অনলাইন ডেস্ক
শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ভেবেছিলেন তারা আমৃত্যু ক্ষমতায় থেকে যাবেন। ক্ষমতা যে চিরদিন থাকে না, সে কথা বেমালুম ভুলেই গিয়েছিলেন তারা। ক্ষমতার জোরে তারা বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও অশোভন আচরণ করেছেন। এসব কারণে দেশের বাইরে থেকেও মুখ দেখাতে সাহস পাচ্ছেন না ওবায়দুল কাদের। আত্মগোপনে থেকে এখন হয়তো বুঝতে পারছেন গণঅভ্যুত্থান পরিস্থিতি কত দ্রুত টেনেহিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামিয়েছে।
ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, বেলজিয়ামসহ বিভিন্ন দেশে আত্মগোপনে থাকা নেতারাও ওবায়দুল কাদেরের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তিনি কারও সঙ্গে যোগাযোগ করছেন না। সরকার পতনের পর ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থান হারিয়েছেন– এমনটাই বলছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। তিনি এখন দলের মুখপাত্রও নন। সাংগঠনিক কোনো বিবৃতিও দিচ্ছেন না তিনি। সরকার পতনের পর দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ এবং আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের নামে বিবৃতি যাচ্ছে।
সাবেক এক ছাত্রনেতা জানান, ওবায়দুল কাদের, ড.রাজ্জাক, মির্জা আজম, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমানসহ অন্তত একডজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতার কারণে শেখ হাসিনার সঙ্গে নেতাকর্মীর দূরত্ব বেড়েছিল। তাদের কারণে কেন্দ্রীয় নেতার অনেকের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে ওই সময়ের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে নিজেদের মতামত দিতে পারেননি। অনেকেই নানা ভুল সিদ্ধান্তের জন্য দায়ী করেন ব্যক্তি ওবায়দুল কাদেরকে। তাদের দাবি, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বড় দায় তার ঘাড়ে চাপে। সংগঠনে তিনি নিজেকে ‘একক কর্তৃত্বের’ জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
সম্প্রতি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর রোষানলের শিকার হয়ে ভারতে নাজেহাল হয়েছেন প্রভাবশালী এক সাবেক মন্ত্রী। ওবায়দুল কাদেরের বেলায় এমন অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। দেশের বাইরে আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীর সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের দেখা হলে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে বলে জানা গেছে।
সাধারণ নেতাকর্মীদের ধারণা, ওবায়দুল কাদের যেখানেই রয়েছেন, তার সঙ্গে আছেন মির্জা আজম। মির্জা আজমরা কাদেরের নির্দেশে কমিটি বাণিজ্য থেকে শুরু করে পদপদবি বণ্টন করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে টাকার বিনিময়ে অখ্যাত ব্যক্তিদের পদপদবি বিলিয়ে দিয়েছেন। এসব কারণে কর্মসূচি দিয়েও মাঠে নামাতে পারছেন না ত্যাগী নেতাকর্মীদের।
শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ভেবেছিলেন তারা আমৃত্যু ক্ষমতায় থেকে যাবেন। ক্ষমতা যে চিরদিন থাকে না, সে কথা বেমালুম ভুলেই গিয়েছিলেন তারা। ক্ষমতার জোরে তারা বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও অশোভন আচরণ করেছেন। এসব কারণে দেশের বাইরে থেকেও মুখ দেখাতে সাহস পাচ্ছেন না ওবায়দুল কাদের। আত্মগোপনে থেকে এখন হয়তো বুঝতে পারছেন গণঅভ্যুত্থান পরিস্থিতি কত দ্রুত টেনেহিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামিয়েছে।
ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, বেলজিয়ামসহ বিভিন্ন দেশে আত্মগোপনে থাকা নেতারাও ওবায়দুল কাদেরের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তিনি কারও সঙ্গে যোগাযোগ করছেন না। সরকার পতনের পর ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থান হারিয়েছেন– এমনটাই বলছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। তিনি এখন দলের মুখপাত্রও নন। সাংগঠনিক কোনো বিবৃতিও দিচ্ছেন না তিনি। সরকার পতনের পর দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ এবং আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের নামে বিবৃতি যাচ্ছে।
