খুবি ও চীনের শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
খুলনা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীব বিজ্ঞান স্কুল এবং চীনের শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোস্টাল ওয়েটল্যান্ড ইকোসিস্টেমস বিষয়ক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কী ল্যাবরেটরির মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। দুই দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাধ্যমে উপকূলীয় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক গবেষণায় নতুন যুগের সূচনা হলো।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভার্চুয়ালি এক অনুষ্ঠানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নূরুন্নবী এবং শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী ল্যাবরেটরির পরিচালক প্রফেসর ড. ইহুই ঝাং আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির আওতায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, যৌথ গবেষণা, তথ্য ও প্রযুক্তি বিনিময়, এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হবে। উপকূলীয় অঞ্চল ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এ চুক্তি বাংলাদেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে। এতে দু’টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে একটি কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশীদারিত্ব গড়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম বলেন, এই সমঝোতা স্মারক শুধুমাত্র একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি নয়, বরং এটি একাডেমিক উৎকর্ষতা, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য একটি যৌথ প্রতিশ্রুতি। এর মাধ্যমে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তোলার পাশাপাশি উপকূলীয় পরিবেশগত সংকটের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী সমাধানের পথও সুগম হবে।
তিনি আরও বলেন, উপকূলীয় গবেষণায় শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৌশলগত লক্ষ্য ও বাংলাদেশের ব-দ্বীপ অঞ্চলভিত্তিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। স্বাক্ষরিত এই এমওইউ নতুন জ্ঞান সৃষ্টি, তরুণ প্রতিভা গড়ে তোলা এবং দুই দেশের মধ্যে আন্তঃসাংস্কৃতিক বোঝাপড়াকে গভীরতর করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নূরুন্নবী, জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম হোসেন, শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী ল্যাবরেটরির পরিচালক প্রফেসর ড. ইহুই ঝাং, অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. লুঝেন চেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এই এমওইউ স্বাক্ষর উদ্যোগের সূচনাকারী পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি এন্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন দি অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আশিক উর রহমানস এবং প্রাক্তন পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মুরছালিন বিল্লাহ।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীব বিজ্ঞান স্কুল এবং চীনের শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোস্টাল ওয়েটল্যান্ড ইকোসিস্টেমস বিষয়ক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কী ল্যাবরেটরির মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। দুই দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাধ্যমে উপকূলীয় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক গবেষণায় নতুন যুগের সূচনা হলো।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভার্চুয়ালি এক অনুষ্ঠানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নূরুন্নবী এবং শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী ল্যাবরেটরির পরিচালক প্রফেসর ড. ইহুই ঝাং আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির আওতায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, যৌথ গবেষণা, তথ্য ও প্রযুক্তি বিনিময়, এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হবে। উপকূলীয় অঞ্চল ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এ চুক্তি বাংলাদেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে। এতে দু’টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে একটি কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশীদারিত্ব গড়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম বলেন, এই সমঝোতা স্মারক শুধুমাত্র একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি নয়, বরং এটি একাডেমিক উৎকর্ষতা, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য একটি যৌথ প্রতিশ্রুতি। এর মাধ্যমে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তোলার পাশাপাশি উপকূলীয় পরিবেশগত সংকটের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী সমাধানের পথও সুগম হবে।
তিনি আরও বলেন, উপকূলীয় গবেষণায় শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৌশলগত লক্ষ্য ও বাংলাদেশের ব-দ্বীপ অঞ্চলভিত্তিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। স্বাক্ষরিত এই এমওইউ নতুন জ্ঞান সৃষ্টি, তরুণ প্রতিভা গড়ে তোলা এবং দুই দেশের মধ্যে আন্তঃসাংস্কৃতিক বোঝাপড়াকে গভীরতর করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নূরুন্নবী, জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম হোসেন, শ্যামেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কী ল্যাবরেটরির পরিচালক প্রফেসর ড. ইহুই ঝাং, অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. লুঝেন চেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এই এমওইউ স্বাক্ষর উদ্যোগের সূচনাকারী পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি এন্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন দি অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আশিক উর রহমানস এবং প্রাক্তন পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মুরছালিন বিল্লাহ।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
৯ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন