মেহেদী হাসান
মালয়েশিয়া হাইকমিশনের লেবার উইংয়ের সবচেয়ে বিতর্কিত কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দাসকে সরকার বদলি করে ঢাকায় ফিরিয়ে এনেছে। যিনি কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্রে সত্যায়নের নামে লাখ লাখ রিঙ্গিত কামিয়ে ইন্ডিয়াতে সেকেন্ড হোম করেছে বলেও গুজব রয়েছে।
এছাড়া দেশটির জেলে বন্দি থাকা বাংলাদেশির দেশে ফিরতে এনজেড ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের সাথে আতাঁত করে গড়েছিলেন ভয়ংকর এক সিন্ডিকেট চক্র। জেলে থাকা বন্দিদের সাজার মেয়াদ শেষ হলে পরিবারের যে কোন সদস্যের মাধ্যমে স্বাভাবিক নিয়মে দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পাশ নিয়ে দেশে ফিরতে হতো। কিন্তু সুমন চন্দ্র দাসের সিন্ডিকেটর কারণে এনজেড ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের মাধ্যমে আবেদন না করলে সুমন চন্দ্র দাস ট্রাভেল পাশ ইস্যু করতেন না।
জেলে থাকা হতভাগ্য বাংলাদেশিদের মাতৃভূমিতে ফিরতে হলে এই সিন্ডিকেটের বাইরে ট্রাভেল পাশ ও বিমান টিকিট কাটার কোন সুযোগ ছিলো না। ফলে ৫০০ রিঙ্গিতের বিমান টিকিট আর ৪৪ রিঙ্গিতের ট্রাভেল পাশ নিতে এই সিন্ডিকেটকে দিতে হতো ২৫শ থেকে ৩ হাজার রিঙ্গিত। সিন্ডিকেট চক্রটির দূর্নীতির খবর গণমাধ্যমে ফাঁস হলে নড়েচড়ে বসে মন্ত্রণালয়।
একদিকে ভাঙ্গে সেই সিন্ডিকেট। অন্যদিকে মন্ত্রণালয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীরকে প্রধান করে গঠন করা হয় তদন্ত কমিটি । তবে খোরশেদ আলম খাস্তগীরকে তদন্ত কমিটির প্রধান করায় সে সময় অবাক হন অনেকেই। কারণ খোরশেদ আলম খাস্তগীরের অবৈধ আয়ের রাজ সাক্ষী ছিলেন সুমন চন্দ্র দাস। কারণ সুমন চন্দ্র দাসের হাতেই কলিং ভিসার এটাস্টটেশন বাণিজ্যের আর্থিক লেনদেন করতেন ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীর। নিজের অপকর্ম ফাঁস হওয়ার ভয়ে অভিযুক্ত সুমন চন্দ্র দাসের অপরাধ ধামাচাপা দেন ডেপুটি হাইকমিশনার। এমনকি সেই সময় তদন্ত প্রতিবেদনে আপত্তি জানান একাধিক কর্মকর্তা। অভিযুক্ত সুমন চন্দ্র দাসকে বাঁচাতে ঢাল হয়ে আসেন লেবার কাউন্সের সৈয়দ শরিফুল ইসলাম এবং দুদক থেকে বদলি হয়ে দুতাবাসে যোগদান করা দূতালয় প্রধান প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
অনুসন্ধানে জানায় যায়, কলিং ভিসার শেষ সময় দূতাবাসে যোগদান করেন লেবার কাউন্সেলর সৈয়দ শরিফুল ইসলাম। তিনিও জড়িয়ে পড়েন এটাস্টেশন বাণিজ্যে, যার প্রমাণ পাওয়া যায় মালয়েশিয়া সরকারের বেঁধে দেয়া ২০২৪ সালের ৩১ মে দেশটিতে বিদেশি কর্মী প্রবেশের শেষ দিনে। সেদিন এক নিয়োগকর্তা বাংলাদেশি কর্মীদের বিমানবন্দর থেকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানালে লেবার কাউন্সেলর সৈয়দ শরিফুল ইসলাম নিয়োগকর্তাকে ভয় দেখান কর্মী গ্রহণ করলে দেশটির শ্রমমন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দিবে দূতাবাস। সেসময় লেবার কাউন্সেল এর চাপে নিয়োগকর্তা কর্মীদের গ্রহণ করলেও মাসের পর মাস বসিয়ে রেখেছিলেন কোন কাজ না দিয়ে। আওয়ামীলীগ নেতাদের যোগসাজসে ১০ হাজার মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের লেনদেনে নাসিকান্দার নামের ঐ রেস্টুরেন্টর কর্মী নিয়োগের এটাস্টেশন দিয়েছিলেন লেবার কাউন্সেলর। যে কারণে তিনিও বিতর্কিত হওয়ার ভয়ে সুমন চন্দ্র দাসের পক্ষে সাফাই দেন এবং দূতাবাসে তাকে রেখে দিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে অদ্ভুত যুক্তি দিখেয়ে চিঠি দেন।
তৎকালীন সময়ে দূতাবাসের সদ্য যোগদান করে দূতালয় প্রধানের দায়িত্ব পেয়ে আকাশ উড়তে থাকা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য যেন সুমন চন্দ্র দাসের ত্রাতা হয়ে আসেন। বাবা বিএনপির এমপি হওয়ার অপরাধে ফারহানা আহমেদ চৌধুরীকে সরিয়ে প্রণব কুমার ভট্টাচার্যকে দূতালয় প্রধানের দায়িত্ব দিলে সহজেই ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীরের অনুজ হন তিনি। না প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মচারী বলেন, স্যার (প্রণব কুমার ভট্টাচার্য) দূতালয় প্রধানের দায়িত্বে পেয়ে মাটি পা ফেলতেন না। আমরা সামান্য কর্মচারী, অথচ তিনি আমাদের বলতেন ”আরে আমি দূদকে ছিলাম, দূর্নীতি কিভাবে ঢাকতে হয় তা আমি জানি” কোন খাবারে মিডিয়ার মুখ বন্ধ করতে হয় তা আমার জানা আছে।
এদিকে মন্ত্রণালয় ও দুদকে একাধিক অভিযোগ এর প্রেক্ষিতে সরকার প্রত্যাহাদের আদেশ দিলেও তিনি দেশে ফিরতে আগ্রহী ছিলেন না। দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার, লেবার কাউন্সেলর, দূতালয় প্রধান তাকে মালয়েশিয়ায় রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলে দেশে ফিরতে বাধ্য হন সুমন চন্দ্র দাস। মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরার দিনে কুয়ালালামপুরে বিমানবন্দরে ছিলেন সেই পুরনো সঙ্গী একই অপরাধে চাকুরিচ্যুত দূতাবাসের কল্যাণ সহকারী মকছেদ আলী। সুমন চন্দ্র সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ছিলেন মকছেদ আলী। নিঃসন্তান মকছেদ আলী যেন টাকা ছাড়া বুঝতেন কোন কিছু।
এই মকছেদ আলীর কারণে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার শাওনের লাশ মালয়েশিয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হয়। বিল্ডিং থেকে নিচে পড়ে গুরুত্বর আহত হন শাওন। প্রায় ২০ লাখ টাকা খরচ হয় তার চিকিৎসায়। তবু বাঁচানো যায়নি তাকে, কুয়ালালামপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাওনের মৃত্যু হলে মালয়েশিয়া জাসাস এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ আসাদুজ্জামান মাছুম দূতাবাসের মকছেদ আলীর সহায়তা চান। শাওন বিএনপি কর্মী হওয়ায় পাসপোর্ট ভিসা থাকার পরও লাশের ছাড়পত্র তৈরিতে গড়িমসি করেন মকছেদ আলী। অন্যদিকে জরুরি কাজে শেখ আসাদুজ্জামান মাছুম দেশে অবস্থান করলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শাওনের লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করে। হতভাগ্য শাওনের ভাগ্যে জুটেনি দেশের মাটি, বাবা-মা দেখতে পায়নি আদরের সন্তানের মুখ।
মালয়েশিয়া হাইকমিশনের লেবার উইংয়ের সবচেয়ে বিতর্কিত কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দাসকে সরকার বদলি করে ঢাকায় ফিরিয়ে এনেছে। যিনি কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্রে সত্যায়নের নামে লাখ লাখ রিঙ্গিত কামিয়ে ইন্ডিয়াতে সেকেন্ড হোম করেছে বলেও গুজব রয়েছে।
এছাড়া দেশটির জেলে বন্দি থাকা বাংলাদেশির দেশে ফিরতে এনজেড ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের সাথে আতাঁত করে গড়েছিলেন ভয়ংকর এক সিন্ডিকেট চক্র। জেলে থাকা বন্দিদের সাজার মেয়াদ শেষ হলে পরিবারের যে কোন সদস্যের মাধ্যমে স্বাভাবিক নিয়মে দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পাশ নিয়ে দেশে ফিরতে হতো। কিন্তু সুমন চন্দ্র দাসের সিন্ডিকেটর কারণে এনজেড ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের মাধ্যমে আবেদন না করলে সুমন চন্দ্র দাস ট্রাভেল পাশ ইস্যু করতেন না।
জেলে থাকা হতভাগ্য বাংলাদেশিদের মাতৃভূমিতে ফিরতে হলে এই সিন্ডিকেটের বাইরে ট্রাভেল পাশ ও বিমান টিকিট কাটার কোন সুযোগ ছিলো না। ফলে ৫০০ রিঙ্গিতের বিমান টিকিট আর ৪৪ রিঙ্গিতের ট্রাভেল পাশ নিতে এই সিন্ডিকেটকে দিতে হতো ২৫শ থেকে ৩ হাজার রিঙ্গিত। সিন্ডিকেট চক্রটির দূর্নীতির খবর গণমাধ্যমে ফাঁস হলে নড়েচড়ে বসে মন্ত্রণালয়।
একদিকে ভাঙ্গে সেই সিন্ডিকেট। অন্যদিকে মন্ত্রণালয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীরকে প্রধান করে গঠন করা হয় তদন্ত কমিটি । তবে খোরশেদ আলম খাস্তগীরকে তদন্ত কমিটির প্রধান করায় সে সময় অবাক হন অনেকেই। কারণ খোরশেদ আলম খাস্তগীরের অবৈধ আয়ের রাজ সাক্ষী ছিলেন সুমন চন্দ্র দাস। কারণ সুমন চন্দ্র দাসের হাতেই কলিং ভিসার এটাস্টটেশন বাণিজ্যের আর্থিক লেনদেন করতেন ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীর। নিজের অপকর্ম ফাঁস হওয়ার ভয়ে অভিযুক্ত সুমন চন্দ্র দাসের অপরাধ ধামাচাপা দেন ডেপুটি হাইকমিশনার। এমনকি সেই সময় তদন্ত প্রতিবেদনে আপত্তি জানান একাধিক কর্মকর্তা। অভিযুক্ত সুমন চন্দ্র দাসকে বাঁচাতে ঢাল হয়ে আসেন লেবার কাউন্সের সৈয়দ শরিফুল ইসলাম এবং দুদক থেকে বদলি হয়ে দুতাবাসে যোগদান করা দূতালয় প্রধান প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
অনুসন্ধানে জানায় যায়, কলিং ভিসার শেষ সময় দূতাবাসে যোগদান করেন লেবার কাউন্সেলর সৈয়দ শরিফুল ইসলাম। তিনিও জড়িয়ে পড়েন এটাস্টেশন বাণিজ্যে, যার প্রমাণ পাওয়া যায় মালয়েশিয়া সরকারের বেঁধে দেয়া ২০২৪ সালের ৩১ মে দেশটিতে বিদেশি কর্মী প্রবেশের শেষ দিনে। সেদিন এক নিয়োগকর্তা বাংলাদেশি কর্মীদের বিমানবন্দর থেকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানালে লেবার কাউন্সেলর সৈয়দ শরিফুল ইসলাম নিয়োগকর্তাকে ভয় দেখান কর্মী গ্রহণ করলে দেশটির শ্রমমন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দিবে দূতাবাস। সেসময় লেবার কাউন্সেল এর চাপে নিয়োগকর্তা কর্মীদের গ্রহণ করলেও মাসের পর মাস বসিয়ে রেখেছিলেন কোন কাজ না দিয়ে। আওয়ামীলীগ নেতাদের যোগসাজসে ১০ হাজার মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের লেনদেনে নাসিকান্দার নামের ঐ রেস্টুরেন্টর কর্মী নিয়োগের এটাস্টেশন দিয়েছিলেন লেবার কাউন্সেলর। যে কারণে তিনিও বিতর্কিত হওয়ার ভয়ে সুমন চন্দ্র দাসের পক্ষে সাফাই দেন এবং দূতাবাসে তাকে রেখে দিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে অদ্ভুত যুক্তি দিখেয়ে চিঠি দেন।
