খুলনা

খুলনা মহানগর বিএনপি’র সভাপতি এড. শফিকুল আলম মনা বলেছেন, বিনা উস্কানিতে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়িতে পুলিশ অভিযানের নামে তান্ডব চালিয়ে প্রমাণ করেছে খানজাহান আলী থানার পুলিশ একটি বিশেষ গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবিত। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এ ধরনের হয়রানী ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে। কোন ধরনের তথ্য প্রমাণ ছাড়াই এ ধরনের হয়রানি করা থেকে পুলিশ প্রশাসনকে বিরত থাকার আহবান জানান তিনি ।
গতকাল সোমবার বিকেল ৩টায় নগরীর ফুলবাড়িগেটে ‘বিনা উস্কানিতে খানজাহান আলী থানার অন্তর্গত ওয়ার্ড ইউনিয়ন সমূহের বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী কায়দায় পুলিশের তাণ্ডব, বিনা অপরাধে যুবদল নেতা মামুন ভূঁইয়া পাপনকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে প্রশাসনের ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের যে সমস্ত ক্যাডার এখনো চাকুরিতে বহাল আছে তাদেরকে চাকুরিচ্যুত এবং গ্রেফতার পূর্বক বিচারের দাবিতে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এড. মনা বলেন, পুলিশী হয়রানী বন্ধ করা না হলে ভবিষতে যে কোন পরিস্থিতির জন্য পুলিশ সদস্যরাই দায়ি থাকবেন। বিএনপি’ ঘুরে দাঁড়ালে অসাধু পুলিশ সদস্যরা পালানোর পথ খুঁজে পাবে না। তিনি অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত মামুন ভূঁইয়া পাপনের মুক্তি দাবি করেন।
কয়েক দিন ধরে বিএনপি’র নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে পুলিশী অভিযানের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানিয়ে প্রধান বক্তার বক্তব্যে মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন বলেন, খুলনার শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে কিছু অসাধু পুলিশ সদস্য অশান্ত করার পাঁয়তারা করছেন। ভবিষতে রাজপথেই সকল অন্যায়-অপরাধের ফায়সালা হবে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে সামনে এগোনো ছাড়া কোন উপায় থাকবে না।
নগর ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ তাজিম বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, খানজাহান আলী থানা বিএনপি’র সভাপতি কাজী মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, খুলনা সদর থানা বিএনপি’র সভাপতি হুমায়ুন কবির ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ মোল্লা।
খানজাহান আলী থানা ছাত্রদলের আহবায়ক মাসুম বিল্লাহ ও সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান বিপ্লবের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের আহবায়ক রুবায়েত হোসেন, মহানগর যুবদলের আহবায়ক আব্দুল আজিজ সুমন, সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম রুবেল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মিরাজুর রহমান মিরাজ, সদস্য সচিব ইস্তিয়াক আহমেদ ইস্তি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী, বিএনপি নেতা শেখ আব্দুস সালাম, শেখ আলমগীর হোসেন, ইকবাল হোসেন মিজান, শওকত হোসেন হিটু, জাহাঙ্গীর হোসেন খোকা, এনামুল হাসান ডায়মন্ড, ইমদাদুল হক, হেলাল শরীফ, রইস উদ্দিন, মামুন সেখ, আনোয়ার হোসেন, ফরহাদ হোসেন, শহিদুল ইসলাম সোহেল, আল মামুন জুয়েল, মেহেদী হাসান বাপ্পি, মাসুম খান, আলামিন, রাসেল মাহমুদ, চয়ন শরীফ, হাসান মাহামুদ, সৈয়দ ইমরান, হেদায়েতুলাহ দিপু, রিয়াজুল ইসলাম খান মুরাদ, পারভেজ হোসেন মিজান, মাজাহারুল ইসলাম রাসেল, তরিকুল ইসলাম নকিব, সর্দার মাহিম উল হক, এস এম ইউসুফ, মিজানুর রহমান মৃদুল, এস এম ইলিয়াস, আব্দুল আহাদ শাহীন, মোঃ সাকিল আহমেদ, আরিফুল ইসলাম টুকু, মোঃ ফারুক হোসেন,আল আমিন হোসেন লিটন, নাজিম উদ্দিন শামীম, রাজু আহমেদ, আবু সালেহ শিমুল, ইয়াসিন গাজী, সাজ্জাদ হোসেন রিপ্পি, আব্দুস সালাম, নাম্মিন হোসেন মারজান, কাজী সালমান মেহেদী, রবিউল ইসলাম, আমিনুজ্জামান সুজন, ইসমাইল হোসেন, আরিফ মোলা তুর্য, মোঃ হানিফ আকাশ, রাব্বি চৌধুরী, মানিক হোসেন মিরাজ, খালিদ বিন ওয়ালিদ শোভন ও জুবায়ের হাসান রাফি প্রমুখ। সমাবেশ শেষে ফুলবাড়ীগেট বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে খুলনা-যশোর মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করেন।

খুলনা মহানগর বিএনপি’র সভাপতি এড. শফিকুল আলম মনা বলেছেন, বিনা উস্কানিতে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়িতে পুলিশ অভিযানের নামে তান্ডব চালিয়ে প্রমাণ করেছে খানজাহান আলী থানার পুলিশ একটি বিশেষ গোষ্ঠী দ্বারা প্রভাবিত। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এ ধরনের হয়রানী ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে। কোন ধরনের তথ্য প্রমাণ ছাড়াই এ ধরনের হয়রানি করা থেকে পুলিশ প্রশাসনকে বিরত থাকার আহবান জানান তিনি ।
গতকাল সোমবার বিকেল ৩টায় নগরীর ফুলবাড়িগেটে ‘বিনা উস্কানিতে খানজাহান আলী থানার অন্তর্গত ওয়ার্ড ইউনিয়ন সমূহের বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী কায়দায় পুলিশের তাণ্ডব, বিনা অপরাধে যুবদল নেতা মামুন ভূঁইয়া পাপনকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে প্রশাসনের ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের যে সমস্ত ক্যাডার এখনো চাকুরিতে বহাল আছে তাদেরকে চাকুরিচ্যুত এবং গ্রেফতার পূর্বক বিচারের দাবিতে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এড. মনা বলেন, পুলিশী হয়রানী বন্ধ করা না হলে ভবিষতে যে কোন পরিস্থিতির জন্য পুলিশ সদস্যরাই দায়ি থাকবেন। বিএনপি’ ঘুরে দাঁড়ালে অসাধু পুলিশ সদস্যরা পালানোর পথ খুঁজে পাবে না। তিনি অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত মামুন ভূঁইয়া পাপনের মুক্তি দাবি করেন।
কয়েক দিন ধরে বিএনপি’র নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে পুলিশী অভিযানের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানিয়ে প্রধান বক্তার বক্তব্যে মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন বলেন, খুলনার শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে কিছু অসাধু পুলিশ সদস্য অশান্ত করার পাঁয়তারা করছেন। ভবিষতে রাজপথেই সকল অন্যায়-অপরাধের ফায়সালা হবে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে সামনে এগোনো ছাড়া কোন উপায় থাকবে না।
নগর ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ তাজিম বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, খানজাহান আলী থানা বিএনপি’র সভাপতি কাজী মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, খুলনা সদর থানা বিএনপি’র সভাপতি হুমায়ুন কবির ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ মোল্লা।
খানজাহান আলী থানা ছাত্রদলের আহবায়ক মাসুম বিল্লাহ ও সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান বিপ্লবের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের আহবায়ক রুবায়েত হোসেন, মহানগর যুবদলের আহবায়ক আব্দুল আজিজ সুমন, সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম রুবেল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মিরাজুর রহমান মিরাজ, সদস্য সচিব ইস্তিয়াক আহমেদ ইস্তি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী, বিএনপি নেতা শেখ আব্দুস সালাম, শেখ আলমগীর হোসেন, ইকবাল হোসেন মিজান, শওকত হোসেন হিটু, জাহাঙ্গীর হোসেন খোকা, এনামুল হাসান ডায়মন্ড, ইমদাদুল হক, হেলাল শরীফ, রইস উদ্দিন, মামুন সেখ, আনোয়ার হোসেন, ফরহাদ হোসেন, শহিদুল ইসলাম সোহেল, আল মামুন জুয়েল, মেহেদী হাসান বাপ্পি, মাসুম খান, আলামিন, রাসেল মাহমুদ, চয়ন শরীফ, হাসান মাহামুদ, সৈয়দ ইমরান, হেদায়েতুলাহ দিপু, রিয়াজুল ইসলাম খান মুরাদ, পারভেজ হোসেন মিজান, মাজাহারুল ইসলাম রাসেল, তরিকুল ইসলাম নকিব, সর্দার মাহিম উল হক, এস এম ইউসুফ, মিজানুর রহমান মৃদুল, এস এম ইলিয়াস, আব্দুল আহাদ শাহীন, মোঃ সাকিল আহমেদ, আরিফুল ইসলাম টুকু, মোঃ ফারুক হোসেন,আল আমিন হোসেন লিটন, নাজিম উদ্দিন শামীম, রাজু আহমেদ, আবু সালেহ শিমুল, ইয়াসিন গাজী, সাজ্জাদ হোসেন রিপ্পি, আব্দুস সালাম, নাম্মিন হোসেন মারজান, কাজী সালমান মেহেদী, রবিউল ইসলাম, আমিনুজ্জামান সুজন, ইসমাইল হোসেন, আরিফ মোলা তুর্য, মোঃ হানিফ আকাশ, রাব্বি চৌধুরী, মানিক হোসেন মিরাজ, খালিদ বিন ওয়ালিদ শোভন ও জুবায়ের হাসান রাফি প্রমুখ। সমাবেশ শেষে ফুলবাড়ীগেট বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে খুলনা-যশোর মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করেন।

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর–কাঁঠালিয়া) আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাম আজম সৈকত বলেছেন, “আমি সংসদ সদস্য হতে নয়, ভেঙে যাওয়া সংগঠনকে পুনর্গঠিত করতে এসেছি। ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলকে শক্তিশালী করতে না পারলে এমপি হওয়ার কোনো মানে নেই। আমি আপনাদের নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
৯ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ–আশাশুনি) আসনে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জনপ্রিয় চিকিৎসক এবং ‘গরিবের ডাক্তার’ খ্যাত অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত নেতা ডা. মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এদিকে দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা সহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগে
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাদিকুর রহমান সিদ্দিকী শুভ বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পেলেও হেলিকপ্টারে করে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করেছেন
১৩ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি-১ (রাজাপুর–কাঁঠালিয়া) আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী গোলাম আজম সৈকত বলেছেন, “আমি সংসদ সদস্য হতে নয়, ভেঙে যাওয়া সংগঠনকে পুনর্গঠিত করতে এসেছি। ওয়ার্ড থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলকে শক্তিশালী করতে না পারলে এমপি হওয়ার কোনো মানে নেই। আমি আপনাদের নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে চাই।
সাতক্ষীরা-৩ (কালিগঞ্জ–আশাশুনি) আসনে বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জনপ্রিয় চিকিৎসক এবং ‘গরিবের ডাক্তার’ খ্যাত অধ্যাপক ডা. মো. শহিদুল আলমকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত নেতা ডা. মো. শহিদুল আলমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এদিকে দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা সহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাদিকুর রহমান সিদ্দিকী শুভ বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পেলেও হেলিকপ্টারে করে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করেছেন