নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে সংসদ ভবনের এলডি হলে পাঁচ কমিশনের দেওয়া সংস্কার প্রস্তাবের ওপর মতামত নিতে বিএনপির সঙ্গে তৃতীয় দিনের মতো আলোচনার বসার আগে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, প্রতিদিন আলোচনার বিষয়গুলো প্রধান উপদেষ্টাকে অবিহিত করা হচ্ছে।
ড. আলী রীয়াজ বলেন, ঐতিহাসিক মুহূর্তে আমরা উপস্থিত। যেসব প্রস্তাব উঠেছে সেসব নিয়ে সংশ্লিষ্ট কমিশনের সাথেও আলোচনা করবে ঐকমত্য কমিশন। মঙ্গলবার বিএনপির সাথে প্রাথমিকপর্যায়ের আলোচনা শেষ হবে বলেও আশা রাখেন তিনি।
৩৫টি দল সংস্কার প্রস্তাবনা দিয়েছে আর বিএনপিসহ ১৫ দলের সাথে আলোচনা হয়েছে-এ কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আগামী মে মাসে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। উপস্থিত ছিলেন আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য—বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং সফর রাজ হোসেন।
আলী রীয়াজ জানান, প্রতিদিনের আলোচনা ও মতামত কমিশনের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জানানো হচ্ছে এবং তিনি প্রতিটি বিষয়ে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। নতুন নতুন প্রস্তাবগুলো পর্যালোচনা করে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে কমিশন, যা ভবিষ্যতে একটি সম্মিলিত রাজনৈতিক সমঝোতার পথ রচনা করতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে একটি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন নানা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনায় ব্যস্ত সময় পার করছে। এই আলোচনার মধ্যেই উঠে এসেছে নতুন কিছু প্রস্তাব, যা আলোচনাকে আরও ফলপ্রসূ ও অর্থবহ করে তুলতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর এমনই তথ্য দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, এই নতুন প্রস্তাবগুলো কমিশনগুলোর পক্ষ থেকে এসেছে এবং তা নিয়ে আবারও বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন।
আলী রীয়াজ জানান, কমিশনের পক্ষ থেকে তাদের প্রস্তাবনাগুলো ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়েছিল। ইতিমধ্যে ৩৫টি দল তাদের মতামত দিয়েছে। এর মধ্যে বিএনপিসহ ১৫টি দলের সঙ্গে প্রথম পর্যায়ের আলোচনা প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আলোচনা প্রক্রিয়ার তৃতীয় দিনেই বিএনপির সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন হবে।
এদিন বিএনপির সঙ্গে তৃতীয় দিনের মতো আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর আগে ১৭ এবং ২০ এপ্রিল প্রস্তাবনা নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের সাথে দিনভর বৈঠক করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে সংস্কার প্রস্তাবনা জমা দেয় বিএনপি।
প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে সংসদ ভবনের এলডি হলে পাঁচ কমিশনের দেওয়া সংস্কার প্রস্তাবের ওপর মতামত নিতে বিএনপির সঙ্গে তৃতীয় দিনের মতো আলোচনার বসার আগে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় তিনি বলেন, প্রতিদিন আলোচনার বিষয়গুলো প্রধান উপদেষ্টাকে অবিহিত করা হচ্ছে।
ড. আলী রীয়াজ বলেন, ঐতিহাসিক মুহূর্তে আমরা উপস্থিত। যেসব প্রস্তাব উঠেছে সেসব নিয়ে সংশ্লিষ্ট কমিশনের সাথেও আলোচনা করবে ঐকমত্য কমিশন। মঙ্গলবার বিএনপির সাথে প্রাথমিকপর্যায়ের আলোচনা শেষ হবে বলেও আশা রাখেন তিনি।
৩৫টি দল সংস্কার প্রস্তাবনা দিয়েছে আর বিএনপিসহ ১৫ দলের সাথে আলোচনা হয়েছে-এ কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আগামী মে মাসে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। উপস্থিত ছিলেন আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য—বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং সফর রাজ হোসেন।
আলী রীয়াজ জানান, প্রতিদিনের আলোচনা ও মতামত কমিশনের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জানানো হচ্ছে এবং তিনি প্রতিটি বিষয়ে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। নতুন নতুন প্রস্তাবগুলো পর্যালোচনা করে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে কমিশন, যা ভবিষ্যতে একটি সম্মিলিত রাজনৈতিক সমঝোতার পথ রচনা করতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে একটি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন নানা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনায় ব্যস্ত সময় পার করছে। এই আলোচনার মধ্যেই উঠে এসেছে নতুন কিছু প্রস্তাব, যা আলোচনাকে আরও ফলপ্রসূ ও অর্থবহ করে তুলতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর এমনই তথ্য দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, এই নতুন প্রস্তাবগুলো কমিশনগুলোর পক্ষ থেকে এসেছে এবং তা নিয়ে আবারও বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন।
আলী রীয়াজ জানান, কমিশনের পক্ষ থেকে তাদের প্রস্তাবনাগুলো ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়েছিল। ইতিমধ্যে ৩৫টি দল তাদের মতামত দিয়েছে। এর মধ্যে বিএনপিসহ ১৫টি দলের সঙ্গে প্রথম পর্যায়ের আলোচনা প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আলোচনা প্রক্রিয়ার তৃতীয় দিনেই বিএনপির সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন হবে।
এদিন বিএনপির সঙ্গে তৃতীয় দিনের মতো আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর আগে ১৭ এবং ২০ এপ্রিল প্রস্তাবনা নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের সাথে দিনভর বৈঠক করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে সংস্কার প্রস্তাবনা জমা দেয় বিএনপি।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
৫ ঘণ্টা আগেদেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
৫ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
৭ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৮ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি