মোঃ ফারুকুজ্জামান
সরকারের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কোনো ধরণের শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন ভূমি ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
শনিবার কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা অষ্টগ্রামে জিরাতি কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।
খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, গত বন্যায় আমন ধানের যে ক্ষতি হয়েছে, সে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকার খাদ্যশস্য আমদানি করেছে। আর এবার হাওরসহ সারাদেশে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে খাদ্যে উদ্বৃত্ত হবে দেশ। কৃষক যেন ফসলের ন্যায্য মূল্য পায়, তা নিশ্চিত করতে নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার।
তিনি আরো বলেন, কৃষক ও জিরাতিরা হলো উন্নয়নের প্রথম সারির সৈনিক। তারা ভালো থাকলে দেশ ভালো থাকবে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তারা যে ফসল ফলায়, তা দিয়ে আমাদের বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্যের জোগান হয়। হাওরের সেচ সমস্যা, মাছ ধরার অজুহাতে অবৈধভাবে খালবিল শুকিয়ে ফেলার প্রবণতা রোধ, সার ও বীজের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা, ফসল সংরক্ষণ ও এগুলোর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
খালবিল, নদনদী শুকিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, মেঘনাসহ বড়বড় নদী গুলো আজ নাব্যতা সঙ্কটে ভুগছে। খাল খনন কর্মসূচির মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে খাল খনন করা সম্ভব। আর বড় নদনদীগুলো খনন করতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, হাওর এলাকায় এখন কৃষকরা ধানের পাশাপাশি ভুট্টা, সবজি, হাঁসমুরগি পালন, মাছ চাষসহ নানাবিধ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত। কাজেই হাওর বিপুল সম্ভাবনাময় এক জনপদ। সরকার হাওরের যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করছে।
এ সময় বেশ কয়েকজন জিরাতি তাদের সেচ সমস্যা, রাস্তাঘাটের সঙ্কট, খাবার পানির অভাব নিয়ে কথা বলেন। জেলা প্রশাসককে এগুলো দ্রুত সমাধানের নির্দেশ দেন উপদেষ্টা।
জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের সভাপতিত্বে ও অষ্টগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দিলশাদ জাহানের সঞ্চালনায় কৃষক সমাবেশে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী, অষ্টগ্রামের কৃষি কর্মকর্তা অভিজিত সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে হাওরের বিভিন্ন বোরো জমি ঘুরে দেখেন উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
সরকারের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কোনো ধরণের শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন ভূমি ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
শনিবার কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা অষ্টগ্রামে জিরাতি কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।
খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, গত বন্যায় আমন ধানের যে ক্ষতি হয়েছে, সে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকার খাদ্যশস্য আমদানি করেছে। আর এবার হাওরসহ সারাদেশে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে খাদ্যে উদ্বৃত্ত হবে দেশ। কৃষক যেন ফসলের ন্যায্য মূল্য পায়, তা নিশ্চিত করতে নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার।
তিনি আরো বলেন, কৃষক ও জিরাতিরা হলো উন্নয়নের প্রথম সারির সৈনিক। তারা ভালো থাকলে দেশ ভালো থাকবে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তারা যে ফসল ফলায়, তা দিয়ে আমাদের বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্যের জোগান হয়। হাওরের সেচ সমস্যা, মাছ ধরার অজুহাতে অবৈধভাবে খালবিল শুকিয়ে ফেলার প্রবণতা রোধ, সার ও বীজের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা, ফসল সংরক্ষণ ও এগুলোর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
খালবিল, নদনদী শুকিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, মেঘনাসহ বড়বড় নদী গুলো আজ নাব্যতা সঙ্কটে ভুগছে। খাল খনন কর্মসূচির মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে খাল খনন করা সম্ভব। আর বড় নদনদীগুলো খনন করতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, হাওর এলাকায় এখন কৃষকরা ধানের পাশাপাশি ভুট্টা, সবজি, হাঁসমুরগি পালন, মাছ চাষসহ নানাবিধ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত। কাজেই হাওর বিপুল সম্ভাবনাময় এক জনপদ। সরকার হাওরের যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করছে।
এ সময় বেশ কয়েকজন জিরাতি তাদের সেচ সমস্যা, রাস্তাঘাটের সঙ্কট, খাবার পানির অভাব নিয়ে কথা বলেন। জেলা প্রশাসককে এগুলো দ্রুত সমাধানের নির্দেশ দেন উপদেষ্টা।
জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের সভাপতিত্বে ও অষ্টগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দিলশাদ জাহানের সঞ্চালনায় কৃষক সমাবেশে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী, অষ্টগ্রামের কৃষি কর্মকর্তা অভিজিত সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে হাওরের বিভিন্ন বোরো জমি ঘুরে দেখেন উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
ঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
৩১ মিনিট আগেদেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
১ ঘণ্টা আগে১০ বছর পর কমিশন গঠিত হয়েছে, এই দশ বছরের মূল্যস্ফীতি অনেক বেড়েছে। সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের চাহিদাও অনেক। এখন মানুষ যেভাবে চিন্তা করছে, আমাদেরও সেভাবে চিন্তা করতে হবে। মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় রেখে সুপারিশ করা হবে। যাতে সুপারিশ দেখে মানুষ খুশি হন
৩ ঘণ্টা আগে৫০ বছর আগে দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব আরেও দৃঢ় হয়েছে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্রমে বিকশিত হয়েছে এবং সহযোগিতা ফলপ্রসূ ফলাফল এনেছে, যা উদযাপনের যোগ্য
১৯ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশন সব রাজনৈতিক দল থেকে ব্যাপকভাবে সহযোগিতা পেয়েছে। এছাড়া গণমাধ্যমগুলো ঐকমত্য কমিশনকে অকল্পনীয় সমর্থন দিয়েছে
দেশে অবশ্যই বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু কখনোই পরিবেশকে ধ্বংস করে নয়। বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও জনগণের চাওয়া এবং চাহিদার মূল্য দেওয়া উচিত
১০ বছর পর কমিশন গঠিত হয়েছে, এই দশ বছরের মূল্যস্ফীতি অনেক বেড়েছে। সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের চাহিদাও অনেক। এখন মানুষ যেভাবে চিন্তা করছে, আমাদেরও সেভাবে চিন্তা করতে হবে। মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় রেখে সুপারিশ করা হবে। যাতে সুপারিশ দেখে মানুষ খুশি হন
৫০ বছর আগে দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব আরেও দৃঢ় হয়েছে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্রমে বিকশিত হয়েছে এবং সহযোগিতা ফলপ্রসূ ফলাফল এনেছে, যা উদযাপনের যোগ্য