নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সোমবার (২০ অক্টোবর), নির্বাচন কমিশন (ইসি) সেনাবাহিনীসহ সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতিমূলক বৈঠকে বসছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। বৈঠকে অন্য নির্বাচন কমিশনাররাও উপস্থিত থাকবেন।
ইসির উপ-সচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের পাঠানো চিঠি অনুযায়ী, এই সভায় ভোটকেন্দ্র ও নির্বাচনী এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়ে মতবিনিময় ও প্রাক প্রস্তুতিমূলক আলোচনা করা হবে।
বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য যাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন— সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, বিমান বাহিনী প্রধান, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ/কোস্টগার্ড/আনসার ও ভিডিপি/ডিজিএফআই/এনএসআই/এনটিএমসি/র্যাব-এর মহাপরিচালক এবং অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (এসবি/সিআইডি)।
বৈঠকে ইসির চিহ্নিত একডজন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
* ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ও ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা।
* নির্বাচনি এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা রক্ষা।
* আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোর কর্মকাণ্ডে সমন্বয় সাধন।
* অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণ।
* নির্বাচনে বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা সহযোগিতা।
* কৃত্রিম প্রযুক্তি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল ও মিথ্যা তথ্যের প্রচারণা রোধে কৌশল নির্ধারণ।
* নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সশস্ত্র বাহিনীর মোতায়েন পরিকল্পনা।
* পার্বত্য/দূর্গম এলাকায় নির্বাচনি দ্রব্যাদি পরিবহন ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের জন্য হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সোমবার (২০ অক্টোবর), নির্বাচন কমিশন (ইসি) সেনাবাহিনীসহ সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতিমূলক বৈঠকে বসছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। বৈঠকে অন্য নির্বাচন কমিশনাররাও উপস্থিত থাকবেন।
ইসির উপ-সচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের পাঠানো চিঠি অনুযায়ী, এই সভায় ভোটকেন্দ্র ও নির্বাচনী এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়ে মতবিনিময় ও প্রাক প্রস্তুতিমূলক আলোচনা করা হবে।
বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্য যাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন— সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, বিমান বাহিনী প্রধান, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ/কোস্টগার্ড/আনসার ও ভিডিপি/ডিজিএফআই/এনএসআই/এনটিএমসি/র্যাব-এর মহাপরিচালক এবং অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (এসবি/সিআইডি)।
বৈঠকে ইসির চিহ্নিত একডজন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
* ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ও ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা।
* নির্বাচনি এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা রক্ষা।
* আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোর কর্মকাণ্ডে সমন্বয় সাধন।
* অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণ।
* নির্বাচনে বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা সহযোগিতা।
* কৃত্রিম প্রযুক্তি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল ও মিথ্যা তথ্যের প্রচারণা রোধে কৌশল নির্ধারণ।
* নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সশস্ত্র বাহিনীর মোতায়েন পরিকল্পনা।
* পার্বত্য/দূর্গম এলাকায় নির্বাচনি দ্রব্যাদি পরিবহন ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের জন্য হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান।

মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
১ ঘণ্টা আগে
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, বাংলাদেশে জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের অর্ধেকেরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত
১৮ ঘণ্টা আগে
শিগগিরই আলাদা পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ করবে সরকার। নির্বাচনে স্বাধীনভাবে যাতে পুলিশ বাহিনী কাজ করতে পারে সে জন্য এই কমিশন করার সিদ্ধান্ত
১৮ ঘণ্টা আগেমন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, বাংলাদেশে জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের অর্ধেকেরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত
শিগগিরই আলাদা পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ করবে সরকার। নির্বাচনে স্বাধীনভাবে যাতে পুলিশ বাহিনী কাজ করতে পারে সে জন্য এই কমিশন করার সিদ্ধান্ত