সিলেট
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচন নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে আয়োজন করা হবে। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপাচার্য এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী।
কবে নির্বাচন হতে পারে—জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, ‘ক্যাম্পাসে সেমিস্টার ফাইনালের প্রস্তুতিমূলক ছুটি চলছে। অক্টোবরের ১৫ তারিখের দিকে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা প্রায় শেষ হবে। আমরা আশা করছি, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে নির্বাচন আয়োজনের। এ ক্ষেত্রে দুই–তিন দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। পাশাপাশি হল সংসদের গঠনতন্ত্রের কাজ সম্পন্ন হয়নি, তা সম্পন্ন করা হবে। এ ছাড়া নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ নির্বাচন কমিশন প্রকাশ করবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন সর্বশেষ হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। এর আগে ১৯৯৩ সাল থেকে তিনবার শাকসু নির্বাচন হয়েছে। ২৮ বছর ধরে শাকসু অচল রয়েছে।
এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে। আমরা আশা করছি, শিগগিরই শাকসু নির্বাচন হবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজন, বিশেষ করে শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। নির্বাচন উপলক্ষে তারা যদি সংঘাতে জড়ায় কিংবা পাঠদানের ব্যাঘাত ঘটে, তাহলে ক্ষতি হবে। তাই আশা করব লেখাপড়ার পাশাপাশি তারা উৎসবের আমেজে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচিত প্রতিনিধি পাবে, তাদের দাবি প্রশাসনকে জানাতে পারবে, আদায় করে নিতে পারবে।’
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচন নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে আয়োজন করা হবে। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপাচার্য এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী।
কবে নির্বাচন হতে পারে—জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, ‘ক্যাম্পাসে সেমিস্টার ফাইনালের প্রস্তুতিমূলক ছুটি চলছে। অক্টোবরের ১৫ তারিখের দিকে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা প্রায় শেষ হবে। আমরা আশা করছি, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে নির্বাচন আয়োজনের। এ ক্ষেত্রে দুই–তিন দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। পাশাপাশি হল সংসদের গঠনতন্ত্রের কাজ সম্পন্ন হয়নি, তা সম্পন্ন করা হবে। এ ছাড়া নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ নির্বাচন কমিশন প্রকাশ করবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন সর্বশেষ হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। এর আগে ১৯৯৩ সাল থেকে তিনবার শাকসু নির্বাচন হয়েছে। ২৮ বছর ধরে শাকসু অচল রয়েছে।
এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে। আমরা আশা করছি, শিগগিরই শাকসু নির্বাচন হবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজন, বিশেষ করে শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। নির্বাচন উপলক্ষে তারা যদি সংঘাতে জড়ায় কিংবা পাঠদানের ব্যাঘাত ঘটে, তাহলে ক্ষতি হবে। তাই আশা করব লেখাপড়ার পাশাপাশি তারা উৎসবের আমেজে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচিত প্রতিনিধি পাবে, তাদের দাবি প্রশাসনকে জানাতে পারবে, আদায় করে নিতে পারবে।’
নির্বাচিতদের মধ্যে আছেন, বেগম খালেদা জিয়া হলে ১০ জন, রহমতুন্নেসা হলে ৯ জন এবং জুলাই-৩৬ হলে ৭ জন, বিজয়-২৪ হলে ৩ জন, মন্নুজান হলে ১ জন, রোকেয়া হলে ৬ জন, তাপসী রাবেয়া হলে ৩ জন
২ দিন আগে৭টি বাস যুক্ত হওয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে যাতায়াতের সমস্যা দূর হবে। ইউজিসি থেকে একসাথে ৭টি বাস পাওয়া বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় প্রাপ্তি
৩ দিন আগেসভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। এতে উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সহসভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) মহিউদ্দীন খান এবং কার্যনির্বাহী পরিষদের অন্যান্য সদস্যরা
৩ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মত ভিপি, জিএস ও অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন ডাকসুর সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড নিয়াজ আহমেদ খান
৩ দিন আগেনির্বাচিতদের মধ্যে আছেন, বেগম খালেদা জিয়া হলে ১০ জন, রহমতুন্নেসা হলে ৯ জন এবং জুলাই-৩৬ হলে ৭ জন, বিজয়-২৪ হলে ৩ জন, মন্নুজান হলে ১ জন, রোকেয়া হলে ৬ জন, তাপসী রাবেয়া হলে ৩ জন
৭টি বাস যুক্ত হওয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে যাতায়াতের সমস্যা দূর হবে। ইউজিসি থেকে একসাথে ৭টি বাস পাওয়া বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় প্রাপ্তি
শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন সর্বশেষ হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। এর আগে ১৯৯৩ সাল থেকে তিনবার শাকসু নির্বাচন হয়েছে। ২৮ বছর ধরে শাকসু অচল রয়েছে
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। এতে উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সহসভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) মহিউদ্দীন খান এবং কার্যনির্বাহী পরিষদের অন্যান্য সদস্যরা