তৎকালীন সময়ে দূতাবাসের সদ্য যোগদান করে দূতালয় প্রধানের দায়িত্ব পেয়ে আকাশ উড়তে থাকা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য যেন সুমন চন্দ্র দাসের ত্রাতা হয়ে আসেন। বাবা বিএনপির এমপি হওয়ার অপরাধে ফারহানা আহমেদ চৌধুরীকে সরিয়ে প্রণব কুমার ভট্টাচার্যকে দূতালয় প্রধানের দায়িত্ব দিলে সহজেই ডেপুটি হাইকমিশনার খোরশেদ আলম খাস্তগীরের অনুজ হন তিনি। না প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মচারী বলেন, স্যার (প্রণব কুমার ভট্টাচার্য) দূতালয় প্রধানের দায়িত্বে পেয়ে মাটি পা ফেলতেন না। আমরা সামান্য কর্মচারী, অথচ তিনি আমাদের বলতেন ”আরে আমি দূদকে ছিলাম, দূর্নীতি কিভাবে ঢাকতে হয় তা আমি জানি” কোন খাবারে মিডিয়ার মুখ বন্ধ করতে হয় তা আমার জানা আছে।
এদিকে মন্ত্রণালয় ও দুদকে একাধিক অভিযোগ এর প্রেক্ষিতে সরকার প্রত্যাহাদের আদেশ দিলেও তিনি দেশে ফিরতে আগ্রহী ছিলেন না। দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার, লেবার কাউন্সেলর, দূতালয় প্রধান তাকে মালয়েশিয়ায় রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলে দেশে ফিরতে বাধ্য হন সুমন চন্দ্র দাস। মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরার দিনে কুয়ালালামপুরে বিমানবন্দরে ছিলেন সেই পুরনো সঙ্গী একই অপরাধে চাকুরিচ্যুত দূতাবাসের কল্যাণ সহকারী মকছেদ আলী। সুমন চন্দ্র সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ছিলেন মকছেদ আলী। নিঃসন্তান মকছেদ আলী যেন টাকা ছাড়া বুঝতেন কোন কিছু।
এই মকছেদ আলীর কারণে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার শাওনের লাশ মালয়েশিয়ায় বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হয়। বিল্ডিং থেকে নিচে পড়ে গুরুত্বর আহত হন শাওন। প্রায় ২০ লাখ টাকা খরচ হয় তার চিকিৎসায়। তবু বাঁচানো যায়নি তাকে, কুয়ালালামপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাওনের মৃত্যু হলে মালয়েশিয়া জাসাস এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ আসাদুজ্জামান মাছুম দূতাবাসের মকছেদ আলীর সহায়তা চান। শাওন বিএনপি কর্মী হওয়ায় পাসপোর্ট ভিসা থাকার পরও লাশের ছাড়পত্র তৈরিতে গড়িমসি করেন মকছেদ আলী। অন্যদিকে জরুরি কাজে শেখ আসাদুজ্জামান মাছুম দেশে অবস্থান করলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শাওনের লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করে। হতভাগ্য শাওনের ভাগ্যে জুটেনি দেশের মাটি, বাবা-মা দেখতে পায়নি আদরের সন্তানের মুখ।
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
২৮ মিনিট আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
১ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
৩ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত