নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কয়েকমাস আগে দেওয়া কার্যাদেশের ভিত্তিতে সেপ্টেম্বরের শুরুতেই অন্তত ছয়টি সামগ্রী ধাপে ধাপে আনা হচ্ছে নির্বাচন ভবনে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সেসব সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর)কয়েকটি চালান এসেছে, রোববারও(১৪ সেপ্টেম্বর) কিছু সামগ্রী আনা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের উপ সচিব রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছে, লালগালা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, বড় হোসিয়ান ব্যাগ, ছোট হোসিয়ান ব্যাগ সামগ্রীর চাহিদার কিছু অংশ সরববাহ শুরু হয়েছে ।
তিনি বলেছেন বড় ও ছোট হোসিয়ান ব্যাগ চাহিদার সবগুলোই পৌঁছে গেছে। ধাপে ধাপে অন্যগুলোও আসছে।
সার্বিক অগ্রগতি তুলে ধরে অগাস্টের শুরুতে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেছিলেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব ধরনের নির্বাচনি সরঞ্জাম কেনাকাটা শেষ হবে।
“লোকাল পারসেজ প্রকিউরমেন্টে আটটি সামগ্রী ছিল। তার ভেতরে একটিতে পুনরায় দরপত্র দিতে হয়েছে। আমার বিশ্বাস, আমাদের যে সময়সীমা রয়েছে, তার মধ্যে পাওয়া যাবে।”
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, ভোটের সামগ্রীর অধিকাংশই নির্বাচন কমিশন থেকে সরবরাহ করা হয়। কিছু মনোহরি জিনিস রিটার্নিং অফিসারকে স্থানীয়ভাবে সংগ্রহও করতে হয়।
ভোট সামনে রেখে সুঁই সুতা, দিয়াশলাই, আঠা ও কলম থেকে প্লাস্টিকের পাত- প্রতিটি কেন্দ্র ও বুথেরে জন্য এমন ২১ ধরনের জিনিস লাগে।
আসনভিত্তিক ভোটার, ভোটকেন্দ্র ও সামগ্রিক প্রস্তুতি শেষ হলে তফসিল ঘোষণার পর আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা অফিসে ধাপে ধাপে তা বিতরণে যাবে।
ব্যালট পেপারসহ নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে ভোটের আগেই কেন্দ্রে কেন্দ্রে পৌঁছানো হয় সব সরঞ্জাম।
এদিকে সংসদ নির্বাচন সামানে রেখে চলতি সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কয়েকমাস আগে দেওয়া কার্যাদেশের ভিত্তিতে সেপ্টেম্বরের শুরুতেই অন্তত ছয়টি সামগ্রী ধাপে ধাপে আনা হচ্ছে নির্বাচন ভবনে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সেসব সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর)কয়েকটি চালান এসেছে, রোববারও(১৪ সেপ্টেম্বর) কিছু সামগ্রী আনা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের উপ সচিব রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছে, লালগালা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, বড় হোসিয়ান ব্যাগ, ছোট হোসিয়ান ব্যাগ সামগ্রীর চাহিদার কিছু অংশ সরববাহ শুরু হয়েছে ।
তিনি বলেছেন বড় ও ছোট হোসিয়ান ব্যাগ চাহিদার সবগুলোই পৌঁছে গেছে। ধাপে ধাপে অন্যগুলোও আসছে।
সার্বিক অগ্রগতি তুলে ধরে অগাস্টের শুরুতে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেছিলেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব ধরনের নির্বাচনি সরঞ্জাম কেনাকাটা শেষ হবে।
“লোকাল পারসেজ প্রকিউরমেন্টে আটটি সামগ্রী ছিল। তার ভেতরে একটিতে পুনরায় দরপত্র দিতে হয়েছে। আমার বিশ্বাস, আমাদের যে সময়সীমা রয়েছে, তার মধ্যে পাওয়া যাবে।”
ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, ভোটের সামগ্রীর অধিকাংশই নির্বাচন কমিশন থেকে সরবরাহ করা হয়। কিছু মনোহরি জিনিস রিটার্নিং অফিসারকে স্থানীয়ভাবে সংগ্রহও করতে হয়।
ভোট সামনে রেখে সুঁই সুতা, দিয়াশলাই, আঠা ও কলম থেকে প্লাস্টিকের পাত- প্রতিটি কেন্দ্র ও বুথেরে জন্য এমন ২১ ধরনের জিনিস লাগে।
আসনভিত্তিক ভোটার, ভোটকেন্দ্র ও সামগ্রিক প্রস্তুতি শেষ হলে তফসিল ঘোষণার পর আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা অফিসে ধাপে ধাপে তা বিতরণে যাবে।
ব্যালট পেপারসহ নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে ভোটের আগেই কেন্দ্রে কেন্দ্রে পৌঁছানো হয় সব সরঞ্জাম।
এদিকে সংসদ নির্বাচন সামানে রেখে চলতি সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
৯ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
৯ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
১০ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
১০ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো