বিনোদন ডেস্ক
৫৩ বছর বয়সে লন্ডনে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের সাবেক স্বামী ও ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী শিল্পপতি সঞ্জয় কাপুর। সঞ্জয় কাপুরের সম্পত্তির পরিমাণ ভারতীয় মুদ্রায় ১০ হাজার ৩০০ কোটি রুপি।
অটোমোটিভ যন্ত্রাংশ প্রস্তুতকারী বহুজাতিক সংস্থা সোনা কমস্টারের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। এই সংস্থার বাজারমূল্য ছিল ৪০ হাজার কোটি রুপির কাছাকাছি। বিশ্বের শীর্ষ ১০ গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭টিরই যন্ত্রাংশ সরবরাহ করত সোনা কমস্টার। বৈদ্যুতিক গাড়ির খাতে ভারতীয় অগ্রগতির অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিল কোম্পানিটি।
১৯৯৭ সালে সোনা কমস্টার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সঞ্জয়ের বাবা সুরিন্দর কাপুর। ২০১৫ সালে তাঁর মৃত্যুর পর সঞ্জয় ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব নেন। সংস্থাটির কারখানা রয়েছে ৯টি দেশে।
সঞ্জয় ও কারিশমা কাপুর ২০০৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ২০১৬ সালের জুনে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়। ২০১০ সালে কারিশমা তাঁর ছোট ছেলে কিয়ানের জন্মের সময় দিল্লি থেকে মুম্বাইয়ের বাড়িতে চলে যান। ২০১৪ সালে তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। বিচ্ছেদের পর দুই সন্তানকে নিজের কাছে রাখার অনুমতি পান কারিশমা। এর পর থেকে কিয়ান ও সামায়রা মুম্বাইতেই বড় হয়েছে।
২০১৬ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর মডেল প্রিয়া সচদেবকে বিয়ে করেন তিনি। প্রিয়ার আগের বিয়ের একটি কন্যাসন্তানকে দত্তক নেন সঞ্জয়। তাঁদের ঘরেও একটি সন্তান, আজারিয়াস। সামাইরা ও কিয়ানের সঙ্গে সব সময় যুক্ত ছিলেন সঞ্জয়।
সাবেক স্বামীর মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন কারিশমা। তাঁর পাশে আছেন বোন কারিনা ও তাঁর স্বামী সাইফ আলী খান। জানা গেছে, কারিশমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু মালাইকা অরোরাও তাঁর পাশে আছেন।
প্রিয়া সচদেব প্রায়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটানো বা উৎসবের মুহূর্ত শেয়ার করতেন।
সঞ্জয় এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘বিশ্বাস আর সম্মান আমার কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার যেন একসঙ্গে থাকে এবং একসঙ্গে বেড়ে ওঠে, সেটাই আমি চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের পরিবারে মানিয়ে চলাটা সব সময় সহজ হয় না। কিন্তু আমরা সৌভাগ্যবান, কারণ, আমাদের মধ্যে ভালোবাসা আর সহযোগিতার একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। যা আমি চাই, আমাদের মৃত্যুর পরও টিকে থাকুক।’
সঞ্জয়ের মরদেহ লন্ডন থেকে ভারতে আনা হবে শেষকৃত্যের জন্য। তাঁর শ্বশুর অশোক সচদেব এনডিটিভিকে বলেন, ‘ময়নাতদন্ত চলছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পন্ন হলে দেহ ভারতে আনা হবে।’
৫৩ বছর বয়সে লন্ডনে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের সাবেক স্বামী ও ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী শিল্পপতি সঞ্জয় কাপুর। সঞ্জয় কাপুরের সম্পত্তির পরিমাণ ভারতীয় মুদ্রায় ১০ হাজার ৩০০ কোটি রুপি।
অটোমোটিভ যন্ত্রাংশ প্রস্তুতকারী বহুজাতিক সংস্থা সোনা কমস্টারের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। এই সংস্থার বাজারমূল্য ছিল ৪০ হাজার কোটি রুপির কাছাকাছি। বিশ্বের শীর্ষ ১০ গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭টিরই যন্ত্রাংশ সরবরাহ করত সোনা কমস্টার। বৈদ্যুতিক গাড়ির খাতে ভারতীয় অগ্রগতির অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিল কোম্পানিটি।
১৯৯৭ সালে সোনা কমস্টার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সঞ্জয়ের বাবা সুরিন্দর কাপুর। ২০১৫ সালে তাঁর মৃত্যুর পর সঞ্জয় ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব নেন। সংস্থাটির কারখানা রয়েছে ৯টি দেশে।
সঞ্জয় ও কারিশমা কাপুর ২০০৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ২০১৬ সালের জুনে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়। ২০১০ সালে কারিশমা তাঁর ছোট ছেলে কিয়ানের জন্মের সময় দিল্লি থেকে মুম্বাইয়ের বাড়িতে চলে যান। ২০১৪ সালে তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেন। বিচ্ছেদের পর দুই সন্তানকে নিজের কাছে রাখার অনুমতি পান কারিশমা। এর পর থেকে কিয়ান ও সামায়রা মুম্বাইতেই বড় হয়েছে।
