নিজস্ব প্রতিবেদক

শান্তিপূর্ণ ডাকসু নির্বাচন, দূর্গাপূজা, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঘিরে সকল ধরনের সহিংতা ঠেকাতে প্রশাসনকে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনুচ।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা এসব নির্দেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টা সতর্ক করেছেন আসন্ন দুর্গাপূজায় অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে নানারকম ষড়যন্ত্রমূলক চেষ্টা হতে পারে । একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন হবে। আর মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে যাতে হয়, সে জন্যও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বৈঠকে তিনি বলেন, গত বছর দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ভালো অভিজ্ঞতা ছিল, গত বছরের অভিজ্ঞতা যেন এ বছরও কাজে লাগানো যায়।এবার সব ধরনের নিরাপত্তা যেন আগে থেকেই নেওয়া হয়, যাতে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে দেশের সব ধর্মভিত্তিক সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া ডাকসু নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রেস সচিব বলেন, বৈঠক থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্র্রতিক সহিংস ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসনকে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যে ঘটনাগুলো ঘটছে স্থানীয় প্রশাসনকে সেগুলো শক্তভাবে মোকাবেলা করতে হবে।
রাজনৈতিক ঐক্য আরো জোরদার করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয় বৈঠকে। সেখানে বলা হয়, রাজনৈতিক দলগুলো যেন পারস্পরিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় রাখে এবং নির্বাচন ঘিরে কোনোভাবেই নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি না ঘটে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হবে। এ জন্য নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে আরো সমন্বয় বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যেকোনো পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রশাসনকে আগাম প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
প্রেস সচিব বলেন, দেশে নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে এবং জুলাইয়ের হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে পতিত ও পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তিগুলো আরো মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তারা শান্তি-শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার লক্ষ্যে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নেমেছে। এ কারণে বিষয়টি কেবল আইন-শৃঙ্খলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, বরং এখন এটি জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।
বৈঠকে জোর দিয়ে বলা হয়, দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তার স্বার্থে কাউকেই বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। সরকারের অভিমত হলো—জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় জনগণের সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ থাকা অপরিহার্য।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ১০ জন উপদেষ্টা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে বৈঠকের বিস্তারিত জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শান্তিপূর্ণ ডাকসু নির্বাচন, দূর্গাপূজা, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঘিরে সকল ধরনের সহিংতা ঠেকাতে প্রশাসনকে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনুচ।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা এসব নির্দেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টা সতর্ক করেছেন আসন্ন দুর্গাপূজায় অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে নানারকম ষড়যন্ত্রমূলক চেষ্টা হতে পারে । একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন হবে। আর মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে যাতে হয়, সে জন্যও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বৈঠকে তিনি বলেন, গত বছর দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ভালো অভিজ্ঞতা ছিল, গত বছরের অভিজ্ঞতা যেন এ বছরও কাজে লাগানো যায়।এবার সব ধরনের নিরাপত্তা যেন আগে থেকেই নেওয়া হয়, যাতে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে দেশের সব ধর্মভিত্তিক সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া ডাকসু নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রেস সচিব বলেন, বৈঠক থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্র্রতিক সহিংস ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসনকে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যে ঘটনাগুলো ঘটছে স্থানীয় প্রশাসনকে সেগুলো শক্তভাবে মোকাবেলা করতে হবে।
রাজনৈতিক ঐক্য আরো জোরদার করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয় বৈঠকে। সেখানে বলা হয়, রাজনৈতিক দলগুলো যেন পারস্পরিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় রাখে এবং নির্বাচন ঘিরে কোনোভাবেই নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি না ঘটে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হবে। এ জন্য নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে আরো সমন্বয় বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যেকোনো পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রশাসনকে আগাম প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
প্রেস সচিব বলেন, দেশে নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে এবং জুলাইয়ের হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে পতিত ও পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তিগুলো আরো মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তারা শান্তি-শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার লক্ষ্যে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নেমেছে। এ কারণে বিষয়টি কেবল আইন-শৃঙ্খলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, বরং এখন এটি জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।
বৈঠকে জোর দিয়ে বলা হয়, দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তার স্বার্থে কাউকেই বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না। সরকারের অভিমত হলো—জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় জনগণের সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ থাকা অপরিহার্য।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ১০ জন উপদেষ্টা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে বৈঠকের বিস্তারিত জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
১২ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
১৩ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
১৩ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো