নিজস্ব প্রতিবেদক
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের নিয়োগের দায়িত্ব এখন থেকে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) হাতেই যাচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিগত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ প্রক্রিয়া সরাসরি এনটিআরসিএ তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হবে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভা সূত্রে জানা যায়, নীতিগত সিদ্ধান্তের পর একটি কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তরের অর্ডিন্যান্সগুলো সংশোধন করা হবে। আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই এটি বাস্তবায়ন করা হবে মর্মে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এর আগে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান নিয়োগে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করা হতো। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির সভায় কয়েকজনের নাম প্রস্তাব করে শিক্ষা বোর্ডে পাঠানো হতো। শিক্ষা বোর্ড তাদের মধ্য থেকে একজনকে নিয়োগ দিতো।
গত ২৮ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে এক প্রস্তাব পাঠান। প্রস্তাবে বলা হয়, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান ও সহকারী প্রধান, সুপারিনটেনডেন্ট, সহকারী সুপার এবং অশিক্ষক কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে এনটিআরসিএ থেকে প্রার্থী নির্বাচন ও সুপারিশ সংক্রান্ত প্রস্তাব বিবেচনার জন্য পাঠানো হলো।
এতে এনটিআরসিএ আইন সংশোধন ও একটি নতুন ধারা, উপধারা সংযোজন, প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও সহকারী প্রধান এবং কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণ বিধিমালা প্রণয়নের কথাও বলা হয়েছে। সংসদ কার্যকর না থাকায় বিকল্প উপায়ে অর্ডিন্যান্স জারির কথাও বলা হয়। এবার এসব বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার হয়েছে।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের নিয়োগের দায়িত্ব এখন থেকে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) হাতেই যাচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিগত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ প্রক্রিয়া সরাসরি এনটিআরসিএ তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হবে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভা সূত্রে জানা যায়, নীতিগত সিদ্ধান্তের পর একটি কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তরের অর্ডিন্যান্সগুলো সংশোধন করা হবে। আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই এটি বাস্তবায়ন করা হবে মর্মে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এর আগে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান নিয়োগে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করা হতো। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির সভায় কয়েকজনের নাম প্রস্তাব করে শিক্ষা বোর্ডে পাঠানো হতো। শিক্ষা বোর্ড তাদের মধ্য থেকে একজনকে নিয়োগ দিতো।
গত ২৮ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে এক প্রস্তাব পাঠান। প্রস্তাবে বলা হয়, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান ও সহকারী প্রধান, সুপারিনটেনডেন্ট, সহকারী সুপার এবং অশিক্ষক কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে এনটিআরসিএ থেকে প্রার্থী নির্বাচন ও সুপারিশ সংক্রান্ত প্রস্তাব বিবেচনার জন্য পাঠানো হলো।
এতে এনটিআরসিএ আইন সংশোধন ও একটি নতুন ধারা, উপধারা সংযোজন, প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও সহকারী প্রধান এবং কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণ বিধিমালা প্রণয়নের কথাও বলা হয়েছে। সংসদ কার্যকর না থাকায় বিকল্প উপায়ে অর্ডিন্যান্স জারির কথাও বলা হয়। এবার এসব বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার হয়েছে।
২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
৫ ঘণ্টা আগেসেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
১২ দিন আগেএকাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
১২ দিন আগেসিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে
১৩ দিন আগে২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নতুন প্রশ্নকাঠামো কার্যকর হবে। এ ছাড়া দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষায়ও (টেস্ট এক্সাম) বাংলা দ্বিতীয় পত্র, আইসিটি এবং ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের প্রশ্ন এই নতুন কাঠামো অনুযায়ী প্রস্তুত করতে হবে
সেখানে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর। এর ফলে অক্টোবরে পর পর দুই দিনে চাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তারিখ পড়ে যাচ্ছে
একাডেমিক শাখা উপ-রেজিস্টার আবু মো. তারেক বলেন, আমাদের দাবি সুস্পষ্ট, আমাদের উপ-উপাচার্য লাঞ্ছিত হয়েছেন। সেটার সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আমরা কোনোভাবেই কাজে ফিরে যাব না
সিন্ডিকেট সভায় তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো - ধস্তাধস্তির ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন, রাকসু নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা (পোষ্যকোটা) আপাতত স্থগিত থাকবে