২০১৬ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর মডেল প্রিয়া সচদেবকে বিয়ে করেন তিনি। প্রিয়ার আগের বিয়ের একটি কন্যাসন্তানকে দত্তক নেন সঞ্জয়। তাঁদের ঘরেও একটি সন্তান, আজারিয়াস। সামাইরা ও কিয়ানের সঙ্গে সব সময় যুক্ত ছিলেন সঞ্জয়।
সাবেক স্বামীর মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন কারিশমা। তাঁর পাশে আছেন বোন কারিনা ও তাঁর স্বামী সাইফ আলী খান। জানা গেছে, কারিশমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু মালাইকা অরোরাও তাঁর পাশে আছেন।
প্রিয়া সচদেব প্রায়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটানো বা উৎসবের মুহূর্ত শেয়ার করতেন।
সঞ্জয় এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘বিশ্বাস আর সম্মান আমার কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার যেন একসঙ্গে থাকে এবং একসঙ্গে বেড়ে ওঠে, সেটাই আমি চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের পরিবারে মানিয়ে চলাটা সব সময় সহজ হয় না। কিন্তু আমরা সৌভাগ্যবান, কারণ, আমাদের মধ্যে ভালোবাসা আর সহযোগিতার একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। যা আমি চাই, আমাদের মৃত্যুর পরও টিকে থাকুক।’
সঞ্জয়ের মরদেহ লন্ডন থেকে ভারতে আনা হবে শেষকৃত্যের জন্য। তাঁর শ্বশুর অশোক সচদেব এনডিটিভিকে বলেন, ‘ময়নাতদন্ত চলছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পন্ন হলে দেহ ভারতে আনা হবে।’
চার দিনের সফরে কক্সবাজারে যান সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ফুড পয়জনিংয়ের কারণে তাঁর ডিহাইড্রেশন থেকে শারীরিক অবনতির কারণে রাত সাড়ে ৯টার পরে বিমানবাহিনীর অ্যাম্বুলেন্সে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় ফিরে আসেন
১৬ ঘণ্টা আগেএটাই প্রথম নয়—২৫ বছর বয়সী আলিজে শাহকে ঘিরে আগে থেকেও বিতর্ক রয়েছে। সাহসী পোশাক–বাছাই ও স্পষ্টভাষী ব্যক্তিত্বের কারণে তিনি একাধিকবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচিত হয়েছেন
২ দিন আগেছবির অন্যান্য অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে শুটিং শুরু হলেও প্রভাস যোগ দেবেন ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে, তার হাতে থাকা ‘দ্য রাজা সাব’ ও ‘ফৌজি’-এর কাজ শেষ করার পর। নারী প্রধান চরিত্রে থাকছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ত্রিপ্তি দিমরি
২ দিন আগে২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে শুটিং শুরু হয়েছিল দেব-শুভশ্রীর সিনেমা 'ধূমকেতু'র। এরপরই সেই সিনেমা মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতার মাঝে কেটে গেছে প্রায় ১০ বছর। সিনেমাটি মুক্তি পায়নি। তবে তাতে এ সিনেমা নিয়ে বাংলার দর্শকদের আগ্রহ বিন্দুমাত্র কমেনি। এবার অপেক্ষার পালা শেষ— আজ বহু বছর পর দেব-শুভশ্রী
৪ দিন আগেচার দিনের সফরে কক্সবাজারে যান সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ফুড পয়জনিংয়ের কারণে তাঁর ডিহাইড্রেশন থেকে শারীরিক অবনতির কারণে রাত সাড়ে ৯টার পরে বিমানবাহিনীর অ্যাম্বুলেন্সে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় ফিরে আসেন
এটাই প্রথম নয়—২৫ বছর বয়সী আলিজে শাহকে ঘিরে আগে থেকেও বিতর্ক রয়েছে। সাহসী পোশাক–বাছাই ও স্পষ্টভাষী ব্যক্তিত্বের কারণে তিনি একাধিকবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচিত হয়েছেন
ছবির অন্যান্য অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে শুটিং শুরু হলেও প্রভাস যোগ দেবেন ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে, তার হাতে থাকা ‘দ্য রাজা সাব’ ও ‘ফৌজি’-এর কাজ শেষ করার পর। নারী প্রধান চরিত্রে থাকছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ত্রিপ্তি দিমরি
২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে শুটিং শুরু হয়েছিল দেব-শুভশ্রীর সিনেমা 'ধূমকেতু'র। এরপরই সেই সিনেমা মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতার মাঝে কেটে গেছে প্রায় ১০ বছর। সিনেমাটি মুক্তি পায়নি। তবে তাতে এ সিনেমা নিয়ে বাংলার দর্শকদের আগ্রহ বিন্দুমাত্র কমেনি। এবার অপেক্ষার পালা শেষ— আজ বহু বছর পর দেব-শুভশ্রী