রাজশাহী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে আবারও বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ মিছিল ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে গিয়ে সমাবেশে রূপ নেয়।
বিক্ষোভকারীরা জানান, বিএসসি ডিগ্রিধারী প্রকৌশলীদের প্রতি চলমান বৈষম্যের বিরুদ্ধে এই আন্দোলন। তারা বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ ও পদোন্নতি নিশ্চিত না হলে দেশের প্রকৌশল খাত আরো দুর্বল হয়ে পড়বে।
এসময় সমাবেশে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনের রাবি শাখার কো-অর্ডিনেটর হাসান হাওলাদার বলেন, "আমাদের তিন দফা দাবি বাস্তবভিত্তিক এবং যৌক্তিক। এখানে আপোসের কোনো সুযোগ নেই।"
আরেক কো-অর্ডিনেটর সিফাত আবু সালেহ বলেন, "এই আন্দোলন কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়, বরং এটি কাঠামোগত বৈষম্যের বিরুদ্ধে। আমাদের লক্ষ্য—যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রকৌশল খাতকে দক্ষ ও স্বচ্ছভাবে গড়ে তোলা।"
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগানে প্রতিবাদ জানান, “আমার সোনার বাংলাই, বৈষম্যের ঠাঁই নাই”- “এই মুহূর্তে দরকার, প্রকৌশল খাতের সংস্কার”,- “যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ চাই, বৈষম্যের অবসান চাই”
তাদের তিন দফা দাবি হলো:
১. সহকারী প্রকৌশলী (৯ম গ্রেড) পদে নিয়োগ পরীক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা এবং পদটি শুধুমাত্র বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সংরক্ষণ।
২. উপ-সহকারী প্রকৌশলী (১০ম গ্রেড) পদে বিএসসি ও ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের জন্য সমানভাবে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।
৩. "ইঞ্জিনিয়ার" পদবি ব্যবহারের জন্য আইন প্রণয়ন ও গেজেট প্রকাশ, যাতে কেবল বিএসসি ডিগ্রিধারীরাই এই পদবি ব্যবহার করতে পারেন।
শিক্ষার্থীরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের কিছু দাবিকে "অযৌক্তিক" বলে অভিহিত করেছেন, যেমন—পরীক্ষা ছাড়াই পদোন্নতি, ৯ম গ্রেডে সরাসরি প্রবেশাধিকার এবং পৃথক ক্যাডার গঠনের দাবি। তারা মনে করেন, এসব দাবি বাস্তবায়িত হলে প্রকৌশল খাতে যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সমাবেশে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে আবারও বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ মিছিল ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে গিয়ে সমাবেশে রূপ নেয়।
বিক্ষোভকারীরা জানান, বিএসসি ডিগ্রিধারী প্রকৌশলীদের প্রতি চলমান বৈষম্যের বিরুদ্ধে এই আন্দোলন। তারা বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ ও পদোন্নতি নিশ্চিত না হলে দেশের প্রকৌশল খাত আরো দুর্বল হয়ে পড়বে।
এসময় সমাবেশে প্রকৌশল অধিকার আন্দোলনের রাবি শাখার কো-অর্ডিনেটর হাসান হাওলাদার বলেন, "আমাদের তিন দফা দাবি বাস্তবভিত্তিক এবং যৌক্তিক। এখানে আপোসের কোনো সুযোগ নেই।"
আরেক কো-অর্ডিনেটর সিফাত আবু সালেহ বলেন, "এই আন্দোলন কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়, বরং এটি কাঠামোগত বৈষম্যের বিরুদ্ধে। আমাদের লক্ষ্য—যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রকৌশল খাতকে দক্ষ ও স্বচ্ছভাবে গড়ে তোলা।"
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগানে প্রতিবাদ জানান, “আমার সোনার বাংলাই, বৈষম্যের ঠাঁই নাই”- “এই মুহূর্তে দরকার, প্রকৌশল খাতের সংস্কার”,- “যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ চাই, বৈষম্যের অবসান চাই”
তাদের তিন দফা দাবি হলো:
১. সহকারী প্রকৌশলী (৯ম গ্রেড) পদে নিয়োগ পরীক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা এবং পদটি শুধুমাত্র বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সংরক্ষণ।
২. উপ-সহকারী প্রকৌশলী (১০ম গ্রেড) পদে বিএসসি ও ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের জন্য সমানভাবে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।
৩. "ইঞ্জিনিয়ার" পদবি ব্যবহারের জন্য আইন প্রণয়ন ও গেজেট প্রকাশ, যাতে কেবল বিএসসি ডিগ্রিধারীরাই এই পদবি ব্যবহার করতে পারেন।
শিক্ষার্থীরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের কিছু দাবিকে "অযৌক্তিক" বলে অভিহিত করেছেন, যেমন—পরীক্ষা ছাড়াই পদোন্নতি, ৯ম গ্রেডে সরাসরি প্রবেশাধিকার এবং পৃথক ক্যাডার গঠনের দাবি। তারা মনে করেন, এসব দাবি বাস্তবায়িত হলে প্রকৌশল খাতে যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সমাবেশে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
৬ ঘণ্টা আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
১ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ দিন আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো