নিজস্ব প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তৈরি একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপি। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এ বৈঠক শুরু হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত আছেন।
এর আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের রোডম্যাপসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের বক্তব্য প্রধান উপদেষ্টাকে জানাবো।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তৈরি ধোঁয়াশা কাটিয়ে একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’য় পৌছে বিএনপির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল।
এদিকে দলীয় সূত্র জানায়, আজকের বৈঠকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এ বৈঠকে সরকারের অবস্থান পরিষ্কারভাবে বুঝে নিতে চায় বিএনপি। যদি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট বার্তা মেলে, তবে নির্বাচনী প্রস্তুতিতে মনোযোগ দেবে দলটি। অন্যথায় রাজনৈতিক কর্মসূচির পথে হাঁটার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না তারা।
এর আগে গত সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে বিএনপি মহাসচিব বলেছিলেন, "নির্বাচন নিয়ে যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, তার সমাধান আলোচনার মাধ্যমেই সম্ভব। আমরা সবসময় বলে আসছি—আলোচনা ও ঐক্যের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই।"
সেদিনই তিনি চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় ফেরেন।
বিএনপির এক স্থায়ী কমিটির সদস্য জানান, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আগের বৈঠকেও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছিল। তখন বিএনপির পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছিল যেন তিনি জাতির উদ্দেশে রোডম্যাপ ঘোষণা করেন এবং নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতির নির্দেশ দেন। কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায়নি। বরং সরকারের বিভিন্ন স্তরে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায় থাকার ইঙ্গিতদায়ক বক্তব্য নতুন করে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা বলেন ডিসেম্বর, কেউ বলেন জুন, আবার কেউ পাঁচ বছরের কথা বলেন। এক উপদেষ্টা বলেন, তারা নির্বাচিত। অন্যজন বলেন, গণতন্ত্র থেকেই ফ্যাসিবাদ আসে। এই বিপরীতমুখী বার্তাগুলো জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করছে।”
তিনি যোগ করেন, “আমরাও দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছি। এই বিভ্রান্তি কাটিয়ে একটি স্পষ্ট অবস্থান জানতে চেয়েই আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাচ্ছি।”
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসবে বিএনপি। এর আগে ২৩ মার্চ দলটি কমিশনে তাদের সংস্কার-সম্পর্কিত মতামত জমা দেয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ মার্চ কমিশনের পাঁচটি সংস্কার প্রস্তাবনা এবং মোট ১৬৬টি সুপারিশ নিয়ে ৩৭টি রাজনৈতিক দল ও জোটের কাছে ছক আকারে মতামত পাঠানো হয়েছিল।
বর্তমানে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার কাজ করছে। যদি আজকের বৈঠক থেকে স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি না পাওয়া যায়, তবে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় নির্ধারণ করে ইতিবাচক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতিও নিচ্ছে দলটি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তৈরি একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপি। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এ বৈঠক শুরু হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত আছেন।
এর আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের রোডম্যাপসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের বক্তব্য প্রধান উপদেষ্টাকে জানাবো।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তৈরি ধোঁয়াশা কাটিয়ে একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’য় পৌছে বিএনপির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল।
এদিকে দলীয় সূত্র জানায়, আজকের বৈঠকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এ বৈঠকে সরকারের অবস্থান পরিষ্কারভাবে বুঝে নিতে চায় বিএনপি। যদি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট বার্তা মেলে, তবে নির্বাচনী প্রস্তুতিতে মনোযোগ দেবে দলটি। অন্যথায় রাজনৈতিক কর্মসূচির পথে হাঁটার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না তারা।
এর আগে গত সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে বিএনপি মহাসচিব বলেছিলেন, "নির্বাচন নিয়ে যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে, তার সমাধান আলোচনার মাধ্যমেই সম্ভব। আমরা সবসময় বলে আসছি—আলোচনা ও ঐক্যের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই।"
সেদিনই তিনি চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় ফেরেন।
বিএনপির এক স্থায়ী কমিটির সদস্য জানান, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আগের বৈঠকেও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছিল। তখন বিএনপির পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছিল যেন তিনি জাতির উদ্দেশে রোডম্যাপ ঘোষণা করেন এবং নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতির নির্দেশ দেন। কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায়নি। বরং সরকারের বিভিন্ন স্তরে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায় থাকার ইঙ্গিতদায়ক বক্তব্য নতুন করে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা বলেন ডিসেম্বর, কেউ বলেন জুন, আবার কেউ পাঁচ বছরের কথা বলেন। এক উপদেষ্টা বলেন, তারা নির্বাচিত। অন্যজন বলেন, গণতন্ত্র থেকেই ফ্যাসিবাদ আসে। এই বিপরীতমুখী বার্তাগুলো জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করছে।”
তিনি যোগ করেন, “আমরাও দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছি। এই বিভ্রান্তি কাটিয়ে একটি স্পষ্ট অবস্থান জানতে চেয়েই আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাচ্ছি।”
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসবে বিএনপি। এর আগে ২৩ মার্চ দলটি কমিশনে তাদের সংস্কার-সম্পর্কিত মতামত জমা দেয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ মার্চ কমিশনের পাঁচটি সংস্কার প্রস্তাবনা এবং মোট ১৬৬টি সুপারিশ নিয়ে ৩৭টি রাজনৈতিক দল ও জোটের কাছে ছক আকারে মতামত পাঠানো হয়েছিল।
বর্তমানে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার কাজ করছে। যদি আজকের বৈঠক থেকে স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি না পাওয়া যায়, তবে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় নির্ধারণ করে ইতিবাচক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতিও নিচ্ছে দলটি।

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর–কাঁঠালিয়া) আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাম আজম সৈকত বলেছেন, “আমি সংসদ সদস্য হতে নয়, ভেঙে যাওয়া সংগঠনকে পুনর্গঠিত করতে এসেছি। ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলকে শক্তিশালী করতে না পারলে এমপি হওয়ার কোনো মানে নেই। আমি আপনাদের নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
১৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ–আশাশুনি) আসনে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জনপ্রিয় চিকিৎসক এবং ‘গরিবের ডাক্তার’ খ্যাত অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত নেতা ডা. মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এদিকে দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা সহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
১৫ ঘণ্টা আগে
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাদিকুর রহমান সিদ্দিকী শুভ বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পেলেও হেলিকপ্টারে করে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করেছেন
১৮ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি-১ (রাজাপুর–কাঁঠালিয়া) আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাম আজম সৈকত বলেছেন, “আমি সংসদ সদস্য হতে নয়, ভেঙে যাওয়া সংগঠনকে পুনর্গঠিত করতে এসেছি। ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলকে শক্তিশালী করতে না পারলে এমপি হওয়ার কোনো মানে নেই। আমি আপনাদের নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ–আশাশুনি) আসনে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জনপ্রিয় চিকিৎসক এবং ‘গরিবের ডাক্তার’ খ্যাত অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত নেতা ডা. মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এদিকে দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা সহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাদিকুর রহমান সিদ্দিকী শুভ বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পেলেও হেলিকপ্টারে করে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করেছেন