অনলাইন ডেস্ক
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর ভারতের নয়াদিল্লিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) মধ্যে সীমান্ত সম্মেলন শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার। এর আগে সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছায়। অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকটি ৫৫তম সীমান্ত সম্মেলন।
দুই বাহিনীর মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ে এ সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার। এই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বরাবরের মতোই সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বা সীমান্ত হত্যা বন্ধের বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া এবার নিয়মিত আলোচ্য বিষয়গুলোর সঙ্গে ভারত সীমান্ত দিয়ে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধ, সীমান্তবর্তী ৪টি খালের বর্জ্য পানি অপসারণে উপযুক্ত পানি শোধনাগার স্থাপন, কুশিয়ারা নদীর সঙ্গে রহিমপুর খালের মুখ উন্মুক্তকরণ এবং আঞ্চলিক বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ক্যাম্পের সম্ভাব্য অবস্থান ও তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কিত তথ্য বিনিময়সহ অন্তত ৭টি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
রোববার বিজিবি সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, চার দিনব্যাপী এই সীমান্ত সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। প্রতিনিধিদলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ভূমি জরিপ অধিদপ্তর এবং যৌথ নদী কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রতিনিধিত্ব করবেন। অন্যদিকে বিএসএফ মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধিদলে বিএসএফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রতিনিধিত্ব করবেন।
এর আগে এ সম্মেলনকে সামনে রেখে হওয়া প্রস্তুতিমূলক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছিলেন, সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এবারের সম্মেলনে বাংলাদেশের কথার ‘টোন’ আলাদা হবে।
বিজিবি জানায়, এবারের সম্মেলনে সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বা সীমান্ত হত্যা, আহত করা, আটক বা অপহরণ রোধ, ভারত থেকে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের মাদক, অস্ত্র, গোলাবারুদসহ নিষিদ্ধ দ্রব্যের চোরাচালান প্রতিরোধের বিষয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক সীমানা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধ অনুপ্রবেশ বিশেষ করে ভারত সীমান্ত দিয়ে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধ, সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়াসহ অননুমোদিত অবকাঠামো নির্মাণ বন্ধ ও চলমান অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজের নিষ্পত্তি নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আলোচনা হবে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর ভারতের নয়াদিল্লিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) মধ্যে সীমান্ত সম্মেলন শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার। এর আগে সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছায়। অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকটি ৫৫তম সীমান্ত সম্মেলন।
দুই বাহিনীর মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ে এ সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার। এই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বরাবরের মতোই সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বা সীমান্ত হত্যা বন্ধের বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া এবার নিয়মিত আলোচ্য বিষয়গুলোর সঙ্গে ভারত সীমান্ত দিয়ে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধ, সীমান্তবর্তী ৪টি খালের বর্জ্য পানি অপসারণে উপযুক্ত পানি শোধনাগার স্থাপন, কুশিয়ারা নদীর সঙ্গে রহিমপুর খালের মুখ উন্মুক্তকরণ এবং আঞ্চলিক বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ক্যাম্পের সম্ভাব্য অবস্থান ও তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কিত তথ্য বিনিময়সহ অন্তত ৭টি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
রোববার বিজিবি সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, চার দিনব্যাপী এই সীমান্ত সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। প্রতিনিধিদলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ভূমি জরিপ অধিদপ্তর এবং যৌথ নদী কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রতিনিধিত্ব করবেন। অন্যদিকে বিএসএফ মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধিদলে বিএসএফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রতিনিধিত্ব করবেন।
এর আগে এ সম্মেলনকে সামনে রেখে হওয়া প্রস্তুতিমূলক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছিলেন, সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এবারের সম্মেলনে বাংলাদেশের কথার ‘টোন’ আলাদা হবে।
বিজিবি জানায়, এবারের সম্মেলনে সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বা সীমান্ত হত্যা, আহত করা, আটক বা অপহরণ রোধ, ভারত থেকে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের মাদক, অস্ত্র, গোলাবারুদসহ নিষিদ্ধ দ্রব্যের চোরাচালান প্রতিরোধের বিষয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক সীমানা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধ অনুপ্রবেশ বিশেষ করে ভারত সীমান্ত দিয়ে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধ, সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়াসহ অননুমোদিত অবকাঠামো নির্মাণ বন্ধ ও চলমান অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজের নিষ্পত্তি নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আলোচনা হবে।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে হামলা, সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনার পর জারি করা কারফিউর সময় শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে।
১৯ ঘণ্টা আগেযখন নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হবে, তার অন্তত এক মাস আগ পর্যন্ত যেসব ব্যক্তি ১৮ বছর হবেন, ভোটার হওয়ার জন্য যোগ্য হবেন, তারা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন
১৯ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী হামলাকারীদের মাইকে বারংবার ঘোষণা দিয়ে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলেও তারা সেনাবাহিনীর ওপর বিপুলসংখ্যক ককটেল ও ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং একপর্যায়ে আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী।
১৯ ঘণ্টা আগেবরখাস্ত কর্মকর্তারা হলেন—কর অঞ্চল-২, ঢাকার কর পরিদর্শক লোকমান আহমেদ; কর অঞ্চল-৬, ঢাকার কর পরিদর্শক রুহুল আমিন এবং আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের কর পরিদর্শক মো. আবদুল্লাহ-আল-মামুন
২০ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে হামলা, সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনার পর জারি করা কারফিউর সময় শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে।
যখন নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হবে, তার অন্তত এক মাস আগ পর্যন্ত যেসব ব্যক্তি ১৮ বছর হবেন, ভোটার হওয়ার জন্য যোগ্য হবেন, তারা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন
গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনী হামলাকারীদের মাইকে বারংবার ঘোষণা দিয়ে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলেও তারা সেনাবাহিনীর ওপর বিপুলসংখ্যক ককটেল ও ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং একপর্যায়ে আত্মরক্ষার্থে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী।
বরখাস্ত কর্মকর্তারা হলেন—কর অঞ্চল-২, ঢাকার কর পরিদর্শক লোকমান আহমেদ; কর অঞ্চল-৬, ঢাকার কর পরিদর্শক রুহুল আমিন এবং আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের কর পরিদর্শক মো. আবদুল্লাহ-আল-মামুন