নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের প্রশাসনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং সরকারের কার্যক্রম আরও সুসংহত ও কার্যকরী করে তুলতে দেশের উচ্চ পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
১৪ আগস্ট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে জানিয়েছে, ড. খ. ম. কবিরুল ইসলাম, যিনি বর্তমানে সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ হিসেবে কর্মরত ছিলেন, তিনি এখন থেকে সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি লাভ করেছেন। এর ফলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান আরও বিস্তৃতভাবে কার্যকর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এই পদোন্নতি অবিলম্বে কার্যকর হবে, যা সরকারের উচ্চপর্যায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ড. কবিরুল ইসলামের এই পদোন্নতি দেশের প্রশাসনে তার দক্ষতা, পরিশ্রম এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে সফলতা অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তার কর্মজীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ও কার্যক্রম পরিচালনা করে বিভিন্ন দিক থেকে প্রশংসিত হয়েছেন।
বিশেষ করে, ড. খ. ম. কবিরুলের সাফল্য ও অবদানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, তিনি দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মানোন্নয়নে একাধিক কার্যক্রম বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার নেতৃত্বে, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে বিভিন্ন আধুনিকায়ন ও মানোন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যা দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এর ফলে, দেশের শিক্ষার্থীরা আধুনিক প্রযুক্তি ও মানসম্পন্ন শিক্ষায় উপকৃত হচ্ছেন, যা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সহায়ক হবে।
অতীতের বিভিন্ন কর্মদক্ষতা ও সাফল্য দ্বারা প্রমাণিত, ড. কবিরুল ইসলাম একজন নিবেদিত, দক্ষ ও প্রতিশ্রুতিশীল কর্মকর্তা হিসেবে স্বীকৃত। তার এই পদোন্নতি দেশের প্রশাসনিক কাঠামোতে তার অবদানের স্বীকৃতি এবং ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ দায়িত্বে তুলে ধরার সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। তিনি তার সাম্প্রতিক এই পদোন্নতিকে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করছেন।
এই পদোন্নতি দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রমে এক নতুন গতি যোগ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে এই সিদ্ধান্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ড. খ. ম. কবিরুল ইসলামের এই নতুন দায়িত্বে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন ও সার্বিক অগ্রগতির জন্য তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন বলে প্রত্যাশা প্রকাশ করা হচ্ছে।
ড. খ ম কবিরুল ইসলাম কুষ্টিয়ার কুমারখালীর কৃতিসন্তান। তিনি বিগত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চরম নিগ্রহের শিকার হন এবং দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর ধরে সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবেই কর্মরত ছিলেন। যথেষ্ট যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকার পরও কখনই তাকে প্রমোশন না দিয়ে ভীষণ বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর সরাসরি পদোন্নতি দিয়ে তাকে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাবিভাগের সচিব হিসেবে নিয়োগ করে সরকার।
গত শনিবার ১৬ আগস্ট তিনি বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম ঢাকার সভাপতি হিসেবে বর্ণাঢ্য আনুষ্ঠানিকতায় অভিষিক্ত হন।

দেশের প্রশাসনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং সরকারের কার্যক্রম আরও সুসংহত ও কার্যকরী করে তুলতে দেশের উচ্চ পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
১৪ আগস্ট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে জানিয়েছে, ড. খ. ম. কবিরুল ইসলাম, যিনি বর্তমানে সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ হিসেবে কর্মরত ছিলেন, তিনি এখন থেকে সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি লাভ করেছেন। এর ফলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান আরও বিস্তৃতভাবে কার্যকর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এই পদোন্নতি অবিলম্বে কার্যকর হবে, যা সরকারের উচ্চপর্যায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ড. কবিরুল ইসলামের এই পদোন্নতি দেশের প্রশাসনে তার দক্ষতা, পরিশ্রম এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে সফলতা অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তার কর্মজীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ও কার্যক্রম পরিচালনা করে বিভিন্ন দিক থেকে প্রশংসিত হয়েছেন।
বিশেষ করে, ড. খ. ম. কবিরুলের সাফল্য ও অবদানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, তিনি দেশের শিক্ষাব্যবস্থার মানোন্নয়নে একাধিক কার্যক্রম বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার নেতৃত্বে, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে বিভিন্ন আধুনিকায়ন ও মানোন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যা দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এর ফলে, দেশের শিক্ষার্থীরা আধুনিক প্রযুক্তি ও মানসম্পন্ন শিক্ষায় উপকৃত হচ্ছেন, যা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সহায়ক হবে।
অতীতের বিভিন্ন কর্মদক্ষতা ও সাফল্য দ্বারা প্রমাণিত, ড. কবিরুল ইসলাম একজন নিবেদিত, দক্ষ ও প্রতিশ্রুতিশীল কর্মকর্তা হিসেবে স্বীকৃত। তার এই পদোন্নতি দেশের প্রশাসনিক কাঠামোতে তার অবদানের স্বীকৃতি এবং ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ দায়িত্বে তুলে ধরার সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। তিনি তার সাম্প্রতিক এই পদোন্নতিকে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করছেন।
এই পদোন্নতি দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রমে এক নতুন গতি যোগ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে এই সিদ্ধান্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ড. খ. ম. কবিরুল ইসলামের এই নতুন দায়িত্বে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন ও সার্বিক অগ্রগতির জন্য তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন বলে প্রত্যাশা প্রকাশ করা হচ্ছে।
ড. খ ম কবিরুল ইসলাম কুষ্টিয়ার কুমারখালীর কৃতিসন্তান। তিনি বিগত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চরম নিগ্রহের শিকার হন এবং দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর ধরে সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবেই কর্মরত ছিলেন। যথেষ্ট যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকার পরও কখনই তাকে প্রমোশন না দিয়ে ভীষণ বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর সরাসরি পদোন্নতি দিয়ে তাকে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাবিভাগের সচিব হিসেবে নিয়োগ করে সরকার।
গত শনিবার ১৬ আগস্ট তিনি বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম ঢাকার সভাপতি হিসেবে বর্ণাঢ্য আনুষ্ঠানিকতায় অভিষিক্ত হন।

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশের সব উপজেলা সরকারি হাসপাতালে সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম পর্যাপ্তভাবে সরবরাহ নিশ্চিত করতে সিভিল সার্জনদের নির্দেশ দিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দুই দিনের সরকারি সফরে নিজ জেলা পাবনায় পৌঁছেছেন। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকা থেকে পাবনা স্টেডিয়ামে অবতরণ করেন
৪ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ভাবি ও ভাতিজাকে হত্যার দায়ে দেবর সাদিকুর রহমানকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ এ রায় দেন।
২ দিন আগে
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে চলতি বছরে এডিস মশাবাহিত এই রোগে মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০৭-এ।
২ দিন আগেওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশের সব উপজেলা সরকারি হাসপাতালে সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম পর্যাপ্তভাবে সরবরাহ নিশ্চিত করতে সিভিল সার্জনদের নির্দেশ দিয়েছে
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দুই দিনের সরকারি সফরে নিজ জেলা পাবনায় পৌঁছেছেন। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকা থেকে পাবনা স্টেডিয়ামে অবতরণ করেন
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ভাবি ও ভাতিজাকে হত্যার দায়ে দেবর সাদিকুর রহমানকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ এ রায় দেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে চলতি বছরে এডিস মশাবাহিত এই রোগে মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০৭-এ।