নিখাদ খবর ডেস্ক
শুরু হলো বাঙালির স্বাধীনতা ও গৌরবগাঁথার মার্চ মাস। এটি অগ্নিঝরা ইতিহাস, বিষাদ ও বেদনার মাস।
এই মাসের ২৫ তারিখ থেকে লেখা শুরু হয়েছিল এক অমর মহাকাব্য, যার নাম বাংলাদেশ। বাঙালির জীবনে ভাষা আন্দোলনের স্মারক মাস ফেব্রুয়ারির পর মার্চের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের স্বাধীনতার জন্য চূড়ান্ত লড়াই শুরু হয় এই মার্চেই।
এই মাসেই বাঙালি প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। উত্তাল একাত্তরে পুরো মার্চজুড়ে বাঙালির চোখে ছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন।
বাঙালির মুক্তি-সংগ্রামের অগ্নিঝরা মার্চ। একটি নতুন পতাকা, একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ—সবমিলিয়ে ১৯৭১ সালের মার্চকে ধরা হয় বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের চূড়ান্ত পর্বের সূচনা হিসেবে। আমাদের স্বাধীনতার জন্য চূড়ান্ত লড়াই শুরু হয় এ মার্চেই। এ মাসেই বাঙালি প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। উত্তাল একাত্তরে পুরো মার্চজুড়ে বাঙালির চোখে ছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন। বাংলাদেশের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম ঘটনা হচ্ছে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের এ ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির কয়েক হাজার বছরের সামাজিক-রাজনৈতিক স্বপ্নসাধ পূরণ হয়।
১৯৭১ সালের ১ মার্চ। সারা দেশই তখন অগ্নিগর্ভ। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান এদিন বেতার ভাষণে ৩ মার্চের গণপরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানের একটি প্রধান দল পিপলস পার্টি এবং অন্য কয়েকটি দল ৩ মার্চ অনুষ্ঠেয় জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে যোগদান না করার ইচ্ছা প্রকাশ করায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ বেতারে এ ঘোষণা প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা প্রচণ্ড বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এ সময় তৎকালীন ঢাকা স্টেডিয়ামে পাকিস্তান বনাম বিশ্ব একাদশের ক্রিকেট খেলা চলছিল।
ইয়াহিয়া খানের ওই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দর্শকরা খেলার মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। ততক্ষণে হাজারো মানুষ পল্টন-গুলিস্তানে বিক্ষোভ শুরু করে দেন। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণার প্রেক্ষাপট শুরু হয় মার্চের প্রথম দিন থেকেই। এরপর একে একে পার হতে থাকে ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ একেকটি দিন। আন্দোলন রূপ নেয় স্বাধীনতার আন্দোলনে। ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ চালায়, শুরু হয় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ।
এ পথ ধরে বাংলার দামাল ছেলেরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ছিনিয়ে আনে একটি স্বাধীন দেশ-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।
শুরু হলো বাঙালির স্বাধীনতা ও গৌরবগাঁথার মার্চ মাস। এটি অগ্নিঝরা ইতিহাস, বিষাদ ও বেদনার মাস।
এই মাসের ২৫ তারিখ থেকে লেখা শুরু হয়েছিল এক অমর মহাকাব্য, যার নাম বাংলাদেশ। বাঙালির জীবনে ভাষা আন্দোলনের স্মারক মাস ফেব্রুয়ারির পর মার্চের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের স্বাধীনতার জন্য চূড়ান্ত লড়াই শুরু হয় এই মার্চেই।
এই মাসেই বাঙালি প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। উত্তাল একাত্তরে পুরো মার্চজুড়ে বাঙালির চোখে ছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন।
বাঙালির মুক্তি-সংগ্রামের অগ্নিঝরা মার্চ। একটি নতুন পতাকা, একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ—সবমিলিয়ে ১৯৭১ সালের মার্চকে ধরা হয় বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের চূড়ান্ত পর্বের সূচনা হিসেবে। আমাদের স্বাধীনতার জন্য চূড়ান্ত লড়াই শুরু হয় এ মার্চেই। এ মাসেই বাঙালি প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে। উত্তাল একাত্তরে পুরো মার্চজুড়ে বাঙালির চোখে ছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন। বাংলাদেশের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম ঘটনা হচ্ছে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের এ ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির কয়েক হাজার বছরের সামাজিক-রাজনৈতিক স্বপ্নসাধ পূরণ হয়।
১৯৭১ সালের ১ মার্চ। সারা দেশই তখন অগ্নিগর্ভ। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান এদিন বেতার ভাষণে ৩ মার্চের গণপরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানের একটি প্রধান দল পিপলস পার্টি এবং অন্য কয়েকটি দল ৩ মার্চ অনুষ্ঠেয় জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে যোগদান না করার ইচ্ছা প্রকাশ করায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ বেতারে এ ঘোষণা প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা প্রচণ্ড বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এ সময় তৎকালীন ঢাকা স্টেডিয়ামে পাকিস্তান বনাম বিশ্ব একাদশের ক্রিকেট খেলা চলছিল।
ইয়াহিয়া খানের ওই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দর্শকরা খেলার মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। ততক্ষণে হাজারো মানুষ পল্টন-গুলিস্তানে বিক্ষোভ শুরু করে দেন। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণার প্রেক্ষাপট শুরু হয় মার্চের প্রথম দিন থেকেই। এরপর একে একে পার হতে থাকে ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ একেকটি দিন। আন্দোলন রূপ নেয় স্বাধীনতার আন্দোলনে। ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ চালায়, শুরু হয় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ।
এ পথ ধরে বাংলার দামাল ছেলেরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ছিনিয়ে আনে একটি স্বাধীন দেশ-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।
জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় পলাতক সাবেক এমপি সাইফুলসহ সব আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
২ ঘণ্টা আগেপাশাপাশি দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে পুলিশের ভ্যানে লাশ পোড়ানো
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় হত্যার পর ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় পলাতক সাবেক এমপি সাইফুলসহ সব আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
পাশাপাশি দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।
জুলাই আন্দোলনে পুলিশের ভ্যানে লাশ পোড়ানো