নিজস্ব প্রতিবেদক
২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ এবং সেগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে যথাসময়ে বিতরণ নিয়ে জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। নির্দেশনা অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানপ্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানিয়েছে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
১৯ জুলাই ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের আদেশে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দারের স্বাক্ষরিত এক জরুরি আদেশ জারি করেছেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র যথাসময়ে শিক্ষা বোর্ড থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হলেও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কাছে তা ‘যথাসময়ে বিতরণ না’ করে পরীক্ষা শুরুর কিছুদিন আগে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ‘এক দিন আগে’ শিক্ষার্থীদের কাছে বিতরণ করে থাকে। ফলে ভুলবশত কোনো শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ করা না হলেও ‘সময় কম থাকার’ কারণে সেসব শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ করা সম্ভব হয় না।
অনুমোদিত বিষয়ে রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণ
অনেক প্রতিষ্ঠান ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক বিষয় খোলার অনুমোদন না থাকলেও অননুমোদিত বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করে থাকে। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণের সময় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক তাদের অনুমোদিত বিষয়ে রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণ করে থাকে। যেহেতু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর আগের দিন রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র দেওয়া হয়, সেহেতু সময় কম থাকার কারণে এবং পরীক্ষার প্রশ্নপত্র স্থানীয় প্রশাসনের নিরাপত্তা হেফাজতে থাকায় বোর্ডের পক্ষে ‘অননুমোদিত বিষয়ে’ ফরম পূরণ করে প্রবেশপত্র দেওয়া সম্ভব হয় না। এ কারণে শিক্ষার্থীরা ‘চরম মানসিক যন্ত্রণা’র শিকার হয় এবং তাদের ‘শিক্ষাজীবন হুমকি’র মুখে পড়ে।
নির্ধারিত সময়ে ফরম পূরণ করতে হবে
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় বোর্ড কর্তৃক ‘নির্ধারিত সময়ের’ মধ্যে সব শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ সম্পন্ন করতে হবে। বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার পর কোনো অবস্থাতেই শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সুযোগ দেওয়া হবে না। তাই ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের জন্য ‘পর্যাপ্ত সময়’ দেওয়া হবে।
রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র গ্রহণের এক সপ্তাহের মধ্যে বিতরণ
শিক্ষা বোর্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র গ্রহণের এক সপ্তাহের মধ্যে তা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র যথাসময়ে বিতরণ না করার কারণে কোনো জটিলতা সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধানের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ এবং সেগুলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে যথাসময়ে বিতরণ নিয়ে জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। নির্দেশনা অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানপ্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানিয়েছে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
১৯ জুলাই ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের আদেশে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দারের স্বাক্ষরিত এক জরুরি আদেশ জারি করেছেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র যথাসময়ে শিক্ষা বোর্ড থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হলেও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কাছে তা ‘যথাসময়ে বিতরণ না’ করে পরীক্ষা শুরুর কিছুদিন আগে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ‘এক দিন আগে’ শিক্ষার্থীদের কাছে বিতরণ করে থাকে। ফলে ভুলবশত কোনো শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ করা না হলেও ‘সময় কম থাকার’ কারণে সেসব শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ করা সম্ভব হয় না।
অনুমোদিত বিষয়ে রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণ
অনেক প্রতিষ্ঠান ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক বিষয় খোলার অনুমোদন না থাকলেও অননুমোদিত বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করে থাকে। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণের সময় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক তাদের অনুমোদিত বিষয়ে রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণ করে থাকে। যেহেতু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর আগের দিন রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র দেওয়া হয়, সেহেতু সময় কম থাকার কারণে এবং পরীক্ষার প্রশ্নপত্র স্থানীয় প্রশাসনের নিরাপত্তা হেফাজতে থাকায় বোর্ডের পক্ষে ‘অননুমোদিত বিষয়ে’ ফরম পূরণ করে প্রবেশপত্র দেওয়া সম্ভব হয় না। এ কারণে শিক্ষার্থীরা ‘চরম মানসিক যন্ত্রণা’র শিকার হয় এবং তাদের ‘শিক্ষাজীবন হুমকি’র মুখে পড়ে।
নির্ধারিত সময়ে ফরম পূরণ করতে হবে
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় বোর্ড কর্তৃক ‘নির্ধারিত সময়ের’ মধ্যে সব শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ সম্পন্ন করতে হবে। বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার পর কোনো অবস্থাতেই শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সুযোগ দেওয়া হবে না। তাই ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের জন্য ‘পর্যাপ্ত সময়’ দেওয়া হবে।
রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র গ্রহণের এক সপ্তাহের মধ্যে বিতরণ
শিক্ষা বোর্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র গ্রহণের এক সপ্তাহের মধ্যে তা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র যথাসময়ে বিতরণ না করার কারণে কোনো জটিলতা সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধানের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
৯ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন