নিজস্ব প্রতিবেদক

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকার বিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান মৌনির সাতৌরি মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু ও স্বচ্ছভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে এবং এর ফলাফল সবাইকে সম্মান করতে হবে ।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বাংলাদেশ সফর শেষ করার আগে ইউএনবিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য নির্বাচন কেবল একটি ধাপ মাত্র। সব রাজনৈতিক অংশীদাররা যেন ঐকমত্য তৈরি হওয়া সংস্কারগুলোকে সমর্থন করে। সেই সঙ্গে সেগুলোর কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
সাতৌরি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্টনারশিপ কোঅপারেশন এগ্রিমেন্টে (পিসিএ) মানবাধিকার অঙ্গীকারের মান নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করা হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণে ইইউর সমর্থন অব্যাহত থাকবে, তবে মানবাধিকার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নই হবে সহযোগিতা গভীর করার প্রধান মাপকাঠি।
আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ও বাংলাদেশ-ইইউ সম্পর্ক জোরদারের প্রেক্ষাপটে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে।
তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইইউ বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক উত্তরণকে সমর্থন দিয়ে আসছে। এক বছর পর এসে তাঁরা দেখেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যা দেশের ভবিষ্যৎ ও পরিবর্তনে দৃশ্যমান প্রভাব ফেলছে। প্রতিনিধিদল প্রত্যক্ষ করেছে, এই প্রক্রিয়া কিভাবে এগোচ্ছে এবং তারা কিভাবে বাংলাদেশকে আরো সমর্থন দিতে পারে, তার পর্যালোচনা করছে।
সফরকালে প্রতিনিধিদলটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সুধীসমাজের সংগঠন, শ্রমিক প্রতিনিধি এবং মাঠ পর্যায়ে কাজ করা বহুপক্ষীয় সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে।
প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে চলমান সাংবিধানিক সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সঙ্গেও আলোচনা করেছে।

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকার বিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান মৌনির সাতৌরি মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু ও স্বচ্ছভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে এবং এর ফলাফল সবাইকে সম্মান করতে হবে ।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বাংলাদেশ সফর শেষ করার আগে ইউএনবিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য নির্বাচন কেবল একটি ধাপ মাত্র। সব রাজনৈতিক অংশীদাররা যেন ঐকমত্য তৈরি হওয়া সংস্কারগুলোকে সমর্থন করে। সেই সঙ্গে সেগুলোর কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
সাতৌরি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্টনারশিপ কোঅপারেশন এগ্রিমেন্টে (পিসিএ) মানবাধিকার অঙ্গীকারের মান নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করা হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণে ইইউর সমর্থন অব্যাহত থাকবে, তবে মানবাধিকার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নই হবে সহযোগিতা গভীর করার প্রধান মাপকাঠি।
আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ও বাংলাদেশ-ইইউ সম্পর্ক জোরদারের প্রেক্ষাপটে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে।
তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইইউ বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক উত্তরণকে সমর্থন দিয়ে আসছে। এক বছর পর এসে তাঁরা দেখেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যা দেশের ভবিষ্যৎ ও পরিবর্তনে দৃশ্যমান প্রভাব ফেলছে। প্রতিনিধিদল প্রত্যক্ষ করেছে, এই প্রক্রিয়া কিভাবে এগোচ্ছে এবং তারা কিভাবে বাংলাদেশকে আরো সমর্থন দিতে পারে, তার পর্যালোচনা করছে।
সফরকালে প্রতিনিধিদলটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সুধীসমাজের সংগঠন, শ্রমিক প্রতিনিধি এবং মাঠ পর্যায়ে কাজ করা বহুপক্ষীয় সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে।
প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে চলমান সাংবিধানিক সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সঙ্গেও আলোচনা করেছে।

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
৭ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
৮ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
৮ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
৮ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো