খুলনা
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত ‘গণমাধ্যমের অপ-সাংবাদিকতা প্রতিরোধ এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা বুধবার (২১মে) সকালে খুলনা সার্কিট হাউজের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি এ কে এম আব্দুল হাকিম।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি জানান, দায়িত্বশীল ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা প্রতিষ্ঠা করার জন্য শুধু আইন-ই যথেষ্ট নয়। গণমাধ্যমকর্মীদের বিচক্ষণতা এবং নীতি-নৈতিকতাও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের দক্ষতা অর্জনের জন্য এ সংক্রান্ত জ্ঞান অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। দেশের প্রতি আমাদের সকলেরই দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাই প্রত্যেকেরই নিজ নিজ জায়গা থেকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করা উচিত। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রণীত সাংবাদিকদের অনুসরণীয় আচরণবিধি মেনে চলা উচিত।
তাছাড়া প্রেস কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত সাংবাদিকদের শপথনামা মেনে চলার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া দরকার। গণমাধ্যমকর্মীদের কাজের স্বার্থে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তর থেকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের বিদ্যমান সুযোগ কাজে লাগানো যেতে পারে।
কর্মশালার দুটি সেশনে ‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারে প্রেস কাউন্সিল প্রণীত আচরণবিধি পালনের গুরুত্ব’ এবং ‘অপসাংবাদিকতা পরিহার করে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা চর্চায় প্রেস কাউন্সিল অ্যাক্ট ১৯৭৪ এর প্রয়োগ’ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে গণমাধ্যমকর্মীরা ইতিবাচক সাংবাদিকতার বিকাশে তাদের ভাবনাগুলো তুলে ধরেন।
খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার। কর্মশালায় রির্সোস পার্সন ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব মো: আব্দুস সবুর। এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. মেহেদী হাসান।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় খুলনার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীরা অংশ নেন। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন প্রধান অতিথি।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত ‘গণমাধ্যমের অপ-সাংবাদিকতা প্রতিরোধ এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা বুধবার (২১মে) সকালে খুলনা সার্কিট হাউজের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি এ কে এম আব্দুল হাকিম।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি জানান, দায়িত্বশীল ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা প্রতিষ্ঠা করার জন্য শুধু আইন-ই যথেষ্ট নয়। গণমাধ্যমকর্মীদের বিচক্ষণতা এবং নীতি-নৈতিকতাও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের দক্ষতা অর্জনের জন্য এ সংক্রান্ত জ্ঞান অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। দেশের প্রতি আমাদের সকলেরই দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাই প্রত্যেকেরই নিজ নিজ জায়গা থেকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করা উচিত। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রণীত সাংবাদিকদের অনুসরণীয় আচরণবিধি মেনে চলা উচিত।
তাছাড়া প্রেস কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত সাংবাদিকদের শপথনামা মেনে চলার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া দরকার। গণমাধ্যমকর্মীদের কাজের স্বার্থে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তর থেকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের বিদ্যমান সুযোগ কাজে লাগানো যেতে পারে।
কর্মশালার দুটি সেশনে ‘বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারে প্রেস কাউন্সিল প্রণীত আচরণবিধি পালনের গুরুত্ব’ এবং ‘অপসাংবাদিকতা পরিহার করে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা চর্চায় প্রেস কাউন্সিল অ্যাক্ট ১৯৭৪ এর প্রয়োগ’ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে গণমাধ্যমকর্মীরা ইতিবাচক সাংবাদিকতার বিকাশে তাদের ভাবনাগুলো তুলে ধরেন।
খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার। কর্মশালায় রির্সোস পার্সন ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব মো: আব্দুস সবুর। এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. মেহেদী হাসান।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় খুলনার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীরা অংশ নেন। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন প্রধান অতিথি।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৩ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৪ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত