নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনে কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক।
রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব এ কথা বলেন। এদিন সকালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সিনিয়র সচিব নিয়োগ পেয়েছেন মো. এহছানুল হক। তিনি চুক্তিতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
সামনে জাতীয় নির্বাচনে আপনি মাঠ প্রশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন। এটাকে কি চ্যালেঞ্জ মনে করছেন? এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ হলো, এটা সুষ্ঠু একটা নির্বাচন হবে। নির্বাচনকালীন আমরা নির্বাচন কমিশনের অধীনে চাকরি করবো। আমাদের যারা মাঠ প্রশাসনে আছেন, আমার বিশ্বাস তারা অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে এই দায়িত্ব পালন করবেন। সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব আমার। এই দায়িত্ব আমি নিলাম।’
নির্বাচনের আগে ডিসি ও ইউএনও পদে পরিবর্তন আসবে কি না? জানতে চাইলে এহছানুল হক বলেন, ‘আসলে এটা নিয়ে আমার নীতি নির্ধারণী মহলের সঙ্গে কথা বলতে হবে। এর আগে কিছু বলতে পারছি না।’
এর আগে নির্বাচনগুলোতে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। যারা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের অনেকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনী চ্যালেঞ্জটা কীভাবে মোকাবিলা করবেন- জানতে চাইলে নতুন সচিব বলেন, ‘যদি সুযোগ পাই আমরা অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে একটা নির্বাচন উপহার দিতে পারবো। এই সুযোগ দেওয়ার দায়িত্ব আপনাদের সবার। আপনারা যদি সঙ্গে থাকেন আমার প্রত্যয় হলো কর্মকর্তারা সর্বতোভাবে নিরপেক্ষ দায়িত্ব পালন করবেন।’
তিনি বলেন, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা কোনো সমস্যা নয়, জনগণ যদি নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়, তাহলে এটা করা সম্ভব। আমরা চাইবো নির্বাচনকালীন যে কর্মকর্তারা দায়িত্বে থাকবেন তারা যাতে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনে কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক।
রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব এ কথা বলেন। এদিন সকালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সিনিয়র সচিব নিয়োগ পেয়েছেন মো. এহছানুল হক। তিনি চুক্তিতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
সামনে জাতীয় নির্বাচনে আপনি মাঠ প্রশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন। এটাকে কি চ্যালেঞ্জ মনে করছেন? এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ হলো, এটা সুষ্ঠু একটা নির্বাচন হবে। নির্বাচনকালীন আমরা নির্বাচন কমিশনের অধীনে চাকরি করবো। আমাদের যারা মাঠ প্রশাসনে আছেন, আমার বিশ্বাস তারা অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে এই দায়িত্ব পালন করবেন। সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব আমার। এই দায়িত্ব আমি নিলাম।’
নির্বাচনের আগে ডিসি ও ইউএনও পদে পরিবর্তন আসবে কি না? জানতে চাইলে এহছানুল হক বলেন, ‘আসলে এটা নিয়ে আমার নীতি নির্ধারণী মহলের সঙ্গে কথা বলতে হবে। এর আগে কিছু বলতে পারছি না।’
এর আগে নির্বাচনগুলোতে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। যারা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের অনেকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনী চ্যালেঞ্জটা কীভাবে মোকাবিলা করবেন- জানতে চাইলে নতুন সচিব বলেন, ‘যদি সুযোগ পাই আমরা অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে একটা নির্বাচন উপহার দিতে পারবো। এই সুযোগ দেওয়ার দায়িত্ব আপনাদের সবার। আপনারা যদি সঙ্গে থাকেন আমার প্রত্যয় হলো কর্মকর্তারা সর্বতোভাবে নিরপেক্ষ দায়িত্ব পালন করবেন।’
তিনি বলেন, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা কোনো সমস্যা নয়, জনগণ যদি নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়, তাহলে এটা করা সম্ভব। আমরা চাইবো নির্বাচনকালীন যে কর্মকর্তারা দায়িত্বে থাকবেন তারা যাতে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকেন।

আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
১১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের ডাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
৬ ঘণ্টা আগে
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
২১ ঘণ্টা আগেআমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের ডাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে
মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে