নিজস্ব প্রতিবেদক

গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন। যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে। কোনো শক্তি এটিকে পেছাতে পারবে না।এমনটা বলেছেন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত মাইন্ড ব্রিজ অ্যান্ড নলেজ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল থাকলে মতবিরোধ থাকবে, এক পার্টি এক কথা বলবে, এটাই নিয়ম, সারা বিশ্বে এমনই হয়। কিন্তু কোনো উত্তাপই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না।
সবাইকে ধৈর্য ধারণের অনুরোধ করে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা দেশের মানুষের মঙ্গলে, গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং সব দলের জন্য মঙ্গল হয়—এমন সব কাজই করবেন। এরই মধ্যে সরকার জুলাই সনদ ডিক্লার করেছে, জুলাই সনদে স্বাক্ষর হয়েছে।
এর আগে অনেক কমিশন তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছে, অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা গেছে, ট্রায়ালের কাজগুলো হচ্ছে। আগামী ১৮ তারিখ কোর্ট হয়তো জানাবে, শেখ হাসিনার যে ট্রায়াল হচ্ছে তার বিচারের দিন জানাবে। অন্যান্য যতগুলো ইস্যু আছে সব ইস্যু নিয়েই কাজ হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে অনেক বড় বড় কাজ করেছে।’

গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন। যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে। কোনো শক্তি এটিকে পেছাতে পারবে না।এমনটা বলেছেন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত মাইন্ড ব্রিজ অ্যান্ড নলেজ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল থাকলে মতবিরোধ থাকবে, এক পার্টি এক কথা বলবে, এটাই নিয়ম, সারা বিশ্বে এমনই হয়। কিন্তু কোনো উত্তাপই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না।
সবাইকে ধৈর্য ধারণের অনুরোধ করে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা দেশের মানুষের মঙ্গলে, গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং সব দলের জন্য মঙ্গল হয়—এমন সব কাজই করবেন। এরই মধ্যে সরকার জুলাই সনদ ডিক্লার করেছে, জুলাই সনদে স্বাক্ষর হয়েছে।
এর আগে অনেক কমিশন তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছে, অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা গেছে, ট্রায়ালের কাজগুলো হচ্ছে। আগামী ১৮ তারিখ কোর্ট হয়তো জানাবে, শেখ হাসিনার যে ট্রায়াল হচ্ছে তার বিচারের দিন জানাবে। অন্যান্য যতগুলো ইস্যু আছে সব ইস্যু নিয়েই কাজ হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে অনেক বড় বড় কাজ করেছে।’

ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ সুদান থেকে দেশে ফেরত এসেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতায় সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন তারা। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহবাহী ফ্লাইট অবতরণ করেছে। বিমানবন্দর থেকে ত
৪৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন তার বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
২ ঘণ্টা আগে
শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ দেশে ফিরেছে, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের পর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের দিকে মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পৌঁছালে মর্গের বাইরে আনসার, পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন দেখা গেছে। নিহত নেতা হাদিকে শ
৩ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটির কারণে সরকারি বাসায়ই অবস্থান করছেন সম্প্রতি পদত্যাগ করা দুই ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলম। দুই মাস পর্যন্ত সরকারি বাসায় থাকার ক্ষেত্রে কোনো আইনি বাধা নেই বলেও জানানো হয়েছে।
২ দিন আগেছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ সুদান থেকে দেশে ফেরত এসেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতায় সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন তারা। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহবাহী ফ্লাইট অবতরণ করেছে। বিমানবন্দর থেকে ত
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন তার বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ দেশে ফিরেছে, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের পর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের দিকে মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পৌঁছালে মর্গের বাইরে আনসার, পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন দেখা গেছে। নিহত নেতা হাদিকে শ
সিকিউরিটির কারণে সরকারি বাসায়ই অবস্থান করছেন সম্প্রতি পদত্যাগ করা দুই ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলম। দুই মাস পর্যন্ত সরকারি বাসায় থাকার ক্ষেত্রে কোনো আইনি বাধা নেই বলেও জানানো হয়েছে।