নিজস্ব প্রতিবেদক
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন না বলে মন্তব্য করেছেন । বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে বরিশালে পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, একটি দলের কার্যক্রম যখন নিষিদ্ধ করা হয়, তখন নিষেধাজ্ঞা স্থায়ী না অস্থায়ী এ ধরনের প্রশ্ন থাকে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে বর্তমানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হবে, এ রকম কোনো সম্ভাবনা আমি দেখছি না।
তিনি আরও বলেন, বরং আমি যতটুকু জানি, আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের প্রসিকিউশন দল আছে। তাদের পক্ষ থেকে সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার চাওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সুতরাং নির্বাচনের আগে তো দূরের কথা, অদূর ভবিষ্যতে আমার পর্যবেক্ষণে যতটুকু বুঝি, তাদের যে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে, তা প্রত্যাহার করার কোনো সম্ভাবনা নেই।
বিদেশি গণমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বার বার জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফেব্রুয়ারির পরে এই সরকারের কারও থাকার ইচ্ছা নেই।
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন না বলে মন্তব্য করেছেন । বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে বরিশালে পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, একটি দলের কার্যক্রম যখন নিষিদ্ধ করা হয়, তখন নিষেধাজ্ঞা স্থায়ী না অস্থায়ী এ ধরনের প্রশ্ন থাকে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে বর্তমানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হবে, এ রকম কোনো সম্ভাবনা আমি দেখছি না।
তিনি আরও বলেন, বরং আমি যতটুকু জানি, আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের প্রসিকিউশন দল আছে। তাদের পক্ষ থেকে সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার চাওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সুতরাং নির্বাচনের আগে তো দূরের কথা, অদূর ভবিষ্যতে আমার পর্যবেক্ষণে যতটুকু বুঝি, তাদের যে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে, তা প্রত্যাহার করার কোনো সম্ভাবনা নেই।
বিদেশি গণমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বার বার জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফেব্রুয়ারির পরে এই সরকারের কারও থাকার ইচ্ছা নেই।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৪ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত