নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। মতের দিক দিয়ে সব দল তো এক জয়গায় আসবে না। সেটা নিয়েই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে। দেশের মানুষের মানবাধিকার ও জীবনযাত্রার মান নিয়ে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলছে, ৫ আগস্টের পর অনৈক্য তৈরি হয়েছে। আমি তো কোথাও অনৈক্য দেখছি না।
আজ শনিবার (২ আগস্ট) রাজধানীর নীলক্ষেতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিপ্লবোত্তর দ্রুত গণতন্ত্রে ফিরতে না পারা দেশগুলো গৃহযুদ্ধের দিকে গেছে ‘বাংলাদেশে আবার সঠিকভাবে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আনতে হবে। বিপ্লবোত্তর যেসব দেশ, যত তাড়াতাড়ি নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় ফিরে যেতে পেরেছে, সেসব দেশ ভালো করছে। সেই দেশগুলো উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে। আর যে দেশগুলো বিপ্লবের পরে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে, নিজেদের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়েছে; সে দেশগুলো গৃহযুদ্ধের দিকে গেছে। বিভক্তির মধ্যে গেছে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের মনোজগতে যে বিশাল পরিবর্তন এসেছে, যে আশা, আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা জন্মেছে, সেটা যদি আমরা ধারণ করতে না পরি; সেই রাজনীতিবিদেরও কোনো ভবিষ্যৎ নেই, দলেরও কোনো ভবিষ্যৎ নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের সেই পরিবর্তন আনতে হলে নিজেদের মধ্যে আগে পরিবর্তন আনতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ একটি সহনশীল রেজপেকটেবল রাজনীতি চায়। আমরা একজনের মতের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করতে পারি, কিন্তু তার মতকে তো সম্মান করতে পারি। সহনশীল হতে হবে। যত সংস্কারই করেন লাভ হবে না, যদি আমরা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলাতে না পারি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। মতের দিক দিয়ে সব দল তো এক জয়গায় আসবে না। সেটা নিয়েই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে। দেশের মানুষের মানবাধিকার ও জীবনযাত্রার মান নিয়ে কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলছে, ৫ আগস্টের পর অনৈক্য তৈরি হয়েছে। আমি তো কোথাও অনৈক্য দেখছি না।
আজ শনিবার (২ আগস্ট) রাজধানীর নীলক্ষেতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিপ্লবোত্তর দ্রুত গণতন্ত্রে ফিরতে না পারা দেশগুলো গৃহযুদ্ধের দিকে গেছে ‘বাংলাদেশে আবার সঠিকভাবে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আনতে হবে। বিপ্লবোত্তর যেসব দেশ, যত তাড়াতাড়ি নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় ফিরে যেতে পেরেছে, সেসব দেশ ভালো করছে। সেই দেশগুলো উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে। আর যে দেশগুলো বিপ্লবের পরে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে দীর্ঘ সময় নিয়েছে, নিজেদের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়েছে; সে দেশগুলো গৃহযুদ্ধের দিকে গেছে। বিভক্তির মধ্যে গেছে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের মনোজগতে যে বিশাল পরিবর্তন এসেছে, যে আশা, আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা জন্মেছে, সেটা যদি আমরা ধারণ করতে না পরি; সেই রাজনীতিবিদেরও কোনো ভবিষ্যৎ নেই, দলেরও কোনো ভবিষ্যৎ নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের সেই পরিবর্তন আনতে হলে নিজেদের মধ্যে আগে পরিবর্তন আনতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ একটি সহনশীল রেজপেকটেবল রাজনীতি চায়। আমরা একজনের মতের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করতে পারি, কিন্তু তার মতকে তো সম্মান করতে পারি। সহনশীল হতে হবে। যত সংস্কারই করেন লাভ হবে না, যদি আমরা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলাতে না পারি।

কেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
১২ ঘণ্টা আগে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
১ দিন আগেকেবল আসন সমঝোতা নয়; এনসিপির নেতারা নিজেদের ভবিষ্যতের নিরাপত্তার বিষয়ে একটা নিশ্চয়তা চান। তাঁরা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এনসিপি থেকে তিনজনকে মন্ত্রী করার কথাও অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় তুলেছেন
বিএনপির চেয়ারপার্সনসহ যাদের অভ্যুত্থানে ভূমিকা আছে তাদের সম্মানে আমরা প্রার্থী নাও দিতে পারি
জাতীয় নাগরিক পার্টির নিবন্ধন ও প্রতীক প্রাপ্তি দেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। এই সাফল্য সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং দেশের রাজনীতিতে নতুন দিক উন্মোচন করবে
গণমাধ্যমের কাছে তথ্যটি নিশ্চিত করেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী