শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
আদালতের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও ২০১৫ সালের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ না করায় সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নিয়োগ বোর্ড বৈধতা পেয়েও ফলাফল প্রকাশ না হওয়ায় এক চাকরি প্রার্থী উচ্চ আদালতে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১০ জুলাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে প্রভাষক নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে যথানিয়মে প্রার্থীরা আবেদন করেন এবং ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী বোর্ডে অংশগ্রহণ করেন। এই বোর্ডে অংশ নেওয়া এক প্রার্থী মো. মনির হোসেনের অভিযোগ, নির্বাচনী বোর্ডের সুপারিশ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৯তম সিন্ডিকেট সভার এজেন্ডাভুক্ত হলেও সভাটি নির্ধারিত দিনে অনুষ্ঠিত হয়নি এবং সুপারিশ অনুমোদন পায়নি।
এরপর কয়েক দফা আইনি জটিলতা দেখা দেয়। প্রক্রিয়াটি বিলম্বিত করতে কিছু শিক্ষক রিট দায়ের করলে হাইকোর্ট ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে রুল জারি করলেও নিয়োগ প্রক্রিয়ার ওপর কোনো স্থগিতাদেশ দেননি। পরে হাইকোর্ট ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর সেই রিট খারিজ করে দেয় এবং নির্বাচনী বোর্ডকে বৈধ ঘোষণা করে।
পুনরায় এক প্রার্থী মো. মেসবাহুল আলম ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আরেকটি রিট পিটিশন করেন, যার প্রেক্ষিতে তিন মাসের জন্য নিয়োগ বোর্ড স্থগিত করা হয়। তবে সেটিও ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ রুল ডিসচার্জ করে খারিজ করে দেন।
আদালতের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, নিয়োগ বোর্ড বৈধ এবং ফলাফল প্রকাশে আর কোনো আইনি বাধা নেই। এরপরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ফল প্রকাশে গড়িমসি করায় চাকরি প্রার্থী মো. মনির হোসেন হাইকোর্টে রিট (নং-১০২৬৩/২০২৪) দায়ের করেন। আদালত কর্তৃপক্ষকে ফল প্রকাশের নির্দেশ দেয়।
কিন্তু নির্দেশনা সত্ত্বেও ফল প্রকাশ না করায় চলতি বছরের ২৭ মার্চ হাইকোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর আদালত অবমাননার রুল জারি করে (Contempt Petition No.60/2025)। পরবর্তীতে ১০ মে আদালতের আদেশ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করলেও এখন পর্যন্ত ফল প্রকাশ করেনি।
আইনজ্ঞদের মতে, কোনো রায় বা নির্দেশ বাস্তবায়ন না করলে তা সরাসরি আদালত অবমাননার শামিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন উদাসীনতায় নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি।
আদালতের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও ২০১৫ সালের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ না করায় সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নিয়োগ বোর্ড বৈধতা পেয়েও ফলাফল প্রকাশ না হওয়ায় এক চাকরি প্রার্থী উচ্চ আদালতে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১০ জুলাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে প্রভাষক নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে যথানিয়মে প্রার্থীরা আবেদন করেন এবং ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী বোর্ডে অংশগ্রহণ করেন। এই বোর্ডে অংশ নেওয়া এক প্রার্থী মো. মনির হোসেনের অভিযোগ, নির্বাচনী বোর্ডের সুপারিশ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৯তম সিন্ডিকেট সভার এজেন্ডাভুক্ত হলেও সভাটি নির্ধারিত দিনে অনুষ্ঠিত হয়নি এবং সুপারিশ অনুমোদন পায়নি।
এরপর কয়েক দফা আইনি জটিলতা দেখা দেয়। প্রক্রিয়াটি বিলম্বিত করতে কিছু শিক্ষক রিট দায়ের করলে হাইকোর্ট ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে রুল জারি করলেও নিয়োগ প্রক্রিয়ার ওপর কোনো স্থগিতাদেশ দেননি। পরে হাইকোর্ট ২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর সেই রিট খারিজ করে দেয় এবং নির্বাচনী বোর্ডকে বৈধ ঘোষণা করে।
পুনরায় এক প্রার্থী মো. মেসবাহুল আলম ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আরেকটি রিট পিটিশন করেন, যার প্রেক্ষিতে তিন মাসের জন্য নিয়োগ বোর্ড স্থগিত করা হয়। তবে সেটিও ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ রুল ডিসচার্জ করে খারিজ করে দেন।
আদালতের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, নিয়োগ বোর্ড বৈধ এবং ফলাফল প্রকাশে আর কোনো আইনি বাধা নেই। এরপরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ফল প্রকাশে গড়িমসি করায় চাকরি প্রার্থী মো. মনির হোসেন হাইকোর্টে রিট (নং-১০২৬৩/২০২৪) দায়ের করেন। আদালত কর্তৃপক্ষকে ফল প্রকাশের নির্দেশ দেয়।
কিন্তু নির্দেশনা সত্ত্বেও ফল প্রকাশ না করায় চলতি বছরের ২৭ মার্চ হাইকোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর আদালত অবমাননার রুল জারি করে (Contempt Petition No.60/2025)। পরবর্তীতে ১০ মে আদালতের আদেশ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করলেও এখন পর্যন্ত ফল প্রকাশ করেনি।
আইনজ্ঞদের মতে, কোনো রায় বা নির্দেশ বাস্তবায়ন না করলে তা সরাসরি আদালত অবমাননার শামিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন উদাসীনতায় নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
১০ ঘণ্টা আগেসেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
১২ দিন আগেএকাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
১৩ দিন আগেসিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে
১৪ দিন আগে২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
সেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
একাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
সিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে