পানছড়ি মরাটিলায় বৈসাবীকে ঘিরে উৎসবমুখর বর্ণাঢ্য র‌্যালি

প্রতিনিধি
পানছড়ি, খাগড়াছড়ি
Thumbnail image

বৈসুক, বৈসু, সাংগ্রাই, বিঝু ও বৈসাবী এই পাঁচটি নামে পরিচিত পার্বত্য অঞ্চলের সবচেয়ে বড় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব বৈসাবী উপলক্ষে খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার মরাটিলা এলাকায় এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়। ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে বরণ করে নিতে আয়োজন করা হয় এ উৎসবমুখর শোভাযাত্রা।

শত শত মানুষের অংশগ্রহণে র‌্যালিটি রঙে ও উৎসবে পরিণত হয়। স্থানীয় বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ ঐতিহ্যবাহী পোশাকে, বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে শোভাযাত্রায় অংশ নেন। তরুণ-তরুণী, বৃদ্ধ-শিশুসহ সব বয়সের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি র‌্যালিকে প্রাণবন্ত করে তোলে।

র‌লির নেতৃত্ব দেন আয়োজন কমিটির আহ্বায়ক মেলাধন ত্রিপুরা, সদস্য সচিব বাদশা কুমার ত্রিপুরা এবং সদস্য কাখারাং ত্রিপুরা। শোভাযাত্রা শেষে স্থানীয় নদীতে ফুল ভাসিয়ে বিশ্ববাসীর শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।

আয়োজকরা জানান, বৈসাবী শুধু একটি উৎসব নয়—এটি পারস্পরিক সম্প্রীতির প্রতীক, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের গর্ব এবং সমাজের সকল সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ করার এক মহতী উপলক্ষ।

বৈসাবীর এই উৎসব পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের মাঝে শান্তি, সৌহার্দ্য এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে আরও পড়ুন

‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ

১৪ দিন আগে

চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন

০৯ অক্টোবর ২০২৫

নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে

০৯ অক্টোবর ২০২৫

জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়

০৬ অক্টোবর ২০২৫