সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার গণমানুষের কণ্ঠস্বর দৈনিক পত্রদূতের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও সাবেক প্রাদেশিক সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ স.ম আলাউদ্দীনের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ, দোয়া ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে মরহুমের গ্রামের বাড়ি তালা উপজেলার মিঠাবাড়িস্থ তার কবরে পুস্পস্তবক অর্পণ করে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব ও পত্রদূত পরিবারসহ বিভিন্ন সংগঠন। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি, বাংলাদেশ বেতার, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আবুল কাশেম, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা ও বাংলাভিশনের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মোঃ আসাদুজ্জামান, দৈনিক পত্রদূতের বার্তা সম্পাদক এসএম শহীদুল ইসলাম, বাংলাদেশের খবর ও বাংলাদেশ নিউজ-এর সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আব্দুস সামাদ, সাংবাদিক আব্দুল মমিন প্রমুখ।
এসময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও চ্যানেল আই-এর সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও এসএ টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি এম. শাহিন গোলদার, নির্বাহী সদস্য, ঢাকা ট্রিবিউন ও বাংলাট্রিবিউনের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আসাদুজ্জামান সরদার, দীপ্ত টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ও মানবাধিকার কর্মী রঘুনাথ খাঁ, সাংবাদিক শেখ আব্দুল আলিম, এসএম তহিদুর রহমান, সেলিম হোসেন, এসএম হাবিবুল হাসান, আব্দুর রহিম, আল-মামুন, স.ম আলাউদ্দীনের ভ্রাতা স.ম আকতারুল ইসলাম, স.ম আলাউদ্দীনের পুত্র ইকবাল পারভেজ জয় প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, স.ম আলাউদ্দীন ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন এবং স্থানীয় অর্থনীতি, শিক্ষা ও সাংবাদিকতার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন। ভোমরা স্থলবন্দর, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স, ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন ও বঙ্গবন্ধু পেশাভিত্তিক স্কুল এবং দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা স.ম আলাউদ্দীন ছিলেন একজন সিদ্ধহস্ত শিল্পোদ্যোক্তা। তিনি সাতক্ষীরাসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক চিত্র বদলে দিয়ে সুষম উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। অর্থনীতির বিকাশে তিনি বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। পরে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
উল্লেখ্য ,১৯৯৬ সালের ১৯ জুন এই দিনে সাতক্ষীরা সদর থানা সংলগ্ন পত্রিকা অফিসে কর্মরত অবস্থায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন স.ম আলাউদ্দীন। দীর্ঘ ২৮ বছর পেরিয়ে গেলেও তার হত্যার বিচার এখনও হয়নি। বক্তারা এসময় তার হত্যার দ্রুত বিচার দাবী জানান।
সাতক্ষীরার গণমানুষের কণ্ঠস্বর দৈনিক পত্রদূতের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও সাবেক প্রাদেশিক সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ স.ম আলাউদ্দীনের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ, দোয়া ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে মরহুমের গ্রামের বাড়ি তালা উপজেলার মিঠাবাড়িস্থ তার কবরে পুস্পস্তবক অর্পণ করে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব ও পত্রদূত পরিবারসহ বিভিন্ন সংগঠন। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি, বাংলাদেশ বেতার, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আবুল কাশেম, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা ও বাংলাভিশনের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মোঃ আসাদুজ্জামান, দৈনিক পত্রদূতের বার্তা সম্পাদক এসএম শহীদুল ইসলাম, বাংলাদেশের খবর ও বাংলাদেশ নিউজ-এর সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আব্দুস সামাদ, সাংবাদিক আব্দুল মমিন প্রমুখ।
এসময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও চ্যানেল আই-এর সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও এসএ টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি এম. শাহিন গোলদার, নির্বাহী সদস্য, ঢাকা ট্রিবিউন ও বাংলাট্রিবিউনের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি আসাদুজ্জামান সরদার, দীপ্ত টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ও মানবাধিকার কর্মী রঘুনাথ খাঁ, সাংবাদিক শেখ আব্দুল আলিম, এসএম তহিদুর রহমান, সেলিম হোসেন, এসএম হাবিবুল হাসান, আব্দুর রহিম, আল-মামুন, স.ম আলাউদ্দীনের ভ্রাতা স.ম আকতারুল ইসলাম, স.ম আলাউদ্দীনের পুত্র ইকবাল পারভেজ জয় প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, স.ম আলাউদ্দীন ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন এবং স্থানীয় অর্থনীতি, শিক্ষা ও সাংবাদিকতার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন। ভোমরা স্থলবন্দর, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স, ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন ও বঙ্গবন্ধু পেশাভিত্তিক স্কুল এবং দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা স.ম আলাউদ্দীন ছিলেন একজন সিদ্ধহস্ত শিল্পোদ্যোক্তা। তিনি সাতক্ষীরাসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক চিত্র বদলে দিয়ে সুষম উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। অর্থনীতির বিকাশে তিনি বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। পরে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
উল্লেখ্য ,১৯৯৬ সালের ১৯ জুন এই দিনে সাতক্ষীরা সদর থানা সংলগ্ন পত্রিকা অফিসে কর্মরত অবস্থায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন স.ম আলাউদ্দীন। দীর্ঘ ২৮ বছর পেরিয়ে গেলেও তার হত্যার বিচার এখনও হয়নি। বক্তারা এসময় তার হত্যার দ্রুত বিচার দাবী জানান।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৪ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত