নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৮২ জন কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ওএসডি হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন ৯ জন উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি), ৬১ জন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং ১২ জন পুলিশ সুপার।
ওএসডি করার কারণ সম্পর্কে সরকারি ভাষ্যে কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। তবে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের অংশ হিসেবে এটি করা হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত, ওএসডি হওয়া কর্মকর্তাদের কার্যত কোনো নির্দিষ্ট দায়িত্ব দেওয়া হয় না, ফলে একে অনেকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেখে থাকেন। বিশেষ করে, একসঙ্গে এত সংখ্যক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি করার ঘটনা বাংলাদেশের প্রশাসনিক ইতিহাসে বিরল।
একটি সূত্র জানিয়েছে, ওএসডি হওয়া অনেক কর্মকর্তাই ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বিতর্কিত সেই নির্বাচনের সময় প্রশাসনিক ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা এবং সমালোচনা ছিল। অনেকের ধারণা, এটি প্রশাসনে একটি বড় রদবদলের ইঙ্গিত হতে পারে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
গত কয়েক বছরে পুলিশের উচ্চপর্যায়ে একাধিকবার বড় ধরনের রদবদল লক্ষ্য করা গেছে। বিশেষত, সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন সময় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওএসডি বা বদলি করা হয়েছে। তবে একসঙ্গে এত সংখ্যক কর্মকর্তাকে ওএসডি করার নজির খুব কম দেখা গেছে।
এ বিষয়ে পুলিশের উচ্চপর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দিতে রাজি হননি। তবে প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কেবল রুটিন বদলি নাও হতে পারে; বরং সরকারের ভবিষ্যৎ প্রশাসনিক নীতির একটি অংশ হিসেবে দেখা যেতে পারে।
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৮২ জন কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ওএসডি হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন ৯ জন উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি), ৬১ জন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং ১২ জন পুলিশ সুপার।
ওএসডি করার কারণ সম্পর্কে সরকারি ভাষ্যে কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। তবে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের অংশ হিসেবে এটি করা হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত, ওএসডি হওয়া কর্মকর্তাদের কার্যত কোনো নির্দিষ্ট দায়িত্ব দেওয়া হয় না, ফলে একে অনেকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেখে থাকেন। বিশেষ করে, একসঙ্গে এত সংখ্যক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি করার ঘটনা বাংলাদেশের প্রশাসনিক ইতিহাসে বিরল।
একটি সূত্র জানিয়েছে, ওএসডি হওয়া অনেক কর্মকর্তাই ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বিতর্কিত সেই নির্বাচনের সময় প্রশাসনিক ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা এবং সমালোচনা ছিল। অনেকের ধারণা, এটি প্রশাসনে একটি বড় রদবদলের ইঙ্গিত হতে পারে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।
গত কয়েক বছরে পুলিশের উচ্চপর্যায়ে একাধিকবার বড় ধরনের রদবদল লক্ষ্য করা গেছে। বিশেষত, সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন সময় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওএসডি বা বদলি করা হয়েছে। তবে একসঙ্গে এত সংখ্যক কর্মকর্তাকে ওএসডি করার নজির খুব কম দেখা গেছে।
এ বিষয়ে পুলিশের উচ্চপর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দিতে রাজি হননি। তবে প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কেবল রুটিন বদলি নাও হতে পারে; বরং সরকারের ভবিষ্যৎ প্রশাসনিক নীতির একটি অংশ হিসেবে দেখা যেতে পারে।
আমাদের আর ভয় পাওয়ার অধিকার নেই। আবু সাঈদের আদর্শ ছিল সত্য ও ন্যায়ের। মৃত্যুর জন্য সে প্রস্তুত ছিল
২০ মিনিট আগেজুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় পলাতক সাবেক এমপি সাইফুলসহ সব আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
২ ঘণ্টা আগেপাশাপাশি দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআমাদের আর ভয় পাওয়ার অধিকার নেই। আবু সাঈদের আদর্শ ছিল সত্য ও ন্যায়ের। মৃত্যুর জন্য সে প্রস্তুত ছিল
জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় পলাতক সাবেক এমপি সাইফুলসহ সব আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
পাশাপাশি দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।