সাতক্ষীরা
স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনের কান্ট্রি ডেস্ক ইনচার্জ ও সিনিয়র নিউজরুম এডিটর সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান শাফিন খান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
সোমবার (১৯ মে) সকাল ১১টায় ঢাকার বাসা থেকে বের হয়ে অফিসের উদ্দেশে আসার পথে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে রাজধানীর মগবাজারের ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি দীর্ঘ উনিশ বছর ধরে বাংলাভিশনে সুনামের সাথে কাজ করে আসছেন। বিকাল ৪টায় ঢাকাস্থ বাংলাভিশন অফিসের সামনে তার প্রথম জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সেখান থেকে তাকে আনা হচ্ছে খুলনা শহরের রয়েল মোড়ের তালতলা এলাকায় তার বড় ভাই মামুন খানের বাড়িতে।
সেখানে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় স্থানীয় মসজিদ প্রাঙ্গনে দ্বিতীয় জানাজা নামাজ শেষে তাকে টুথপাড়া কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে।
শাফিন খানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরা শহরের মুনজিতপুরে। তিনি মুনজিতপুর এলাকার মরহুম আব্দুল মুকিত খানের ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে বাংলাভিশন পরিবারসহ তার নিজ জন্মভূমিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এদিকে, তার মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন, সভাপতি আবুল কাসেম, সহ-সভাপতি আবুল কালাম, সাধারন সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, যুগ্ম সম্পাদক এম. বেলাল হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক এম শাহীন গোলদার, অর্থ সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, সাহিত্য সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক আকরামুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মাসুদুজ্জামান সুমন, নির্বাহী সদস্য যথাক্রমে অ্যাড. খায়রুল বদিউজ্জামান, আবু তালেব মোল্যা, কাজী জামাল উদ্দীন মামুন, আব্দুস সামাদ এবং আসাদুজ্জামান সরদার মধু।
স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনের কান্ট্রি ডেস্ক ইনচার্জ ও সিনিয়র নিউজরুম এডিটর সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান শাফিন খান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
সোমবার (১৯ মে) সকাল ১১টায় ঢাকার বাসা থেকে বের হয়ে অফিসের উদ্দেশে আসার পথে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে রাজধানীর মগবাজারের ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি দীর্ঘ উনিশ বছর ধরে বাংলাভিশনে সুনামের সাথে কাজ করে আসছেন। বিকাল ৪টায় ঢাকাস্থ বাংলাভিশন অফিসের সামনে তার প্রথম জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সেখান থেকে তাকে আনা হচ্ছে খুলনা শহরের রয়েল মোড়ের তালতলা এলাকায় তার বড় ভাই মামুন খানের বাড়িতে।
সেখানে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় স্থানীয় মসজিদ প্রাঙ্গনে দ্বিতীয় জানাজা নামাজ শেষে তাকে টুথপাড়া কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে।
শাফিন খানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরা শহরের মুনজিতপুরে। তিনি মুনজিতপুর এলাকার মরহুম আব্দুল মুকিত খানের ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে বাংলাভিশন পরিবারসহ তার নিজ জন্মভূমিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এদিকে, তার মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন, সভাপতি আবুল কাসেম, সহ-সভাপতি আবুল কালাম, সাধারন সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, যুগ্ম সম্পাদক এম. বেলাল হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক এম শাহীন গোলদার, অর্থ সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, সাহিত্য সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক আকরামুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মাসুদুজ্জামান সুমন, নির্বাহী সদস্য যথাক্রমে অ্যাড. খায়রুল বদিউজ্জামান, আবু তালেব মোল্যা, কাজী জামাল উদ্দীন মামুন, আব্দুস সামাদ এবং আসাদুজ্জামান সরদার মধু।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৪ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত