প্রেসক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধ
সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের নেতৃত্ব নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী সাংবাদিকদের দুটি গ্রুপের ক্লাব নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে প্রতিপক্ষ গ্রুপের ওপর হামলা চালিয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে।
হামলায় প্রেসক্লাবের একাংশের সভাপতি ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সাংবাদিক আবুল কাশেম, ডিবিসি টেলিভিশনের সাংবাদিক বেলাল হোসেন, জামায়াত নেতা ও সাংবাদিক আমিনুর রহমানসহ ১০ সাংবাদিক আহত হয়েছেন। পুলিশের উপস্থিতিতে বহিরাগত একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী লাঠিসোঁটা নিয়ে সাংবাদিকদের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিএনপি জামায়াত সমর্থিত বেশকিছু সাংবাদিক প্রেসক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এসময় ক্লাবের পদ পদবী নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী সাংবাদিকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। যুগের বার্তা পত্রিকার সম্পাদক আ ন ম আবু সাঈদ সভাপতি ও দৈনিক দিনকাল পত্রিকার আব্দুল বারী সাধারণ সম্পাদক হয়ে প্রেসক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গত আট মাসেরও অধিক সময় দায়িত্ব পালন করছেন। এই গ্রুপের সাথে বিএনপি জামায়াত ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত কয়েকজন সাংবাদিকও রয়েছেন।
অন্যদিকে বিএনপি পন্থী সাংবাদিকদের অপর গ্রুপের নেতা ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সাংবাদিক আবুল কাশেম ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাংবাদিক আসাদুজ্জামান আসাদ বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত সাংবাদিকদের নিয়ে প্রেসক্লাবের পৃথকভাবে আরেক কমিটি পরিচালনা করে আসছেন। তাদের নেতৃত্বে জেলার মুলধারার অনেক সাংবাদিক ও রয়েছেন বলে দাবি তাদের।
সোমবার (৩০ জূন ) বেলা ১১ টায় পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী প্রেসক্লাবের সাধারণ সভায় যাওয়ার সময় ক্লাবের মূল ফটকেই বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হন আবুল কাশেম ও আসাদুজ্জামান গ্রুপের সাংবাদিকরা। আগে থেকেই ক্লাব চত্বরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন ছিল। পুলিশের উপস্থিতিতে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় জামায়াত নেতা ও দৈনিক ভোরের আকাশের সাংবাদিক আমিনুর রহমান, ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক বেলাল হোসেন, অনির্বানের সোহরাব হোসেন , আবুল কাশেমসহ অন্তত ১০ সাংবাদিক গুরুতর আহত হন।
হামলার শিকার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাশেম বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রেসক্লাবে একটি সভা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঠিক সেই মুহূর্তে আবু সাঈদ ও আব্দুল বারীর নেতৃত্বে আলিপুর থেকে আনা ভাড়াটে সন্ত্রাসী ও মাদকাসক্তরা আমাদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা করে। তাদের হামলায় আমাদের অন্তত ৩০ জন সাংবাদিক ও সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৩ জনকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।.
তিনি আরও অভিযোগ করেন, আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে প্রেসক্লাব দখল করে রেখেছেন এবং তাদের মতের বিরুদ্ধে গেলেই এভাবে হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়।
প্রেসক্লাবে সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী অভিযোগ করেছেন আবুল কাশেম ও আসাদুজ্জামান এর নেতৃত্বে কতিপয় ব্যক্তি প্রেসক্লাবে ঢুকে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করেছে। এতে ১০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছে। প্রেসক্লাবে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করা হবে না।
এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় সাতক্ষীরার সাংবাদিক মহলে তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সাংবাদিকরা অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছেন।
ঘটনার খবর পেয়ে প্রেসক্লাব এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনী। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বর্তমানে প্রেসক্লাব এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের নেতৃত্ব নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী সাংবাদিকদের দুটি গ্রুপের ক্লাব নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে প্রতিপক্ষ গ্রুপের ওপর হামলা চালিয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে।
হামলায় প্রেসক্লাবের একাংশের সভাপতি ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সাংবাদিক আবুল কাশেম, ডিবিসি টেলিভিশনের সাংবাদিক বেলাল হোসেন, জামায়াত নেতা ও সাংবাদিক আমিনুর রহমানসহ ১০ সাংবাদিক আহত হয়েছেন। পুলিশের উপস্থিতিতে বহিরাগত একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী লাঠিসোঁটা নিয়ে সাংবাদিকদের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিএনপি জামায়াত সমর্থিত বেশকিছু সাংবাদিক প্রেসক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এসময় ক্লাবের পদ পদবী নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী সাংবাদিকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। যুগের বার্তা পত্রিকার সম্পাদক আ ন ম আবু সাঈদ সভাপতি ও দৈনিক দিনকাল পত্রিকার আব্দুল বারী সাধারণ সম্পাদক হয়ে প্রেসক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গত আট মাসেরও অধিক সময় দায়িত্ব পালন করছেন। এই গ্রুপের সাথে বিএনপি জামায়াত ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত কয়েকজন সাংবাদিকও রয়েছেন।
অন্যদিকে বিএনপি পন্থী সাংবাদিকদের অপর গ্রুপের নেতা ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সাংবাদিক আবুল কাশেম ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাংবাদিক আসাদুজ্জামান আসাদ বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত সাংবাদিকদের নিয়ে প্রেসক্লাবের পৃথকভাবে আরেক কমিটি পরিচালনা করে আসছেন। তাদের নেতৃত্বে জেলার মুলধারার অনেক সাংবাদিক ও রয়েছেন বলে দাবি তাদের।
সোমবার (৩০ জূন ) বেলা ১১ টায় পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী প্রেসক্লাবের সাধারণ সভায় যাওয়ার সময় ক্লাবের মূল ফটকেই বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হন আবুল কাশেম ও আসাদুজ্জামান গ্রুপের সাংবাদিকরা। আগে থেকেই ক্লাব চত্বরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন ছিল। পুলিশের উপস্থিতিতে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় জামায়াত নেতা ও দৈনিক ভোরের আকাশের সাংবাদিক আমিনুর রহমান, ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক বেলাল হোসেন, অনির্বানের সোহরাব হোসেন , আবুল কাশেমসহ অন্তত ১০ সাংবাদিক গুরুতর আহত হন।
হামলার শিকার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাশেম বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রেসক্লাবে একটি সভা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঠিক সেই মুহূর্তে আবু সাঈদ ও আব্দুল বারীর নেতৃত্বে আলিপুর থেকে আনা ভাড়াটে সন্ত্রাসী ও মাদকাসক্তরা আমাদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা করে। তাদের হামলায় আমাদের অন্তত ৩০ জন সাংবাদিক ও সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৩ জনকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।.
তিনি আরও অভিযোগ করেন, আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে প্রেসক্লাব দখল করে রেখেছেন এবং তাদের মতের বিরুদ্ধে গেলেই এভাবে হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়।
প্রেসক্লাবে সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী অভিযোগ করেছেন আবুল কাশেম ও আসাদুজ্জামান এর নেতৃত্বে কতিপয় ব্যক্তি প্রেসক্লাবে ঢুকে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করেছে। এতে ১০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছে। প্রেসক্লাবে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করা হবে না।
এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় সাতক্ষীরার সাংবাদিক মহলে তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সাংবাদিকরা অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছেন।
ঘটনার খবর পেয়ে প্রেসক্লাব এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনী। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বর্তমানে প্রেসক্লাব এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৪ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত