নিজস্ব প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভায় বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলন কক্ষে (কক্ষ নম্বর-৫২০) এ সভা শুরু হয়।
সভায় নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র ও নির্বাচনী এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন ইসির কর্মকর্তারা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে সভায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যোগ দিয়েছেন। চার নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি’র জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ সভায় উপস্থিত আছেন।
ইসি জানিয়েছে, সভায় সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান এবং বিমান বাহিনী প্রধানের প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছেন। এছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক; বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা কোস্টগার্ড বা আনসার ও ভিডিপি বা ডিজিএফআই বা এনএসআই বা এনটিএমসি ও র্যাবের মহাপরিচালক এবং স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) বা সিআইডি’র অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক সভায় উপস্থিত আছেন।
ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আগেই সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সভায় উপস্থিত থাকার জন্য আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যেসব সংস্থা জড়িত যেমন- পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আনসার ছাড়াও সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী এবং অন্যান্য সংস্থাকে কমিশন সচিবালয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাদের সঙ্গে আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে আলোচনা হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এর আগে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ করেছে ইসি। ২৮ সেপ্টেম্বর প্রথম দিনের সংলাপে সুশীলসমাজ ও শিক্ষাবিদদের সঙ্গে বৈঠক করে তারা। এরপর ৬ অক্টোবর প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন গণমাধ্যম প্রতিনিধি এবং ৭ অক্টোবর নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে তারা। চলমান নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ হলে চলতি মাসের শেষদিকে অথবা আগামী মাসে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও সংলাপে বসবে সাংবিধানিক সংস্থাটি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভায় বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলন কক্ষে (কক্ষ নম্বর-৫২০) এ সভা শুরু হয়।
সভায় নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র ও নির্বাচনী এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন ইসির কর্মকর্তারা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে সভায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যোগ দিয়েছেন। চার নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি’র জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ সভায় উপস্থিত আছেন।
ইসি জানিয়েছে, সভায় সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান এবং বিমান বাহিনী প্রধানের প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছেন। এছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক; বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা কোস্টগার্ড বা আনসার ও ভিডিপি বা ডিজিএফআই বা এনএসআই বা এনটিএমসি ও র্যাবের মহাপরিচালক এবং স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) বা সিআইডি’র অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক সভায় উপস্থিত আছেন।
ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আগেই সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সভায় উপস্থিত থাকার জন্য আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যেসব সংস্থা জড়িত যেমন- পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আনসার ছাড়াও সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী এবং অন্যান্য সংস্থাকে কমিশন সচিবালয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাদের সঙ্গে আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে আলোচনা হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এর আগে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ করেছে ইসি। ২৮ সেপ্টেম্বর প্রথম দিনের সংলাপে সুশীলসমাজ ও শিক্ষাবিদদের সঙ্গে বৈঠক করে তারা। এরপর ৬ অক্টোবর প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন গণমাধ্যম প্রতিনিধি এবং ৭ অক্টোবর নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে তারা। চলমান নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ হলে চলতি মাসের শেষদিকে অথবা আগামী মাসে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও সংলাপে বসবে সাংবিধানিক সংস্থাটি।

মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
১ ঘণ্টা আগে
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, বাংলাদেশে জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের অর্ধেকেরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত
১৮ ঘণ্টা আগে
শিগগিরই আলাদা পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ করবে সরকার। নির্বাচনে স্বাধীনভাবে যাতে পুলিশ বাহিনী কাজ করতে পারে সে জন্য এই কমিশন করার সিদ্ধান্ত
১৮ ঘণ্টা আগেমন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, বাংলাদেশে জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের অর্ধেকেরও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত
শিগগিরই আলাদা পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ করবে সরকার। নির্বাচনে স্বাধীনভাবে যাতে পুলিশ বাহিনী কাজ করতে পারে সে জন্য এই কমিশন করার সিদ্ধান্ত