সাবেক এক ছাত্রনেতা জানান, ওবায়দুল কাদের, ড.রাজ্জাক, মির্জা আজম, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমানসহ অন্তত একডজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতার কারণে শেখ হাসিনার সঙ্গে নেতাকর্মীর দূরত্ব বেড়েছিল। তাদের কারণে কেন্দ্রীয় নেতার অনেকের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে ওই সময়ের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে নিজেদের মতামত দিতে পারেননি। অনেকেই নানা ভুল সিদ্ধান্তের জন্য দায়ী করেন ব্যক্তি ওবায়দুল কাদেরকে। তাদের দাবি, সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বড় দায় তার ঘাড়ে চাপে। সংগঠনে তিনি নিজেকে ‘একক কর্তৃত্বের’ জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
সম্প্রতি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর রোষানলের শিকার হয়ে ভারতে নাজেহাল হয়েছেন প্রভাবশালী এক সাবেক মন্ত্রী। ওবায়দুল কাদেরের বেলায় এমন অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। দেশের বাইরে আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীর সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের দেখা হলে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে বলে জানা গেছে।
সাধারণ নেতাকর্মীদের ধারণা, ওবায়দুল কাদের যেখানেই রয়েছেন, তার সঙ্গে আছেন মির্জা আজম। মির্জা আজমরা কাদেরের নির্দেশে কমিটি বাণিজ্য থেকে শুরু করে পদপদবি বণ্টন করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে টাকার বিনিময়ে অখ্যাত ব্যক্তিদের পদপদবি বিলিয়ে দিয়েছেন। এসব কারণে কর্মসূচি দিয়েও মাঠে নামাতে পারছেন না ত্যাগী নেতাকর্মীদের।
আওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। মাঠ পর্যায়ে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। কিন্তু আওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাই প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে
২ ঘণ্টা আগেআধিপত্য বিস্তার, ফুটপাত থেকে চাঁদাবাজি ও পাঁচদোনা মোড়ের সিএনজি স্টেশন দখল নিয়ে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে বিরোধ শুরু হয় ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি লালু মিয়া ওরফে লাল মিয়া ও বিএনপির কর্মী মোসাদ্দেক হোসেনের মধ্যে
৪ ঘণ্টা আগেসভায় নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে খোলামেলা আলোচনা করেন। তারা সংগঠনের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা ও সামাজিক অশান্তি দূরীকরণে করণীয় নিয়ে মতামত তুলে ধরেন এবং সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান
৫ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ জানান, বেশ কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা থাকার পাশাপাশি জুলাই সনদে কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি। ফলে সনদের চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে বিএনপি মতামত জানাবে
১ দিন আগেআওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। মাঠ পর্যায়ে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। কিন্তু আওয়ামী আমলের প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাই প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে
আধিপত্য বিস্তার, ফুটপাত থেকে চাঁদাবাজি ও পাঁচদোনা মোড়ের সিএনজি স্টেশন দখল নিয়ে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে বিরোধ শুরু হয় ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি লালু মিয়া ওরফে লাল মিয়া ও বিএনপির কর্মী মোসাদ্দেক হোসেনের মধ্যে
সভায় নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে খোলামেলা আলোচনা করেন। তারা সংগঠনের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা ও সামাজিক অশান্তি দূরীকরণে করণীয় নিয়ে মতামত তুলে ধরেন এবং সাংবাদিকদের সহযোগিতা চান
সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, বেশ কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা থাকার পাশাপাশি জুলাই সনদে কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি। ফলে সনদের চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে বিএনপি মতামত জানাবে