নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, শিক্ষা হচ্ছে বৈষম্য দূরীকরণের হাতিয়ার। সাম্যভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
স্কুলের পাঠ্য বই সংশোধনে অবদান রাখায় ২৬৭ জন শিক্ষককে ধন্যবাদ জানিয়ে লিখিতপত্রে এভাবেই শিক্ষা সম্পর্কে নিজের অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি বলেন, পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনের মৌলিক ভিত্তি। একটি সঠিক, যুগোপযোগী ও শিক্ষাবান্ধব পাঠ্যপুস্তক শুধু শিক্ষার মানোন্নয়নে নয়, একটি প্রগতিশীল সমাজ গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ইতোমধ্যে ১৫৫ শিক্ষককে লিখিত চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বাকিদেরকে পর্যায়ক্রমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. এ কে এম তাজকির-উজ-জামান জানান, বর্তমান উপদেষ্টা গত চার মাস আগে যখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন তখন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় আসতে থাকে যে এনসিটিবির পাঠ্য বইয়ের ব্যাপক ভুল পরিলক্ষিত হচ্ছে। তখন উপদেষ্টা এনসিটিবির সাথে কয়েকটি বৈঠক করেন। এরপর শুরু হয় এনসিটিপি কর্তৃক প্রণীত পাঠ্য বইয়ের ভুল সংশোধন প্রক্রিয়া।
তিনটি ধাপে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে ঢাকার বিভিন্ন স্কুলের যারা অভিজ্ঞ শিক্ষক আছেন তাদের কাছ থেকে অনলাইনে সাজেশন নেওয়া হয় ভুল সংশোধনের জন্য। দ্বিতীয় ধাপে ঢাকার বাইরে থেকে শতাধিক শিক্ষককে ঢাকায় নিয়ে এসে নয়টা পাঁচটা অফিস টাইম এর মধ্যে দুই সপ্তাহ ধরে সরাসরি এনসিটিবি অফিসে এনে পাঠ্যবইয়ের ভুল সংশোধন করানো হয়। তৃতীয় ধাপেও অভিজ্ঞ শিক্ষকদের কাছ থেকে পাঠ্য বইয়ের সর্বশেষ ভুল সংশোধন করে নেওয়া হয়।
এসব প্রক্রিয়ায় যে সব শিক্ষক সম্পৃক্ত ছিলেন তাদের ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানানোর জন্যই শিক্ষা উপদেষ্টার এমন উদ্যোগ বলে জানান উপসচিব ড. এ কে এম তাজকির-উজ-জামান।
শিক্ষা উপদেষ্টা লিখিত বার্তায় আরও বলেন, আপনাদের এই অবিরাম প্রয়াসকে আমি একটি 'জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে শিক্ষক নেতৃত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত' হিসেবে বিবেচনা করি। আশা করি, ভবিষ্যতেও আপনারা এই মহৎ প্রয়াসে আমাদের পাশে থাকবেন এবং যুগোপযোগী, শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে গঠনমূলক অবদান রাখবেন।
শিক্ষকদের এ অবদান জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, শিক্ষা হচ্ছে বৈষম্য দূরীকরণের হাতিয়ার। সাম্যভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
স্কুলের পাঠ্য বই সংশোধনে অবদান রাখায় ২৬৭ জন শিক্ষককে ধন্যবাদ জানিয়ে লিখিতপত্রে এভাবেই শিক্ষা সম্পর্কে নিজের অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি বলেন, পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনের মৌলিক ভিত্তি। একটি সঠিক, যুগোপযোগী ও শিক্ষাবান্ধব পাঠ্যপুস্তক শুধু শিক্ষার মানোন্নয়নে নয়, একটি প্রগতিশীল সমাজ গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ইতোমধ্যে ১৫৫ শিক্ষককে লিখিত চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বাকিদেরকে পর্যায়ক্রমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. এ কে এম তাজকির-উজ-জামান জানান, বর্তমান উপদেষ্টা গত চার মাস আগে যখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন তখন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় আসতে থাকে যে এনসিটিবির পাঠ্য বইয়ের ব্যাপক ভুল পরিলক্ষিত হচ্ছে। তখন উপদেষ্টা এনসিটিবির সাথে কয়েকটি বৈঠক করেন। এরপর শুরু হয় এনসিটিপি কর্তৃক প্রণীত পাঠ্য বইয়ের ভুল সংশোধন প্রক্রিয়া।
তিনটি ধাপে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। প্রথম ধাপে ঢাকার বিভিন্ন স্কুলের যারা অভিজ্ঞ শিক্ষক আছেন তাদের কাছ থেকে অনলাইনে সাজেশন নেওয়া হয় ভুল সংশোধনের জন্য। দ্বিতীয় ধাপে ঢাকার বাইরে থেকে শতাধিক শিক্ষককে ঢাকায় নিয়ে এসে নয়টা পাঁচটা অফিস টাইম এর মধ্যে দুই সপ্তাহ ধরে সরাসরি এনসিটিবি অফিসে এনে পাঠ্যবইয়ের ভুল সংশোধন করানো হয়। তৃতীয় ধাপেও অভিজ্ঞ শিক্ষকদের কাছ থেকে পাঠ্য বইয়ের সর্বশেষ ভুল সংশোধন করে নেওয়া হয়।
এসব প্রক্রিয়ায় যে সব শিক্ষক সম্পৃক্ত ছিলেন তাদের ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানানোর জন্যই শিক্ষা উপদেষ্টার এমন উদ্যোগ বলে জানান উপসচিব ড. এ কে এম তাজকির-উজ-জামান।
শিক্ষা উপদেষ্টা লিখিত বার্তায় আরও বলেন, আপনাদের এই অবিরাম প্রয়াসকে আমি একটি 'জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে শিক্ষক নেতৃত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত' হিসেবে বিবেচনা করি। আশা করি, ভবিষ্যতেও আপনারা এই মহৎ প্রয়াসে আমাদের পাশে থাকবেন এবং যুগোপযোগী, শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে গঠনমূলক অবদান রাখবেন।
শিক্ষকদের এ অবদান জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেরংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৮ দিন আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়েছে।