ছয় দফা দাবিতে উত্তাল শহীদ মিনার
বরিশাল
২০২১ সালে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর পদে নিয়োগপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রতিবাদ ও ছয় দফা দাবিতে বরিশালে মহাসমাবেশ করেছে পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বরিশালসহ আশপাশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
সমাবেশে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা হাতে ব্যানার-ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিভিন্ন স্লোগানে মুখর করে তোলেন সমাবেশস্থল। এ সময় তারা তাদের ছয় দফা দাবি আদায়ের আহ্বান জানান এবং দাবি মানা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি হলো-
১. ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর পদবির পরিবর্তন।
২. বিতর্কিত নিয়োগবিধি অবিলম্বে সংশোধন।
৩. ২০২১ সালে রাতের আঁধারে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের নিয়োগ সম্পূর্ণ বাতিল।
৪. মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা।
৫. কারিগরি শিক্ষায় স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা।
৬. শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “যারা অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়েছেন, তারা শিক্ষকতার যোগ্য নন। এ ধরনের নিয়োগে শিক্ষা ব্যবস্থার মান নষ্ট হচ্ছে।” তারা অভিযোগ করেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও দুর্নীতির কারণেই আজ শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামতে হয়েছে।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলেও ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
২০২১ সালে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর পদে নিয়োগপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রতিবাদ ও ছয় দফা দাবিতে বরিশালে মহাসমাবেশ করেছে পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বরিশালসহ আশপাশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
সমাবেশে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা হাতে ব্যানার-ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিভিন্ন স্লোগানে মুখর করে তোলেন সমাবেশস্থল। এ সময় তারা তাদের ছয় দফা দাবি আদায়ের আহ্বান জানান এবং দাবি মানা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি হলো-
১. ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর পদবির পরিবর্তন।
২. বিতর্কিত নিয়োগবিধি অবিলম্বে সংশোধন।
৩. ২০২১ সালে রাতের আঁধারে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের নিয়োগ সম্পূর্ণ বাতিল।
৪. মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা।
৫. কারিগরি শিক্ষায় স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা।
৬. শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “যারা অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়েছেন, তারা শিক্ষকতার যোগ্য নন। এ ধরনের নিয়োগে শিক্ষা ব্যবস্থার মান নষ্ট হচ্ছে।” তারা অভিযোগ করেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও দুর্নীতির কারণেই আজ শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামতে হয়েছে।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলেও ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
৯ ঘণ্টা আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
১ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো