রাত তিনটার দিকে ১৮টি হলে ছাত্রদলের কমিটি দেওয়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে উপাচার্য এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ‘১৭ জুলাইয়ের ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলো।’
পরে বিষয়টি ব্যাখ্যা করে প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত হলো হল পর্যায়ে কোনো ছাত্ররাজনীতি চলবে না। তারা কেন্দ্রে, মধুর ক্যান্টিন করতে পারবে। যেটা সমঝোতা হয়েছিল। তবে আমরা কোনো ছাত্রসংগঠনকে ফোর্স করতে পারি না, আপনি বাতিল করেন। আমরা জানিয়েছি, ১৭ জুলাই যা নিষিদ্ধ হয়েছিল সেটা বহাল থাকবে। নিয়ম ভাঙার বিষয়ে আজকে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হবে। তারপর যে ছাত্রসংগঠনগুলোর নাম এসেছে, তাদের সঙ্গেও আমাদের কথা বলতে হবে।’
প্রক্টর আরও বলেন, ‘আমরা এ জন্য তাৎক্ষণিক শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত দিতে পারিনি শাস্তির বিষয়ে। সবার সঙ্গে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটা সময় লাগবে।’
এর আগে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। তাদের সঙ্গে হলের তালা ভেঙে রোকেয়া হল এবং শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। পরে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান নেন তারা। আধা ঘণ্টা পর রাত দেড়টার দিকে উপাচার্য ফটকের ছোট গেট খুলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। কিছুক্ষণ বাকবিতণ্ডার পর তিনি হলে রাজনীতি না রাখার ঘোষণা দেন।
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেরংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৮ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়েছে।