রাজশাহী
রাকসু নির্বাচনের তফশিল ঘোষণাসহ ৯ দফা দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাবি সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে আয়োজিত এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার বেলা ১১টার দিকে প্যারিস রোডে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে তারা সেখানেই অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানান তারা।
শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ আবাসিকতার রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে, ক্যাম্পাসে সপ্তাহে ৭ দিন, ২৪ ঘণ্টা কার্যকর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করতে হবে, পরীক্ষায় রোলবিহীন খাতা মূল্যায়ন ও খাতা চ্যালেঞ্জের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারকে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল হিসেবে কার্যকর করতে হবে, প্রশাসনিক সকল কার্যক্রম ডিজিটাল ও অনলাইনভিত্তিক করতে হবে, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের অবকাঠামোগত ও প্রযুক্তিগত সংস্কার করতে হবে, হল ডাইনিংয়ে মানসম্মত খাবারের জন্য পর্যাপ্ত ভর্তুকি প্রদান করতে হবে, পূর্ণাঙ্গ টিএসসিসি দ্রুত কার্যকর করতে হবে ও রাকসুর পূর্ণাঙ্গ তফশিল অনতিবিলম্বে ঘোষণা করতে হবে।
রাকসু নির্বাচনের তফশিল ঘোষণাসহ ৯ দফা দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাবি সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে আয়োজিত এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার বেলা ১১টার দিকে প্যারিস রোডে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে তারা সেখানেই অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানান তারা।
শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ আবাসিকতার রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে, ক্যাম্পাসে সপ্তাহে ৭ দিন, ২৪ ঘণ্টা কার্যকর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করতে হবে, পরীক্ষায় রোলবিহীন খাতা মূল্যায়ন ও খাতা চ্যালেঞ্জের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারকে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল হিসেবে কার্যকর করতে হবে, প্রশাসনিক সকল কার্যক্রম ডিজিটাল ও অনলাইনভিত্তিক করতে হবে, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের অবকাঠামোগত ও প্রযুক্তিগত সংস্কার করতে হবে, হল ডাইনিংয়ে মানসম্মত খাবারের জন্য পর্যাপ্ত ভর্তুকি প্রদান করতে হবে, পূর্ণাঙ্গ টিএসসিসি দ্রুত কার্যকর করতে হবে ও রাকসুর পূর্ণাঙ্গ তফশিল অনতিবিলম্বে ঘোষণা করতে হবে।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
৮ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
৯ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন