নিজস্ব প্রতিবেদক
গত বছরের ৩১ অক্টোবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়। ওই ফলে তিন পার্বত্য জেলা বাদে ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীর নিয়োগ বাতিল করে রায় দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) আবেদন করে। পরে চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের আদালত শুনানির জন্য ২ মার্চ দিন ধার্য করেন।
সহকারী শিক্ষক পদে ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ বাতিলের রায় স্থগিত চেয়ে আপিলের শুনানি আগামীকাল ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এই শুনানির এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আর শিক্ষকদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল ও মুনতাসির আহমেদ।
কিন্তু একটি রিটের শুনানি শেষে ১৯ নভেম্বর, হাইকোর্ট এই নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরবর্তীতে হাইকোর্টের বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ নিয়োগ বাতিল করে মেধার ভিত্তিতে পুনঃনিয়োগের নির্দেশ দেন।
এই রায়ের ফলে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা বিচারিক পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এখন ৩ মার্চের আপিল শুনানির রায়ই নির্ধারণ করবে নিয়োগপ্রাপ্তদের ভবিষ্যৎ।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়। ওই ফলে তিন পার্বত্য জেলা বাদে ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীর নিয়োগ বাতিল করে রায় দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) আবেদন করে। পরে চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের আদালত শুনানির জন্য ২ মার্চ দিন ধার্য করেন।
সহকারী শিক্ষক পদে ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ বাতিলের রায় স্থগিত চেয়ে আপিলের শুনানি আগামীকাল ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এই শুনানির এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আর শিক্ষকদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল ও মুনতাসির আহমেদ।
কিন্তু একটি রিটের শুনানি শেষে ১৯ নভেম্বর, হাইকোর্ট এই নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরবর্তীতে হাইকোর্টের বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ নিয়োগ বাতিল করে মেধার ভিত্তিতে পুনঃনিয়োগের নির্দেশ দেন।
এই রায়ের ফলে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা বিচারিক পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এখন ৩ মার্চের আপিল শুনানির রায়ই নির্ধারণ করবে নিয়োগপ্রাপ্তদের ভবিষ্যৎ।
আমাদের আর ভয় পাওয়ার অধিকার নেই। আবু সাঈদের আদর্শ ছিল সত্য ও ন্যায়ের। মৃত্যুর জন্য সে প্রস্তুত ছিল
৩৩ মিনিট আগেজুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় পলাতক সাবেক এমপি সাইফুলসহ সব আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
৩ ঘণ্টা আগেপাশাপাশি দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআমাদের আর ভয় পাওয়ার অধিকার নেই। আবু সাঈদের আদর্শ ছিল সত্য ও ন্যায়ের। মৃত্যুর জন্য সে প্রস্তুত ছিল
জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় পলাতক সাবেক এমপি সাইফুলসহ সব আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
পাশাপাশি দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।