খুলনা
বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে রোববার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এবং রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন সেন্টার (আরআইসি)-এর যৌথ উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।
সকাল সাড়ে ১০ টায় শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদী চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে গিয়ে শেষ হয়।
শোভাযাত্রা শেষে প্রধান ফটকের সামনে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম।
এসময় তিনি বলেন, মেধাসম্পদ অধিকারের মাধ্যমে উদ্ভাবনী কাজের স্বীকৃতি নিশ্চিত করা যায়। মেধাসম্পদ সুরক্ষা ও ব্যবহারে সচেতনতা তৈরি করা সময়ের দাবি। গবেষণা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে নতুন মেধাসম্পদ সৃষ্টিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান বলেন, মেধাসম্পদ দেশের উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আগ্রহী করে তুলতে এবং তাদের উদ্ভাবনী চিন্তাধারাকে উৎসাহিত করতে এই ধরনের আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আশরাফুল আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এস্টেট শাখা প্রধান এস এম মোহাম্মদ আলী।
শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. মোঃ মুরছালিন বিল্লাহ, আরআইসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কাজী দিদারুল ইসলাম, আইআইএসএসসিই’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ রায়হান আলী, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ এনামুল কবীর, আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. শেখ আলমগীর হোসেনসহ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে রোববার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এবং রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন সেন্টার (আরআইসি)-এর যৌথ উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।
সকাল সাড়ে ১০ টায় শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদী চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে গিয়ে শেষ হয়।
শোভাযাত্রা শেষে প্রধান ফটকের সামনে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম।
এসময় তিনি বলেন, মেধাসম্পদ অধিকারের মাধ্যমে উদ্ভাবনী কাজের স্বীকৃতি নিশ্চিত করা যায়। মেধাসম্পদ সুরক্ষা ও ব্যবহারে সচেতনতা তৈরি করা সময়ের দাবি। গবেষণা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে নতুন মেধাসম্পদ সৃষ্টিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান বলেন, মেধাসম্পদ দেশের উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আগ্রহী করে তুলতে এবং তাদের উদ্ভাবনী চিন্তাধারাকে উৎসাহিত করতে এই ধরনের আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আশরাফুল আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এস্টেট শাখা প্রধান এস এম মোহাম্মদ আলী।
শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. মোঃ মুরছালিন বিল্লাহ, আরআইসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কাজী দিদারুল ইসলাম, আইআইএসএসসিই’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ রায়হান আলী, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ এনামুল কবীর, আইসিটি সেলের পরিচালক প্রফেসর ড. শেখ আলমগীর হোসেনসহ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
৮ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
৯ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন